পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪৭৪

8άο আমেরিকার ইউনাইটেড, ষ্টেটুস এখন পৃথিবীর সকলের চেয়ে বড় সাধারণতন্ত্র। ইহার ব্যবস্থাপক সভার নাম কংগ্রেস। তাহা সেনেট ও হাউস অব রেপ্রেজেন্টেটিভস্ এই দুই ভাগে বা কক্ষে বিভক্ত। এই সাধারণতন্ত্রের মূল রাষ্ট্রবিধি ১৭৮৭ সালে প্রণীত হয়। উনিশ বার উহা সংশোধিত হইয়াছে ; ১৯২৯ সালে উহার উনবিংশতম সংশোধন দ্বারা নারীদিগকে নির্বাচনের ও নির্বাচিত হুইবার অধিকার দেওয়া হইয়াছে। স্বতরাং এই বৃহৎ সাধারণতন্ত্রের সংশোধিত রাষ্ট্রবিধিকে আধুনিক বলা যাইতে পারে। তাহাতে ইহার দ্বিকাক্ষিকত্ব বজায়ই আছে। আমেরিকার ইউনাইটেড ষ্টেট্স বা সম্মিলিত রাষ্ট্রমগুলের অার একটি বিশেষত্ব এই, যে, हेशंब्र चखर्शङ cषांॉ चांपैकल्लि°छि cटे वा ब्राह्छेद्र প্রত্যেকটির ব্যবস্থাপক সভা দ্বিকাক্ষিক। ভারতবর্ষ সন্থদ্ধে কেহ কেহ বলিতে পারেন, যে, সমগ্র ভারতীয় ব্যবস্থাপক সভা দ্বিকাক্ষিক হইলেও প্রাদেশিক ব্যবস্থাপক গভাগুলিকে দ্বিকাক্ষিক করা গণতান্ত্ৰিক হইবে না। কিন্তু আমেরিকার মত এত বড়, প্রসিদ্ধ, শক্তিশালী ও শিক্ষিত গণতন্ত্রের প্রত্যেক প্রদেশের ব্যবস্থাপক সভাণ্ড छिरूोक्रिक । আরও কতকগুলি দৃষ্টান্ত লউন । ইটালীর ব্যবস্থাপক সভা দুই কক্ষে বিভক্ত । কানাডার ব্যবস্থাপক সভা বিকাক্ষিক । উহার প্রদেশগুলির মধ্যে কেবল কুইবেকের ব্যবস্থাপক সভা এককাক্ষিক, অন্য সব প্রদেশের ব্যবস্থাপক সভাগুলি এককাক্ষিক। অর্থাৎ একই রাষ্ট্রে অবস্থাভেদে প্রাদেশিক ব্যবস্থাপক সভাগুলিকে এককাক্ষিক বা দ্বিকাক্ষিক করা হইয়াছে। কুইবেকের ব্যবস্থাপক সভাকে দ্বিকাক্ষিক করিবার কারণ নিম্নলিখিত তথ্যগুলি হইতে বুঝা যাইবে —ইহা পূৰ্ব্বে ফরাসী উপনিবেশ ছিল এবং ইহায় নাম ছিল “নব ফ্রান্স”। ১৯২১ সালে ইহার २७,७s,s*> खन अषिबांगैौब्र भाषा st,wले,२११ छन क्लिश ফরাসী-বংশোদ্ভূত uब९ ७,९१,s०४ चन हॆिण डिौिुंरुरश्वजांड ॥ ५*गस्थनांच्च श्णिांtष, २०,२७,>०७ जन हिज ८ब्रांघांन कॉषणिक ? ४,९s,*७१ हे९जरीौद्य बैडैीइ भक्ष्णैौ శఙ i f謹磅 Sక)9ళీు ভূক্ত ; ৭৩,৭৪৮ গ্রেসবিটারিয়ান ; ৪১,৮৮৪ মেথডিস্ট ; ৪৭,৭৬৬ ইহুদী এবং ১৪,১৪৮ প্রটেষ্টাণ্ট । অষ্ট্রেলিয়ার ব্যবস্থাপক সভা দ্বিকাক্ষিক, এবং কুঈঙ্গল্যাণ্ড ছাড়া ইহার সমুদয় প্রাদেশিক ব্যবস্থাপক সভাগুলিও দ্বিকাক্ষিক । নবজীল্যাণ্ডের ব্যবস্থাপক সভা বেলজিয়মের ব্যবস্থাপক সভ দ্বিকাক্ষিক । গত মহাযুদ্ধের পর অষ্ট্রিয়া সাধারণতন্ত্রে পরিণত হইয়াছে। ইহার ব্যবস্থাপক সভা দ্বিকাক্ষিক । জাৰ্ম্মেনীও ঐ মহাযুদ্ধের পর সাধারণতন্ত্র বা গণতন্ত্রে পরিণত হইয়াছে। এই নূতন সাধারণতন্ত্রের ব্যবস্থাপক সভা দ্বিকাক্ষিক । ইহার একটি প্রদেশ প্রশিয়ার ব্যবস্থাপক সভাও দ্বিকাক্ষিক । গত মহাযুদ্ধের পর ভূতপূৰ্ব্ব অষ্ট্রোহাঙ্গেরিয়ান সাম্রাজ্য হইতে বোহীমিয়া, মোরেভিয়, সিলেসিয়া ও স্লোভাকিয়াকে পৃথক করিয়া একটি নূতন রাষ্ট্র গঠিত হয়। ইহার নাম দেওয়া হয় চেকোস্লোভাকিয়া । ইহা সাধারণতন্ত্র। ইহার ব্যবস্থাপক সভা দুই ভাগে বিভক্ত। পুরাতন ও নূতন এইরূপ অনেক রাষ্ট্রের দৃষ্টাগু হইতে বুঝা যায়, যে, কোন রাষ্ট্রের বা প্রদেশের ব্যবস্থাপক সভা দ্বিকাক্ষিক হইলেই তাহা অ-গণতান্ত্ৰিক হইয়া যায় না। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাপক সভা এককাক্ষিক ও দ্বিকাক্ষিক দুই রকমেরই হইতে পারে। মৃত্তন রাষ্ট্রের মধ্যে তুরস্ক সাধারণতন্ত্র এককাক্ষিক। তবে তুরস্ক সম্বন্ধে ইহা মনে রাথিতে হইবে, যে, ইহার শেষ স্বলতান পদচ্যুত হইবার পর ইহার কন্সটিটিউস্তান, নামত যাহাই হউক, কাৰ্য্যতঃ দেশটি মুস্তাফ কমাল পাশার ইচ্ছা অনুসারে শাসিত হইতেছে, যেমন ইটালী শাসিত হয় মুসোলিনীর মত জম্বুসারে। ইহা গণতান্ত্রিক রীতি নহে। যদি জনমতকে প্রতিহত করাই ব্যবস্থাপক সভার দ্বিতীয় কক্ষের একমাত্র বা প্রধান উদ্দেশ্য হুইত, তাহা হইলে জনমত অনুসারে গঠিত এতগুলি দেশের নূতন রাষ্ট্রবিধিতে দ্বিতীয় কক্ষের ব্যবস্থা খাঞ্চিত না । দ্বিতীয় কক্ষ এরূপ নিয়ম অন্থগারে গঠিত ও পরিচালিত হইতে পারে, যাহাতে দেশে স্বাধীনতা বিজুমাজও কমিৰে ন', दिकांक्रिक ।