পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪০৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গীত ঐগিরীন্দ্রশেখর বসু Yst সপ্তম অধ্যায় প্তম অধ্যায়ে দার্শনিক তত্ত্বের আলোচনা আছে। গপিল সাংখ্যবাদই শ্ৰীকৃষ্ণের দর্শনের মূল ভিত্তি। কপিল ংখ্যবাদে ব্রহ্মসত্তা স্বীকৃত হয় নাই। শ্রীকৃষ্ণ কাপিল ংিখ্যের ঈষৎ পরিবর্তন করিয়া তাহাতে ব্ৰহ্মতত্ব যোগ রিয়াছেন। ইহাতে বেদান্ত ও কপিল সাংখ্যের সমন্বয় ইয়াছে। যোগীর সমস্ত বহিবিষয়ের ও আত্মতত্ত্বের fকুত জ্ঞান লাভ হয় ও তখন তুষ্টির যথার্থ তত্ত্ব র্তাহার নকট উদ্ভাসিত হয় এই সূত্রেই ষষ্ঠ অধ্যায়ে যোগমার্গের Iালোচনার পর সপ্তম অধ্যায়ে দার্শনিক তত্ত্বের বিতারণা। যোগীর নিজ অঙ্গভবসিদ্ধ জ্ঞান যখন যুক্তি রচার ইভ্যাদির দ্বারা সমথিত হয় তখনই ভাহা বিজ্ঞান tমে অভিহিত হয়। এই বিজ্ঞানেরই অপর নাম দর্শন । পনের প্রতিপাদ্য বিষয়সমূহ যুক্তি বিচার দ্বারা প্রতিষ্ঠিত ওয়ায় যোগসিদ্ধি ব্যতীতও সাধারণের বুদ্ধিগ্রাহ হয়। ইজন্যই শ্ৰীকৃষ্ণ অৰ্জ্জুনকে তংসম্বন্ধে উপদেশ দিয়াছেন । ৭l১-২—“হুে পার্থ, আমাতে মন নিবিষ্ট করিয়া এবং মিকেই আশ্রয় করিয়া অর্থাৎ আত্মার প্রতি মন নিবন্ধ রিয়া যোগযুক্ত হইলে আমাকে সমগ্রভাবে অর্থাৎ চরাচর iশ্বসমেত নিঃসংশয়ে যেরূপ জানিতে পারিবে তাহা গানো। আমি তোমাকে এই জ্ঞান সবিজ্ঞান অর্থাৎ হিীর বিজ্ঞানসমেত সমস্তই বলিতেছি ; ইহা জানিলে থিবীতে পুনরায় আর অল্প কিছুই জানিবার বিষয় কিবে না।” সবাসক্ত মনঃ পার্থ যোগং যুদ্রাজ্য । জন্মলগ্ন সমগ্ৰংমা বখাজাঞ্জসিতা ১ ভাষ্যক্ষাবগণ “বিজ্ঞান’ শব্দে অকুণ্ডবসিদ্ধ জ্ঞান এবং ‘জ্ঞান' শব্দে বিচারসিদ্ধজ্ঞান এই অর্থ করেন । আমি এই দুই শব্বের অর্থ পূৰ্ব্বে ও এখানে যাহা দিয়াছি তাহ ইহার সম্পূর্ণ বিপরীত অর্থাং আমার মতে ‘জ্ঞান’ মানে অল্পভবসিদ্ধ জ্ঞান এবং বিজ্ঞান মানে যুক্তি বিচারসিদ্ধ জ্ঞান ; অন্ত বসিদ্ধ জ্ঞান খন যুক্তি বিচার দ্বারা সমর্থিত ও পুষ্ট হয় তখনই ডাহীকে বিজ্ঞান বলা যায়। "জ্ঞান শব্দ সাধারণত প্রত্যক্ষ জ্ঞানকেই নির্দেশ করে, অতএব যোগলন্ধ অনুভূতি বা অনুভবসিদ্ধ জ্ঞান ইংরেট অন্তর্গত । বিজ্ঞান’ শব্দ বুদ্ধি' এই অর্থে উপনিষদে বহুস্থানে ব্যবহৃত হুইয়াছে, যথা—বিজ্ঞানময় কেশি । অতএব বিজ্ঞান অর্থে বুদ্ধিসিদ্ধ জ্ঞান বা যুক্তিবিচারসিদ্ধজ্ঞান। এখানে শ্লেকের ভাষা দেখিলে এই ব্যাখ্যাই সুমথিত হইবে। ৭l: শ্লোকে বলিলেন, ‘যোগযুক্ত হইলে মুহুি জানিতে পারিবে তাহা শোমো তাঙ্গর পরের শ্লোকে বলিয়েম, এই জ্ঞান বিজ্ঞান সহিত তোমাকে বলিতেছি।’ মোগলব্ধ অনুভূতিঞ্চে এখানে স্পষ্ট "জ্ঞান' শব্দে অভিহিত করা হইল । ৭I৩ “মমুখ্যগণের মধ্যে সহস্ৰে কোন এক্স ধ্যক্তি হয়ত সিদ্ধিলাভের চেষ্টা করে এবং সিদ্ধগণের মধ্যে চেষ্টা করিলেও ৰুচিং কেই আমাকে তত্ত্বত অর্থাৎ বিজ্ঞানরূপ তত্ত্ব সঞ্ছিত জানিতে পারে।” এই শ্লোকের তাৎপৰ্য্য-কদাচিৎ কেহ সিদ্ধি লাভের জন্ত চেষ্টত হন এবং চেষ্টা করিয়াও অনেকে সফলকাম হন না, অতএব সিদ্ধযোগী অতিশয় দুর্লভ। আবার যোগসিদ্ধ হইলেই তত্ত্বজ্ঞান (অর্থাৎ কিরূপে আখও জানন্তেঃৰংগবিজ্ঞানমিদংৰক্ষাশেতে T बछ छाष1cनश् छूद्राश्छछलांछवाभवनिशष्ठ ॥ २ क्षश्लोभंी ग्रश्वम् कश्छिन् छिद्धि श्रितः। যততামপি সিদ্ধানাং কশ্চিমাংৰেভি ভৰত ॥৩