"সত্যম্ শিবম্ সুন্দরম্” “নায়মায়ু বলীনেন লঙা:" ৩২শ ভাগ ) W షిత్తా ఇ! తి కాTTE, S్సలలఃకా ৪৪ সg eথ্য বড়দিন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর গীকে আমরা পরম মানব ব’লে স্বীকার করি তার জন্ম ঐতিহাসিক নয়, আধ্যাত্মিক। প্রভাতের আলো সদ্ধা প্রভাতের ময়, সে চির-প্রভাডের । আমরা যখনই তাকে দেথি তথমি সে নূতন কিন্তু তবু সে চিরস্থন। নব নব জাগরণের মধ্যে দিয়ে সে প্রকাশ করে অনাদি আলোককে । জ্যোতিৰ্ব্বিদ জানেন নক্ষত্রের আলো ঘেদিন আমাদের চোখে এসে পৌছয় তার বহু যুগ পূৰ্ব্বেই সে যাত্র করেচে। তেমনি সত্যের দূতকে যেদিন আমরা দেখতে পাই সেইদিন থেকেই তার বয়সের আরম্ভ নয়— সত্যের প্ররণা রয়েচে মহাকালের অস্তরে। কোনো কালে আন্ত নেই তার আগমনের এই কথা যেন জানতে পারি। বিশেষ দিনে বিশেষ পূজা অনুষ্ঠান ক’রে ধারা নরোত্তম তাদের শ্রদ্ধা জানানো স্বলভে মূল্য চুকিয়ে দেওয়া। डिन चङ cोशौं नि अर्षौकाच्न क'एब्र उिन अङ পইঘটিতম দিনে তার স্তব দ্বারা আমরা নিজের জড়ত্বৰুে সত্বনা দিই। সত্যের সাধনা এ নয়, দায়িত্বকে অস্বীকার করা মাত্র। এমনি ক’রে মানুষ নিজেকে ভোলায় । नाभधश्tभग्न बांब्रां रूखैदा ब्रक कब्रि, गडाशश्नग्न छ्कृझ् অধ্যবসায় পিছনে পড়ে যায়। কৰ্ম্মের মধ্যে তাকে স্বীকার করলেম না, স্তবের মধ্যে সঙ্গ জ নৈবেদ্য দিয়েই থান্সাস । ধারা এলেন বাহিকতা থেকে আমাদের মুক্তি দিতে তাদেরকে বন্দী করলেম বাহিক আচষ্টামের পুনরাবৃত্তির
- {յ լ
আজ আমি লঙ্ক বোধ করেচি এমন ক'রে এক দিনের জন্যে আচষ্টানিক কৰ্ত্তব্য সমাধা করবার কাজে আকৃত হয়ে । জীবন দিয়ে যাকে অঙ্গাকার করাষ্ট সত্তা, কথ। দিয়ে তার প্রাপ্য চুকিয়ে দেওয়া নিরতিশয় ব্যর্থস্থা। আজ তার জন্মদিন একথা বলব কি পঞ্জিকার ভিখি মিলিয়ে ? অস্থরে যে-দিন ধরা পড়ে না সে-দিনের উপলব্ধি কি কাল-গণনায় । যেদিন সভোর নামে ত্যাগ করেচি, যেদিন অকৃত্রিম *েমে মন্তিযকে ভাই বলতে পেরেচি, সেইদিনই পিতার পুত্র আমাদের জীবনে জন্মগ্রহণ করেচেন, সেইদিনষ্ট বড়দিন, যে তারিখেই আসুক। আমাদের জীবনে তার জন্মদিন দৈবাৎ আসে, কিন্তু ক্রুসে বিদ্ধ তার মৃত্যু সে তো আসে দিনের পর দিন। জানি আজ বিশেষ দিনে দেশে দেশে গির্জায় গির্জায় তার স্তবধ্বনি উঠচে, যিনি পরমপিতার
