পৌষ कश्लि, “cडांभांब्र वज्रनिमिहे ८डांभां८क cवनौ जांजान डा বেশ বুঝতে পারছি। আচ্ছা তুমি এক কাজ কর, জালাবার ক্ষমতায় তাকেও বেশ ছাড়িয়ে যায় এমন একটি বেী দেখে ধরে নিয়ে এসো, তখন দেখা যাবে উনি কি করেন।” "ছেড়ে দিন, আঃ ছেড়ে দিন” বলিতে বলিতে জোরে अञ्जरछद्र शंउ झॉफ़ाझेहां ब्रांह ७कङ्कर्यां चमृ* श्हेब গেল । “দিদিমণি, একটু এদিকে আসবে "ি বলিয়া ক্ষান্ত মাসিয়া দরজার বাহিরে কপাটের পাশ ধেসিয়া দাড়াইল । তাঙ্গর সঙ্গে ছিল মন্দির, অজয়কে দেখিবা-মাত্র ছুটিয়া মাসিয়া তাহার কোলে বfাপাষ্টয়া পড়িল । অজয় চাঙ্গকে দু-হাতে বুকে জড়াইয়া চুম্বন করিতেই সে তাহার বাহুবন্ধন হইতে নিজেকে মুক্ত করিয়া লইয়া কহিল, মাকেও আদর ক'রে দাও!” বীণা জাহাকে প্রায় ইচড়াষ্টয়া টানিয়া লইয়া বাহির হইয়া গেল। ঐঞ্জিলাকে আবার একাকী পাইয়া অজয়ের মন খুশী ইল। এবারে তাহার নিজের চেতনার উপর হইতে ঘুমের জড়তা কাটিয়া গিয়াছে। স্থির করিল, এবারে আর ভুল করিলে চলিবে না । কোনও কথার স্বত্র রিয়া এই অপূৰ্ব্ব-স্বন্দরী, স্বল্পভাষী, দপিত মেয়েটির নের অন্ততঃ বাহির-অঙ্গনের চৌকাঠ অতিক্রম করিতে हेत्व । cक छाटन श्ब्रज्र अिहे মুহূৰ্ত্তটি এমন ভাবে কোনওদিন আর আসিবে না । কিন্তু মুহূর্তের পর মুহূৰ্ত্ত কাটিয়া যাইতে লাগিল। বীণার কলহাসির ছোয়াচ লাগা অজয়ের সচেতন মন ঐজিলার বসিবার বিশেষ-রকম দপিত ভঙ্গীটিতে, পণের মত নিৰ্ম্মল স্বচ্ছ নখররাজির দীপ্তিতে, নিটোল মন্ত্ৰ হাত-দুইটির পেলৰ-মাধুর্বে, জরীর কাজ করা ছোট ইটি লাল মখমলমণ্ডিত পাছফায়, জরীপাড় লাল শাড়ীটির প্রত্যেকটি ভাজে ভ জে বিহ্বল হইয় ফিরিতে লাগিল, ক কথা বলিয়া আরম্ভ করিবে তাহা ভাবিবার অবকাশ रेण ना । ॐविलाई अदां८ब्रख थषभ कथा कश्णि । यजिण, 'আপনি এখন কি লিখছেন ?” चबइ छकिरण्ठ चङ्गछब कब्रिज, देशांब्र निक बिनब्र &b=3\రి श्रृंखन רצ8 প্রকাশ কবিতে যাওয়া নিরর্থক। পৃথিবীতে এমন কোনও গৌরবের আভরণ নাই যাহাদ্বারা নিজেকে মণ্ডিত করিয়া লে ইহার ঐ রহস্যময় গভীর দৃষ্টির দিকে ম্পৰ্দ্ধিত দৃষ্টি তুলিয়া চাহিতে পারে। তাহার সমস্ত चाच्चत्रांधा छिब्रकांग झेशंद्र नग्रह्थ विनzञ्चब्रहे नाभांखब्र হইয়া থাকিবে। তাই কিছুমাত্র সঙ্কোচ না করিয়াই কহিল, “কিছুদিন থেকে বাণভট্টের হর্ষচরিতের একটা সমালোচনা লিখছি । আমার মনে হয়, রাজ্যবৰ্দ্ধন এবং গ্রহবর্শার হত্যায় শ্রীহর্ষের হাত ছিল, এবং তখনকার দিনের সমস্যা দিয়ে বিচার করলে এই দুই হত্যার রাজনৈতিক সমর্থন খুঞ্জে পাওয়াও কঠিন হয় না।” ঐজিলা কহিল, "আপনার লেথ কাগজে নিশ্চয় ছাপা হবে, তখন পড়ব । হর্ষচরিত কলেজের লাইব্রেরীতে ব’লে একবার উণ্টে ছিলাম। সত্যিই তখন মনে হয়েছিল, অনেক কথা বাণভট্ট যেন বলতে বলতে খেমে গিয়েছেন।. অনেক নাটকের গোরাক আছে বইটাতে।” “তা ত আছেই। আমাদের ইতিহাসে নাটকীয় উপকরণ যে কত আছে তার পরিমাণই হয় না।” “সে-সমস্ত নিয়ে নাটক-উপন্থাগ কেন আজকাল আর কেউ লেগে না, কে জানে ? অতীতটাকে ঠিকমত ক’রে গড়তে পারলে তার মধ্যে দেশের ভবিষ্যতের কত বড় একটা আশ্রয় হয়। তা না করে, ঘে-সমস্ত। আমাদের নয়, কোনোদিন হবে কি-না তাও কেউ বলতে পারে না, তাই নিয়ে ক্রমাগত নাটক আর উপন্যাস, উপন্যাস আর নাটক লেখা হয়ে চলেছে। আমাদের জাতের সত্যিই কোনও জিনিষ নিয়ে কোনোদিকে সত্যনিষ্ঠার কিছু বালাই নেই।” “তা ত নেইই । সেই কথাই ত বিমানদের ইস্কুলে সেদিন আপনার সঙ্গে হচ্ছিল। আসল মানুষটা কোথায় ষে তার মুখে সত্যি কথা শুনতে পাবেন ? আমরা লিখতে qqa fi stą Atzo farsę auto-suggestion fizą নিজেকে ঠিক ক’রে নিতে হয়, ভাবতে হয় আমি প্রস্ত, আমি লরেন্স, আমি মান, নিদেন পক্ষে আমি জালভূস, হাক্সলি, তারপর আমাদের কলমের ডগায় কথা ফোটে। चांकिँडे tझांकूब्रांब्रा लिष चैंटिक द'८ण विमान छ्न्थ करछ,
পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪৪১
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।