পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কাতিক সত্যবচনের বহুভ জানে, পরস্পরের সঙ্গে সত্যরক্ষা কর শুনেছি। আমাকেও সত্যরক্ষার সাহায্য কর । স্বৰ্ধ্যাস্তের মধ্যে আমায় পৌছতে হবে—এখনও অনেক পথ বাকী। আমি যদি ঠিক সময়ে না পৌছতে পারি তাহলে আমার হয়ে আমার বন্ধুর প্রাণ যাবে। দস্থ্যপতি দয়া করি, আমার সঙ্গে পাথেয় যা-কিছু আছে এই নাও, কিন্তু প্ৰাণ দাও—আর ঘোড়াটি দাও, নয়ত প্রাণদানও নিফল হবে । - দস্থ্যপতি—( জনাস্তিকে ) লোকটার কথা খাটি মনে হচ্ছে । ( প্রকাশ্যে ) মানুষের সমাজে থেকেও সত্যের প্রতি এত টান। মজার লোক ত হে তুমি! (দলবলের প্রতি ) ছেড়ে দে ওকে ! ভাস্কর—ঘোড়া ? দস্থ্যপতি—আচ্ছা, ঘোড়াও দেওয়া গেল। এখন চম্পট দাও! ভাস্কর-ধন্ত হলেম ! ভাস্করের ঘোড়ায় চড়িয়া নিষ্ক্রমণের উপক্ৰম । ভোলা—প্রভু, আমি ভোলা, তোমার ভূত্য, তোমার বাচাবার জন্তে ঘোড়া নিয়ে পালিয়েছিলুম। সেই ঘোড়াই আবার তোমায় মৃত্যুমুখে নিয়ে চলল, দস্থ্যরও দয়া হল ! অদৃষ্টলিপি কে খণ্ডবে! ভাস্কর ( ভোলার প্রতি কৃপাদৃষ্টিতে ) হায়, তোর প্রভুভক্তিই বুঝি প্রভুর সর্বনাশ সাধন করবে। মানহীন প্রাণ নিয়ে সে বেঁচে কি করবে ? ঘোড়া ছুটাইয়। নিজমণ । श्रोधं★ञ खभक्क প্রথম দৃশ্য কারাগারের বাহিরে দাড়াইয়া বাউল গাছিতেছে। দোলরে দোল তরঙ্গে দোল হইয়ে বিগত ভয় ! বল অভয় । অভয়! অভয় ! তোর শিয়রে নাবিক অতি জ্ঞানময় ! রও শান্ডচিত্ত অকুতোভয় ! হও অভয়! অভয় । অভয় । রাস্তার লোক জুটল। বালক বৃদ্ধ তরণ একে একে সকলে दोषैष्णब्र श्राहब cदां★ ब्रिां अख हरेण । ज८ङाब्र अंग्रेौचाग उदखलशिग्न cछ®zब्रग्न मांकन हेविड शांब्र ह्यग्न সে চির-মঙ্গল-ময় ! রঙ তাহারি বুকেতে লয় ! হও অভয় । অভয় । অভয় ! যে তমসের পারে দেয় পরিচয় পুরুষ জ্যোতিৰ্ময় ! cन फ़ेिब्रभजलभद्र ! রঙ তাহারি প্রেমে অজয় ! হও অভয়! অভয় । অভয় ! কারারক্ষীর গারদের সামনে দাড়াইয়া গানে যোগদান । चिउँौग्न धृष्ठ কারাগার। পূখলাস্থিত শঙ্কর ভূমিশয্যার আসীন। কক্ষের বাহিৰে कोब्रां★क्रौ wण5iब्रर्ण1 कब्रिrष्ठtछ्न । শঙ্কর—স্বৰ্য্যাস্তের আর দেরী নেই। সেদিনকার সেই স্বপ্ন মনে পড়ছে। এতদিনে স্বপ্ন সত্য হল। ভাস্কর যদি সময়মত ফিরতে না পারে তাহলে আমার প্রাণদণ্ড স্বনিশ্চিত । কিন্তু তাতে ভাস্করের প্রাণ বেঁচে যাবে। আমার প্রাণ দিয়ে বন্ধুর প্রাণ বাচাতে কি আমি কাতর ? ন-না। সেই ধে একদিন তাদের বাড়ির কাছে ভীমা নদীতে সাতার দিতে দিতে আমি স্রোতের বেগে ভেসে গিয়েছিলেম, মৃত্যু থেকে উদ্ধারের আর কোন আশা ছিল না ; সেদিন নিজের প্রাণকে উপেক্ষা : করে ভাস্কর আমায় মৃত্যুরগ্রাস থেকে ফিরিয়ে এনেছিল। সেদিন মনে মনে প্রতিজ্ঞা করেছিলেম আমার প্রাণের বিনিময়ে যদি কোনদিন তার প্রাণ বাচাতে পারি পশ্চাৎপদ হব না। আজ সেই প্রতিজ্ঞাপূরণের দিন উপস্থিত, আজ আমার নিজের কাছে নিজের সেই সত্যরক্ষার দিন এসেছে। বন্ধুর হয়ে মৃত্যুবরণ আমার পক্ষে অমৃতের সমান –কিন্তু পুপ ? সে কি আমার মৃত্যু সহ করতে পারবে ? আহ শৈশবসঙ্গিনী আমার— বাসরের উৎসব শেষ হতে-না-হতে তাকে ছেড়ে চলে এসেছি। সেই সজল চোখদুটিতে কি ব্যাকুলত, কি প্রেম ভরা দেখে এসেছি। নাং, তার কথা আর ভাবব নী—তাহলেই আমার অমৃতে বিধ ঘুলিয়ে ষাৰে। ধিনি বিশ্বের পতি তিনিই তার রক্ষণ করবেন।