পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Tপোষ জুড়িয়া দিয়া দরজা বন্ধ করিয়া দিল। তাহার পর বলিল, “এই ঘরেই ত গুতে হবে আপনাকে । বিছানাটা করে দেৰ ?” নিজের অদ্ভূত শারীরিক জড়তাকে নিতান্ত মনের জোরে অতিক্ৰম করিয়া প্রতাপ উঠিয়া দাড়াইল, বলিল, আমি নিজেই করে নিচ্ছি। তোমাকে করতে হবে কেন ? আমি কি লাটসাহেব ?" সে কথার কোনো জবাব না দিয়া ৰিহারী বলিল, “কাল একটা ছোট দেখে ভক্তপোষ কিনে নেবেন, যা স্যাত মেঝে, আপনার অন্ধখ করবে।” “কিছু হবে না, চিরঞ্জন্ম আমি মাটিতেই ত শুয়েছি,” বলিয়া বিছানাটা খুলিয়া প্রতাপ যেমন-তেমন করিয়া এক কোণে পাতিয়া ফেলিল। তাহার পর শুইয়া পড়িয়া লেপ চাপা দিল। কথা বলিবার ইচ্ছার অভাবট। তাহার এতই স্কম্পই যে, বিহারী ধীরে ধীরে সরিয়া গেল। আজ কিন্তু ঘুম সহজে আসিল না। স্থান পরিবর্তন, মশকের দংশন, নিবারণের নাসিকা গর্জন, সৰ্ব্বোপরি তাহার নিজের অস্বাভাবিক উত্তেজনা তাহাকে জাগাইয়া রাখিল। কি করিবে সে ? সত্যই কি এই শেষ, তাহার আর কিছুই করিবার নাই ? কত প্ল্যান কতবার করিল, কতবার বিসর্জন দিল, তাহার ঠিক-ঠিকানা নাই। জগতে এমন একটা মানুষ নাই যে তাহাকে একটু উপদেশ দিয়াও সাহায্য করে। তাহাকে মরিতে হইবে, মুখ বুজিয়া । দুঃখ সে হয়ত সন্ধ করিতে পারিবে, কিন্তু প্রকাশ করিতে গিয়া দুঃখের যে অবমাননা, তাহা সে কিছুতেই সঙ্ক করিতে পারিবে না। ২৩ সকালে উঠিয়া প্রতাপ যামিনীকে চিঠি লিখিতে বসিল। একখানা চিঠি অনেকখানি লিখিয় ছিড়িয়া ফেলিয়া দিল। না, অত কথা লিখিবার কিছু প্রয়োজন নাই । ছোট করিয়া লিখিল। নৃপেন্দ্রৰাৰু তাহাকে জবাৰ দিয়াছেন জানাইয়া লিখিল, সে ঘামিনীর কাছে *ब्रभिर्न sांब। उांशप्तब्र बांश गरक झ्णि, उशहे चक्ले থাকিৰে কি ? না, সে-ক্ষেত্রেও পরিবর্তন হইবে, তাহা ৰামিনী যেন নিজে তাহাকে জানায়। ঘামিনীর পিতা মাতার মতই প্রতাপ মানিয়া নিতে পারে না । s في صده وي मांकृ-कर्ण లిe दांगांब्र गकट्लदै कां८ख बाख । कांक नकौब्र नzक সঙ্গেই ইহাঙ্গের জাগিয়া উঠিতে হয়। ঘরের কাজ-কৰ্ম্ম সারিয়া, রাধিয়া খাইয়া সকলেই বাহির হইয়া যায়। বাড়ীর সদর দরজায় তালা বন্ধ থাকে। চাবি সকলের কাছেই এক-একটা থাকে, যে সৰ্ব্বাগ্রে ফেরে, সে-ই তালা খোলে। সকালে শুধু এক পেয়ালা চা, তাহার সঙ্গে আর কিছু জোটে না। অবগু খাইবার ইচ্ছাও প্রতাপের বিন্দুমাত্র ছিল না। চিঠিখানা নিজেই সে গিয় ডাক বাক্সে ফেলিয়া আসিল । এদিকে রাজা শেষ হইয়া আসিয়াছে, কয়েক জন খোল উঠানে চৌবাচ্চার পাশে দাড়াইয়া ঝপাঝপ শৰে স্নান স্বরু করিয়াছে। স্নানের ঘরের বালাই বাড়ীতে নাই, থাকিলেও কেই তাহী ব্যবহার করিত না । এই খানটায় সকালের রৌদ্র এক টুকরা আসিয়া পড়ে, এইখানেই স্বান করিবার স্থবিধা । বিহারী ডাকিয়া বলিল, “আপনিও স্বান করে নিন না ? রাঃ ত হয়ে গেছে।” প্রতাপ পাড়াগায়ের ছেলে, খোলা জায়গায় দশজনে মিলিয়া স্নান করা তাহার অনভ্যাস ছিল না, কিন্তু তাহা সে পছন্দ করিত না। বলিল, “না আজ আর স্নান করব না, শরীরটা ভাল নেই।” জাহারের জায়গা করিয়া সকলে থাইতে বসিয়া গেল । পিসিমার বাড়ি কিছু কাল বাস করিয়া প্রতাপের জিহাটা ७क विलांनौ इहेब फेटैिब्रांछ्णि, ब्राब्रां छांशब्र जनछद রকম বিস্বাদ লাগিতে লাগিল। পাচ-দশ রকমও নাই যে, একটা ফেলিয়া একটা খাইৰে । খালি একটা মাছের ঝোল, আর একটা তেঁতুল গোল টক। তাছাই দিয়া কোনমতে দুই চার গ্রাস খাইয়া সে উঠিয়া পড়িল । এখনও তাহার স্কুল বসিতে অনেক দেরি, অথচ বাসার সকলেই বাহির হইয়া যাইতেছে। প্রতাপ বলিল, “তালা চাৰিটা আমাকেই দিয়ে যাও, যাবার সময় বন্ধ করে দিয়ে যাব ।” তালা চাবি তাহার হস্তে সম্প্রদান কঞ্জিয়া সকলে ৰাছির হইয়া গেল। নিজের বিছানাটা বাহিরের রোয়াকের छेशब्र प्लेनिइ आनिब अडथ क्लिक१ हूण कश्।ि उशेब ब्रश्णि । किड़ लाखि ८कांथाe नाहे, भाषांब छिडब्र তাহার ধেন আগুনের বড় বহিতে লাগিল। সব শেষ