পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪৩৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শৃঙ্খল ঐসুধীরকুমার চৌধুরী ని মুলতার গাড়ী বীণাদের সদর দরজা পার হইতেই তিনি কহিলেন, "এবারে অজয়বাবুর পেছনে ধাওয়া করতে হবে ७ ?” বীণা কহিল, "লাভ আছে কিছু ? এতক্ষণ কতদূরে গেছেন, কোনদিকে গেছেন তার ঠিক কি ?” স্বলতা ইহার পর কিছু একটা রসিকতা করিবেন বীণা ইহাই আশা করিয়াছিল, কিন্তু খুব স্বাভাবিক স্বরেই তিনি কহিলেন, “তার চেয়ে ক্লাবেই যাই চল । সেখানে দেখা হয়ে গেলেও যেতে পারে। যদিও আজ এত তাড়াতাড়ি বাড়ী ফিরব না ঠিক ক’রেই বেরিয়ে ছিলাম।” বীণা কহিল, “এমন কঠিন সঙ্কল্প করে বেরতে ত তোমাকে প্রায় দেখা যায় না, কি হ’ল আজ হঠাৎ ? ক্লাব আর ভালো লাগছে না ?” छुद्देिखांब्रटक बांग्लौ फिब्रिटङ ख्षांटम* निग्ना श्ल७l কহিলেন, “তা নয়। ওঁর ভারি আম্পৰ্দ্ধা বেড়ে যাচ্ছে। কিছুদিন ধ’রে রোজ সন্ধ্যা না হতেই পালাতে স্বরু করেছেন, কি যে ব্রিজ খেলার বাভিক। আজ জোর ক'রে দরজায় দাড় করিয়ে দিয়ে এসেছি । সবাইকে রিসিভ ক’রে বসাবেন।” বীণা কহিল, “এতক্ষণ ইপিয়ে উঠেছেন নিশ্চয়। তা ভদ্রলোককে বিশেষ দোষ দেওয়া যায় না । স্বভদ্রবাবুর ক্লাবটি যা জমাট আড়ার জায়গা, খানিকক্ষণ বসলেই মানুষের হাই উঠতে থাকে। সবাই কাঠ হয়ে বসে থাকবে, হাস্বে না, কথা বলবে না। কি যে হচ্ছে তোমাদের এই দুর্ভোগ ভুগিয়ে তাও জানি יין וב স্বলতা বীণার একটি হাতকে নিজের হাতে লইয়া আস্তে একটু টিপিয়া দিয়া কহিলেন, “একেবারেই যে किहू झटक्क ना उl ७थन च्यांब्र बणि क् िक'८ब्र f” বীণা হাসিয়া কহিল, “ভালো জালা যা-হোক ঐতেই কি মজুরি পোষাবে ?” স্বলতাও হাসিয়াই কছিলেন, “তোর আর আমার ত পোষাবে, তাহ’লেই হল ।” এবারে স্বলতার হাতটি টিপিয়া দিয়া বীণা কহিল, “তুমি সত্যি ভারি ভালো, সুলতাদি ।” স্বলতা কহিলেন, "মন্তের শুনলে ভালো বলবে ন৷ ” 始 বীণা কহিল, “তঁার এত যত্নের ক্লাবটির এমন স্বন্দর সদগতি হচ্ছে শুনলে স্বভত্রবাৰু অন্ততঃ খুশী ত इrरुनझे न ।” মুলত কহিলেন, "ত কিন্তু ঠিক বলা যায় না। স্বভদ্র কিসে যে খুশী হয়, কিসে হয় না, বোঝা শক্ত । আমি ত অন্ততঃ আজ অবধি বুঝতে পারিনি। একটা কিছু কাজ নিয়ে লেগে পড়ে থাকাটাই যেন তার আসল দরকার । কাজগুলোর প্রতি আসলে তার যে কিছু মমতা আছে তার ব্যবহার থেকে তা কিন্তু মোটেই মনে হয় না। একেবারেই মা ফলেষু কদাচন। তা দেশের লোকগুলো ত কুঁড়েমি ক’রেই গেল। নিতান্ত কাজের ঝেণকেই যদি কেউ কাজ করে সেটাও মন্দ নয়।” বীণাদের বাড়ী হইতে ক্লাব খুব বেশ দূরে নয়। অল্পক্ষণেই গাড়ী পৌছিয়া গেল। গাড়ীবারান্দার ছাত হইতে বীণাকে দেখিতে পাইয়া রমাপ্রসাদ ভাড়াতাড়ি নামিয়া আসিল, কছিল, “এই যে আপনি এসেছেন । উপরে ওঁরা সব ব’সে আছেন, আপনাঞ্জের কথা সবাই জিজ্ঞেস করছিলেন ।” স্বলত কহিলেন, “উনি ওপরে নেই ?” রমাপ্রসাদ একটু ভাবিয়া লইয়া কছিল, “কে, ডাক্তার চাটাঙ্গি ? অাজে না, আমি এসে পৌছবার পরেই তিনি চ’লে গেলেন, আমাকেই বলে গেলেন সকলকে