অহগুই ইহার একটি গুঢ় আভ্যন্তরীণ কারণ আছে । এইরূপ কোন আভ্যন্তরীণ কারণ আবিষ্কার করিতে হইলে আকস্মিক্ ঘটনাবহুল রাষ্ট্রয় ইতিহাসের আশ্রয় না করিয়া সভাভার ইতিহাস অঙ্গুসন্ধান করা কৰ্ত্তব্য । হিন্দুসভ্যতার ইতিহাসের বিভিন্ন শাখার মধ্যে আমরা সংক্ষেপে প্রতিমা-শিল্পের ইতিহাস আলোচন৷ করিব ; কারণ পূজার জন্য গঠিত প্রতিমায় শুধু শিল্পীর কৌশলের নহে, উপাসক-সাধারণের আধ্যাত্মিক ভাবেরও পরিচয় পাওয়া যায়। আধ্যাবৰ্ত্তের হিন্দুদের প্রতিমা-পূজা ঠিক পৌত্তলিকতা নহে ; অর্থাৎ প্রতিমাকে দেবত ব: ঈশ্বর জ্ঞানে পূজা নহে। হিন্দুর দেবদেবীর এবং জিল, বুদ্ধ প্রভৃতি মহাপুরুষগণের প্রতিমা মূলতঃ উপাস্যের প্রতিম। নঙ্গে, উপাসনা-রীতির আদর্শস্বরূপ । সকল সম্প্রদায়ের হিন্দুর মতে যোগ বা ধ্যান-ধারণ সমাধি মোক্ষদায়ক জ্ঞান লাভের একমাত্র উপায় । জৈনদিগের জিন বা তীর্থঙ্করগণ ধ্যান করিয়া কেবল-জ্ঞান লাভ করিয়াছিলেন ; বৌদ্ধদিগের বুদ্ধগণও ধ্যান করিয়া সম্বোধি লাভ করিয়াছিলেন । সাংথ্যযোগীর প্রকৃতি-পুরুষের ভেদজ্ঞান লাভের উপায় ধ্যান-ধারণা-সমাধি ; বৈদাস্তিকের জীবায়ুঃ-পরমাত্মার অভেদজ্ঞান লাভের উপায়ণ্ড ধ্যান-ধারণ। সমাধি । বেীদ্ধেব উপাস্ত বুদ্ধমূৰ্ত্তি বা বোধিসত্ত্ব মুষ্ট্রি, এবং জৈনের উপাস্ত জিন মুষ্টি ধ্যনমগ্ন সাধকের মুষ্টি। প্রতিমার বিবরণে যাহাকে ধ্যান মুদ্রা বলে তাহার প্রধান লক্ষণ, পর্যাঙ্ক আসনে অর্থাৎ এক এক জাতুর উপর অপর প। রাখিয়া এবং ক্রোড়ে হাতের উপর হাত রাখিয়া উপবেশন ; মস্তক, গ্রীব এবং শরীর সমস্থত্রে রক্ষণ ; এবং নাসাগ্রবদ্ধ দৃষ্টি। এই সকল লক্ষণের মধ্যে দণ্ডায়মান জিন প্রতিমায় এবং বুদ্ধ প্রতিমায়, এবং অন্যপ্রকারে উপবিষ্ট বুদ্ধ প্রতিমায়, নালাগ্রবদ্ধ দৃষ্টি সৰ্ব্বদাই দেখিতে পাওয়া যায়। স্বতরাং শিল্পে নাসাগ্রবন্ধ দৃষ্টিকেই ধ্যানের মুখ্য লক্ষণ মনে করিতে হইবে। ভক্তিমাগী বৈষ্ণবের প্রাচীন বাস্থদেব মূৰ্বিতে, শৈবের প্রাচীন শিবমূৰ্বতে এবং শাক্তের প্রাচীন দেবী মূৰ্বতেও সৰ্ব্বদাই ধ্যানযোগীর নাসাগ্রবন্ধ দৃষ্টি লক্ষিত হয়। স্বতরাং স্বীকার করিতে হইবে, বৌদ্ধ এবং জৈনদিগের স্থায় শৈব-শাক্ত-বৈষ্ণবেরাও ধ্যানযোগ সাধকেরই Cնբյrյիt .ir:Իոր:Itցնու: Հաւրց մ Iաl: :. श्रtछभिtत्रत्र गetत्रनिग्निग्न प्लेनदइ श्रृंटीग्न पर्छ श्रृङाप्लग्न छिब मूर्ति
পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪৯৫
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।