আগ্রহায়ণ বিবিধ প্রসঙ্গ—অটোয়ার সিদ্ধান্ত অথবা ইম্পিরিয়াল প্রেফারেন্স פללא অটোয়ার সিদ্ধান্ত অথবা ইম্পিরিয়াল প্রেফারেন্স ভারতবর্ষ বৃটিশ-সাম্রাজ্যের অন্তর্গত, কিন্তু ভারতবর্ষে অল্পই লোক আছেন ধাহারা সাম্রাজ্যকে প্রধান স্থান দিয়া ভারতকে ছোট করিয়া দেখেন । সাম্রাজ্যের অপরাপর অংশগুলি, যথা—কানাডা, অষ্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ-আফ্রিকা প্রভৃতি, ইহাদের অধিবাসীরাও নিজ নিজ দেশকে আগে দেখেন, পরে সাম্রাজ্যের মঙ্গলচিস্তা করেন। আমরাও ভারতবর্ষকে, অর্থ বা রাজনীতি ঘে-কোন দিক দিয়াই হোক না কেন, ছোট স্থান দিতে কিছুতেই রাজী নই। আমাদের নিকট ভারতের মঙ্গল ও আর্থিক সচ্ছলতা সৰ্ব্বাগ্রে, সাম্রাজ্য অথবা অপর কোন দেশের কথা তৎপরে। অটোয়ার ইম্পিরিয়াল রেসিপ্রসিটি ( পরম্পর সাহায্য চেষ্টা ) নামে “রেলিপ্রসিটি” হুইলেও কার্ধ্যে তাহাতে ভারত অপেক্ষ ইংলণ্ড বা অপরাপর শ্বেতপ্রধান সাম্রাজ্যাংশগুলির লাভ বেশী হইবে। কেন ? কারণ ভারতীয়ের উপযুক্ত প্রতিনিধির দ্বারা নিজের দিক সামলাইয়া চলিতে সক্ষম নহেন, ভারতের রাষ্ট্রীয় স্বাধীনতা নাই এবং ভারতীয় জনসাধারণ অর্থনীতিজ্ঞ নহেন। আমাদের সরকারী তরফ হইতে বলা হইয়াছে, যে, ভারতের এই “রেলিপ্রসিটি” বা “প্রেফারেন্স” ব্যবস্থায় প্রভূত লাভ হইবে। আমাদের চিনাবাদাম, তৈলসার ফসল, চা, কাঠ, পাট প্রভৃতির রপ্তানী এই ব্যবস্থায় বাড়িবে ও এই ব্যবস্থা স্বীকৃত না হইলে কমিবে ইত্যাদি। আমাদের বিশ্বাস নয়, যে, আমরা এই ব্যবস্থায় রাজী না হইলে আমাদের রপ্তানী কমিবে, কারণ ইংলণ্ড বা সাম্রাজ্যের অপর দেশগুলিতে আমরা যতটা মাল রপ্তানী করিয়া থাকি তাহা অপেক্ষা অধিক মাল আমরা সাম্রাজ্য-বছিভূত দেশে পাঠাই। সাম্রাজ্যকে चषिtcनब्र निकü इद्देऊ श्रृंॉी लद्देउहे इहेहद ७श्वर छ সীমাজ্যের অপর কোন দেশ (আমরা ছাড়া ) সরবরাহ করিতে পারে না। অন্যান্য কাচা মাল আমরা বেচিতে
- ोबिब बनिबाहे विवान् । गांबांटबा न भाब्रि अछज পারিব ।
প্রেফারেন্স হইলে যে-সকল বৃটিশ জিনিষ বর্তমানে মূল্যাধিক্য হেতু এদেশে বিক্রয় হয় না সেগুলির প্রতিযোগী জৰ্ম্মান, ফ্রেঞ্চ, আমেরিকান, জাপানী ও ইতালীয় জিনিষের উপর শুষ্ক বৃদ্ধি করিয়া দিলে তবে বিলাতি জিনিষগুলি চলিবে । ফলে— ১। আমাদের অনেকগুলি জিনিষ বেশী দামে খরিদ করিতে হইবে। আমাদের লোকসান। २ । उभू विजाठि भागई विकग्न श्tण उद श्रउ আদায় কম হইবে ও রাজস্ব অপর উপায়ে বাড়াইবার চেষ্ট করিতে গবন্মেণ্ট বাধ্য হইবেন। অর্থাৎ আমাদের লোকসান । ৩ । বিলাতি যন্ত্রপাতি, মোটরগাড়ী, লরী, কলকজা ইত্যাদি অধিক মূল্যে ক্রয় করিতে বাধ্য হইলে ঐ সকল ত্রব্য ক্রয় করা কষ্টসাধ্য হুইবে । ফল আমাদের অর্থনৈতিক অবনতি—অন্ততঃ দ্রুত উন্নতি না হওয়া । আমাদেরই লোকসান । আর একটা কথা আমাদের .শোনান হইয়াছে— “পেটুয়টজম্” বা দেশভক্তি। সাম্রাজ্যেকে বা ইংলণ্ডকে আমরা নিজের দেশ বলিয়া মনে করি না—মনে করিবার ভাগও করি না। স্বতরাং আমরা বলি, যে, এক্ষেত্রে রাজভক্তি অথবা প্রভুভক্তি বলিলে কথাটা সমীচীন হইত। একথা অবগু ঠিক, যে, এমন কোন প্রকার ব্যবস্থা হইতে পারে যাহাতে ভারতবর্ষ ও ইংলণ্ডের উভয়ের পারস্পরিক সাহায্যে উভয় দেশেরই উন্নতি হইতে পারে। কিন্তু সেরূপ ব্যবস্থা সমানে সমানে হইতে পারে, প্ৰভু ও ভূত্যে সম্ভব নয়। সাম্রাজ্যের অপর দেশগুলি আবার আমাদের প্রভুরও অধিক ; তঁtহাদের দেশে আমাদের প্রবেশ নিষেধ। আমরা কেন যে র্তাহীদের উন্নতি চেষ্টা করিব, বা তাহারাই যে কেন আমাদের প্রতি এতট। সম্বুমের ভাব লইয়া আমাদের উপকারে মাতিবেন, তাহ दूव वफ़रे कठैिन ।