পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪৩৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

entsح গাড়ী টার্ট লইয়া চলিবার উপক্রম করিতেছে, এমন সময় হেড লাইটের প্রখর আলোয় দেখা গেল, বড় বড় कब्रिग्नी श्रृंi ८फलिग्नां वबच्च श्रांगि८ड८छ् । श्लडाँझे थथश তাহাকে দেখিতে পাইলেন, চাপা গলায় কেবল কছিলেন, “বাঁশি, বাণি!” বীণা জস্তে নামিয়া পড়িল । গাড়ীর মধ্য হইতে অজয়কে সে দেখিতে পায় নাই, কিন্তু স্থলত কি বলিতে চাহিতেছেন তাহা তাহার গলার স্বত্বেই অতি অনায়াসে সে বুঝিতে পারিয়াছিল। অজয়ও ততক্ষণে আসিয়া পড়িয়াছে। গাড়ীবারান্দার নীচে অন্ধকারে বীণার কমনীয় চোখ-দুইটি নিজের প্রসন্ন অদৃষ্টের প্রতি কৃতজ্ঞতায় প্রোজ্জ্বল হইয়া উঠিল। হেড লাইটের আলোয় অজয়ের চোখ ধাধিয়া গিয়াছিল, একবার বীণাদের দিকে সে চাহিল বটে কিন্তু কাহাকেও চিনিতে পারিল বলিয়া মনে হইল না। সসম্বমে পাশ কাটাইয়া উপরে উঠতে যাইবে, স্থলত একটি হাতে আস্তে বীণার বাহু স্পর্শ করিয়া ডাকিয়া কহিলেন, “এই যে এইখানে।” त्रछग्न किब्रिज । नङ झ्हेब्र छुझेछनष्क अछिदांमन করিয়া বীণাকে কহিল, “আপনি এই আসছেন বুঝি ?” বীণা কলকণ্ঠে হাসিয়া কহিল, “আপনি যে বিমানবাবুকেও ছাড়িয়ে ওঠবার জোগাড় করেছেন ! কিন্তু আমিও তার দলের, এ ধারণা আপনার কিসের থেকে হ’ল ? রাত ক'টা এখন তার হিসেব আছে ?” অজয় নিজের হাত-ঘড়িটার দিকে চাহিয়া অভ্যন্ত সঙ্কুচিত হইয়া পড়িল। স্বলভা কহিলেন, "না না, রাত ७शन किहू ८वलौ श्ब्रूनि । दफ़ cखांब थाüül झएव । ন’টা-সাড়েন’টার আগে কোনদিন তোমাদের ক্লাব ভাঙে শুনি ? চলুন আজয়বাবু ওপরে, বস্বেন। আর সকলেই প্রায় চ’লে গিয়েছে, রমাপ্রসাদ-বাবু আছেন এখনও । আমরা চার জনেই বসে আডডী দেব।” অজয় তাড়াতাড়ি কহিল, "আজ থাক, আজ সত্যিই বেশ রাত হয়েছে, তাছাড়া রমাপ্রসাদ-বাবু হিসেবপত্র নিয়ে ব্যস্ত আছেন, তাকে এখন বিরক্ত করা ঠিক হবে না ।” স্বলতা কছিলেন, "তা বেশ ত, তাকে না বিরক্ত श्रृंचल Rye করতে চান, আমরা তিনজন রয়েছি, আডিডা দেবার পক্ষে उिनखनहे शtथहे ।” বীণা কহিল, “রমাপ্রসাদ-বাবু বেচার কাজ করবেন, আর আমরা তার পাশে বসে গল্প জমাব সেটা কিন্তু জীবে দয়ার পরিচয় হবে না। তার চেয়ে অজয়বাবুকে আমিই সঙ্গে ক’রে নিয়ে যাই। আজ সন্ধ্যায় উনি যা করেছেন, তার শাস্তি ত গুর পাওনাই আছে।” অজয় সভয়ে কছিল, “কি, কি করেছি আজ সন্ধ্যায় ?” বীণা কহিল, “কথাটা শুনে আপনি ধে-রকম চমকালেন, তাতে আমার এখন মনে হচ্ছে, আমি যে-ব্যাপারের কথা বলছি তার চেয়ে গুরুতর কিছুই ইতিমধ্যে ক’রে থাকৃবেন।” স্বলতা কহিলেন, “ওঁর অপরাধ যাই হো%, তার জন্যে শাস্তি ব্যবস্থা যা হচ্ছে তাতে ওঁকে শোধরাবার বদলে উৎসাহই না বেশী ক'রে দেওয়া হয় তাই ভাবছি।” অজয় ঘামিয়া উঠিতেছিল, কিন্তু নিজের কাছে তাহাকে স্বীকার করিতে হইল, তাহার ভাল লাগিতেছে। মুন্দর জ্যোৎস্ন রান্ত্রি। শীতের শিহরণ অলক্ষ্যে প্রিয়স্পৰ্শজনিত শিহরণের বিভ্রাস্তি মনে আনিয়া দেয় । দুইটি রূপসী প্ৰগলভ নারীর নিভৃত সান্নিধ্য, দু-চারিট সহজ কথার আদান-প্রদানের মধ্যে প্রচ্ছন্ন কোন মধুর্ঘ্যের ইঙ্কিত। আজ এই রহস্তগভীর রাত্রিতে এই দুইটি মাহুষের রসস্নিগ্ধতামণ্ডিত চিত্তের দ্বার অধিকার করিয়া সে রহিয়াছে—সে, অজয় । বহুদূর জগতের অপরিচিত অতিথি, কিন্তু কোন মায়ামস্ত্রে ইহাদের মনের নিভৃত মহলে তাহার স্থান হইয়াছে। এই দুইটি মানবীর দৃষ্টিতে নিজের সেই রহস্যরূপ প্রত্যক্ষ করিয়া সে অভিভূত হইল। মনে মনে কথা সাজাইয়া কহিল, *কৰ্ত্তব্যপরায়ণ বিচারককে শাস্তি দিতে হয়, তার ফলাফল না ভেবে, এই ত নিয়ম।” বীণা কহিল,"আমি তাহলে স্বীকারই করছি, এতটা কৰ্ত্তধাজ্ঞান আমার নেই। আপনাকে শাস্তি দেব অথচ আপনার ওপর তার ফল কিছুই হবে না, এ আমি সইতে পারব না।” স্বলতা কহিলেন, “শাস্তিটা কতখানি জোরের সঙ্গে