পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আগ্রহায়ণ বিবিধ প্রসঙ্গ—জাতিভেদ ও জাতীয় স্বাধীনতা 'ᏬᎼ☾ छनणांशांब्रtनंद्र छलकहे निदांब्रटनंद्र छछ डिनि चह्नक পুষ্করিণী ও কুপ খনন করাইয়াছিলেন। শিক্ষাপ্রচারকার্ধ্যেও মজুমদার মহাশয়ের অপরিসীম উদ্যম ছিল। তিনি এগারটি স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা। ইহার মধ্যে দুইটি বালিকা-বিদ্যালয়। মহাত্মা গান্ধীর চরকা প্রচলনের ৰন্থ পূর্বেই তিনি নিজের বাড়িতে ও অন্যত্র স্থতাকাটার প্রবর্তন করিয়াছিলেন এবং নিজে তুলার বীজ বিতরণ করিয়া প্রজাসাধারণকে তুলার চাষ করিবার উপকারিত বুঝাইয়া দিয়াছিলেন। এ বিষয়ে তাহার কয়েকটি পুস্তিক चांद्रह । গোলাপলাল ঘোষ গোলাপলাল ঘোষ মহাশয় স্বৰ্গীয় শিশিরকুমার ঘোষ ও মতিলাল ঘোষের কনিষ্ঠ ভ্রাতা ছিলেন। ইহাৱা তিন জনেই পরপর অমৃত বাজার পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন। :गणिां★बांबू छैशंद्र इहे cछाई जांडांब्र भउ दिशांउ न ইলেণ্ড যোগ্যতার সহিত পত্রিকা সম্পাদন করিতেন। গদ্বার সম্পাদকত্বে অমৃত বাজার পত্রিকার যশ অক্ষুণ্ণ ছিল। স্তর আলি ইমাম স্তর আলি ইমামের মৃত্যুতে ভারতবর্ষ একজন মুসলমানদের জন্ত স্বতন্ত্র নির্বাচনের পক্ষপাতী ছিলেন, এ-কথা তিনি নিজেই বলিয়া গিয়াছেন। আগা খার নেতৃত্বে মুসলমানদের যে ডেপুটেশ্যন লর্ড মিন্টোর নিকট ऎ*श्ऊि श्छ, उिनि डांशंद्र uक्छन शिलन। क्रुि পরজীবনে র্তাহার মতের পরিবর্তন হয়, এবং তিনি প্রকাশ্যে হিন্দু-মুসলমানের একত্র নির্বাচন সমর্থন করেন। কোন বিশেষ জনসমষ্টির জন্ত ব্যবস্থাপক সভায় পদসংখ্যা রিজার্ভ করিয়া রাখারও তিনি বিরোধী ছিলেন। জাতিভেদ ও জাতীয় স্বাধীনতা জাতিভেদের সপক্ষে ও বিপক্ষে যে-সকল যুক্তি প্রয়োগ করা হয় তাহার সকলগুলির সত্যাগত্য বিচার করিবার স্থান আমাদের নাই। কিন্তু জাতিভেদ যে জাতীয় স্বাধীনতা প্রাপ্তির ও রক্ষার পরিপন্থী সে-সম্বন্ধে দু-একটি কথা বলা যাইতে পারে। আমাদের যতদূর স্বরণ হয় ১৯২০ সনে মহাত্মা গান্ধী ইয়ং ইণ্ডিয়া পত্রিকায় লেখেন যে বর্ণাশ্রম হিন্দুধৰ্ম্মকে বিনাশ হইতে রক্ষা করিয়াছে। র্তাহার উক্তি যে আংশিক ভাবে সত্য সে-বিষয়ে কোন সন্দেহ নাই। কিন্তু এ-কথাটাও সত্য যে এদিক হইতে জাতিভেদের আর ctब्रांबन नॉरें। छांडिाख्रमब्र छछ चांबकांन वह श्नूि হিন্দুধৰ্ম্ম ত্যাগ করিয়া অন্ত ধৰ্ম্ম গ্রহণ করিতেছে, এবং এইরূপে হিন্দুসংখ্যা খৰ্ব্ব করিতেছে। এই প্রবন্ধটিতেই মহাত্মা গান্ধী আরও বলেন, জাতিভেদই যে ভারতবর্ষের পরাধীনতার কারণ তাঁহা ঠিক নহে। এই প্রশ্নটি একটি ঐতিহাসিক প্রশ্ন। এ-সম্বন্ধে মহাত্মাজী যাহা সত্য ও ঠিক মনে করেন তাহ অবশ্য বলিতে পারেন। অপরেরও আবার জ্ঞানবুদ্ধি মত যাহা সত্য বলিয়া মনে হয় তাহাতে বিশ্বাস করিবার অধিকার আছে। কিন্তু ইতিহাস পড়িলে মনে হয় জাতিভেদ প্রকৃতপক্ষেই ভারতবর্ষের রাজনৈতিক অধঃপতনের একটি কারণ। খ্ৰীযুত যদুনাথ সরকার মহাশয়ের অভিমত ভারতবর্ষের সপ্তদশ ও অষ্টাদশ শতাব্দীর ইতিহাস সম্বন্ধে প্রামাণ্য বলিয়া স্বীকৃত হয়। ठिनि यां★ां* *ख्न्द्रि शृउन गन्भtर्क_ऍiङ्ङ्ग_¢ãौज़--