পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫০০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

848 C MASAMSMALLATMMM MAMSMAAA S SAAAS MAMSMLLL TSAM প্রতিষ্ঠিত করিয়াছিলেন । পুরুষোত্তমদেবের পুত্র এবং উত্তরাধিকারী স্বপ্রসিদ্ধ প্রতাপরুদ্রদেব (খৃষ্টা ১৫০৪ ১৫৩৩ রাজত্ব ) কটকের অদূরবত্তী মহানদীর একটি দ্বীপের উপর ধবলেশ্বর শিবের মন্দির নির্মাণ করাইয়ছিলেন। পুরীর ভোগমণ্ডপের এবং ধবলেশ্বরের মন্দিরের সংলগ্ন মুক্টিনিচয়ের সহিত এবং সাক্ষীগোপালের প্রতিমার সঠিত প্রাচীন প্রতিমার তুলনা করিলে দেখা যায়, খৃষ্টীয় পঞ্চদশ শতাব্দে প্রতিমাশিল্পের অত্যাশ্চর্ধা অধঃপতন ঘটিয়াছিল । এই সকল প্রতিমা প্যানমগ্ন নহে, এবং ইহাদের অঙ্গপ্রত্যঙ্গে প্রাণের স্পন্দন বা লালিত্যের চিহ্ন নাই। মুসলমানের আধিপত্য লাভের সহিত এই অধোগতির কোন কাৰ্য্য-কারণ সম্বন্ধ দেখা যায় না ; কেন-না, পুরুষোত্তমদেবের এবং প্রভাপরুদ্রদেবের সময় পৰ্ধান্ত স্বাধীন উড়িষা রাজ্ঞা দক্ষিণে গোদাবরী পর্যাস্ত বিস্তুত ছিল। মাদলাপঞ্জীর রাজপঞ্জীর মতে পুরুষোত্তমদেবের বিজয়ী সেন কাঞ্চী পর্য্যন্ত পহুছিয়াfছল, এবং প্রতাপরুদ্রদেব গৌড়ের স্বলতান আলাউদ্দীন হুসেন শাহর উড়িষ্যা-বিজয়ের চেষ্টা ব্যর্থ করিয়াছিলেন। খৃষ্টীয় পঞ্চদশ শতান্ধে হিন্দুরাজার শাসিত উড়িষ্যার মত মুসলমান স্বলতানের শাসিত বিহারের প্রভিমাশিল্পও অধঃপাতে গিয়াছিল। প্রথম মুসলমান আক্রমণকারীর অনেক মন্দির ও মূৰ্ত্তি নষ্ট করিয়া থাকিলেও পরবর্তী মুসলমান নরপতিগণ যে সময়-সময় হিন্দুমন্দির প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করিতেন এমন প্রমাণের অভাব নাই । রাজ‘গরে ৫াপ্ত ১৪৪২ বিক্রমসম্বতের ( ১৩৫৪-৫৫ খৃষ্টাব্দের ) একখানি শিলালিপিতে কথিত হইয়াছে – সকলমহীপালচক্ৰচুড়ামাণিকামরীচিমংজরীপিংজরিতচরণ সরোঙ্গে সুরত্রাণ হীনাহিপেরোঙ্কেমহীমনুশাসতি । তীয়নিয়োগান মগধেধূমলিক বরোনামমণ্ডলেশ্বর সময়ে। তদীয় সেবকসহ নাসরীন সাহায্যেন : অর্থাৎ, দিয়াশ্বর স্থলতান ফিরোজশাহ তুঘলাকের রাজত্বকালে, মালিক বন্ধ যখন মগধের শাসনকৰ্ত্ত, সেই সময়ে মালিক বয়ের কৰ্ম্মচারী শাহ নাসিরুদীনের সহায়তায় दिशब्रशूद्र निदाभौ दक्कब्रांज ७ब६ cजदब्रांछ ब्राखश्रिtब्रब्र অন্তর্গত বিপুলগিরির উপর পাশ্বনাথের মন্দির নির্শ্বাণ করিয়া ১৪১২ বিক্রমসম্বতের আষাঢ় মাসে ( ১৩৪৪ - - = تیت - تیر - تاج ت: S99ళేు খৃষ্টাব্দের জুন মাসে ) তাহ উৎসর্গ করিয়াছিলেন । বিপুলগিরির উপর এই মন্দিরের কোন চিহ্নের সহিত এখন কাহারও পরিচয় নাই । রাজগিরের বিভিন্ন স্থানে ১৫০৪ সম্বতে ( ১৪৪৭ খৃ: ) প্রতিষ্ঠভ কয়েকখানি ঞ্জিলমূৰ্ত্তি পাওয়া গিয়াছে। এই কালের প্রতিমাশিল্পের নিদর্শন-স্বরূপ ৫নং চিত্রে সোনাগিরির উপরের মন্দিরে প্রতিষ্ঠ ঋষভনাথের প্রতিমার প্রতিকৃতি দেওয়া হইল । প্রতিমাখানি ধানযোগীর ন্যায় পর্যাঙ্ক আসনে উপধিষ্ট। কিন্তু মুগ্ধইতে ধ্যানের ভাব ত মোটেই নাই, দৃষ্টও নাসাগ্রবন্ধ নহে। গলায় মহাপুরুষের কছুগ্ৰীবার লক্ষণ ঙিনটি রেখাও নাই। এই যুগের মুন ভারিখ সহ লিপিযুক্ত যত জিন প্রতিম পরীক্ষা করিয়াছি, সকলগুলিই ভাবহীন, প্রাণহীন, এমন কি অনেক বাঙ্ক লক্ষণ হীন। এই যুগের এবং পরবত্তী যুগের শৈব, বৈষ্ণব এবং শাক্ত মূৰ্ত্তিরও এই দ্বগতি। প্রতিমাশিল্পের এই অধোগতি অৰশুই হিন্দুর আধ্যাত্মিক অধোগতির ফল, কেন-না, পূৰ্ব্বভন আধ্যাত্মিক ভাব জাগ্রত থাকিলে গিন্দুরা এইরূপ প্রতিমাপূজা করিতে সম্মত হইত না। এই প্রসঙ্গে কেহ কেহ বলিতে পারেন মুসলমানের আমলে হিন্দুর প্রতিমাশিল্প অধঃপাতে গেলেও, খৃষ্টীয় সপ্তদশ এবং অষ্টাদশ শতাকে রাজপুতানার এবং কাগার চিত্রশিল্প বিশেষ উন্নতি লাভ করিয়াছিল। এই সকল চিত্রেব মুখ্য উদ্ধেশ্ন কৃষ্ণের এবং হরপার্বতীর লীলা অঙ্কন। এই সকল চিত্রে যথেষ্ট সঙ্গীবত আছে, এবং কুষ্ণের দৈহিক লীলা অতি চমৎকার চিত্রিত হইয়াছে। কিন্তু এই সকল চিত্রের অন্তর্গত দেবদেবীর চিত্রে প্রাচীন প্রতিমার গম্ভীর্ষোর এবং আধ্যাত্মিক ভাবেব, অর্থাৎ জ্ঞানামৃতপানরত ধানযোগীয় কোন পরিচয় পাওয়া পায় না । দৃষ্টান্তস্বরূপ, আমরা একখানি উৎকৃষ্ট প্রাচীন কৃষ্ণপ্রতিমার সঙ্গিত একই বিষয়ক একখানি রাজপুত চিত্রের তুলনা कब्जित ! - ৬নং চিত্র প্রমাণ মন্ত্রব্যাকার অপেক্ষা বৃহত্তর

  • Journal of the Bihar and Orion's Research Society, Wol, V. 1919, pp. 331-343; Rortyw RfrR. “tबन cणर्ष गरअश्” अषब १७, es-s० १: ।