পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫০২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8ԳՆ * প্ৰেৰ चक्ख्यौ इशकादक ।। ७कटकांट4 अक िदरूनकौ uकहे ভাবে অনুপ্রাণিত প্রাণিসঙ্গের চিত্রকে বিচিত্র করিয়া তুলিয়াছে। চিত্রে নিবন্ধ দেবতা, মাছুয, পণ্ড—সকলের भाषाहे ७कüी बिन्द्राग्नब्र, दिक्कब्र गंदर्तिब्र ७ष९ उख्द्रि डांब ফুটিয়া উঠিয়াছে। কিন্তু এই চিত্রের গোবৰ্দ্ধন ধারণ লীলার নায়ক কৃষ্ণ ঠিক গোবৰ্দ্ধন বহন বা ধারণ করিতেছেন না, ঐন্দ্রজালিকের মত বাম হাতের কনিষ্ঠ আঙ্গুলীর সঙ্কেতে পৰ্ব্বতখানিকে উঞ্জে উঠাইয়া ब्रांशिब्रां८छ्न। ७हे कृक् शTांनइ नरश्न ; इंनि लङ्क নয়নে গোপীগণের দিকে চাহিয়া আছেন। সারনাথ মিউজিয়ামের গোবৰ্দ্ধনধারীর প্রতিমা নিৰ্থাত যেমন অতি উচ্চশ্রেণীর ভাস্কর, জয়পুরের গোবৰ্ধনধারণ লীলার চিত্রকরও উচ্চশ্রেণীর চিত্রকর। কিন্তু উভয়ের স্বট গোপালকৃষ্ণের কল্পনায় ঘোরডর প্রভেদ। গুপ্ত-যুগের এই গোবৰ্দ্ধনধারী ধ্যানযোগী এবং কৰ্ম্মযোগী ; তিনি যথার্থই গোবৰ্দ্ধন পৰ্ব্ব তথানিকে তুলিয়া, ধরিয়া ধ্যানস্থ আছেন। জয়পুর চিত্রের কৃষ্ণ গোবৰ্দ্ধন পৰ্ব্বত লইয়। খেলা করিতেছেন ; এবং উহার দৃষ্টি বহিমুখ, গোপীগণের দিকে। উভয় চিত্রের আখ্যানবস্তু এক হক্টলেণ্ড, দুইখানি চিত্রে দুইজন স্বতন্ত্র ব্রজের গোপালের পরিচয় পাওয়া যায়। দুই যুগের দুইখানি গোপালকৃষ্ণের প্রতিমার মধ্যে এই গুরুতর প্রভেদের অর্থ এই, গুপ্ত-যুগের বৈষ্ণবধর্থের এবং বৰ্ত্তমান যুগের বৈষ্ণৰWrýq wtajfr fyrstw (spiritual outlook) qr5s, এবং গুপ্ত-যুগের তুলনায় আধুনিক বৈষ্ণব ধৰ্ম্ম আধ্যাত্মিকতার হিসাবে অধোগত। জয়দেবের “গীতগোবিন্দ"কে বৈষ্ণবের ভক্তিরসের আকর মনে করেন। জয়দেব গৌড়েশ্বর লক্ষ্মণসেনের সভাসদ ছিলেন। বাংলায় এবং বিহারে অনেক প্রতিমা পাওয়া গিয়াছে যাহা নিঃসন্দেহে সেন-যুগের অর্থাৎ খৃষ্টীয় দ্বাদশ শতাব্দীর স্বটি বলিয়া গণনা করা যাইতে পারে। এই যুগের বৈষ্ণব-প্রতিমার মধ্যে শঙ্খ-চক্র-গদা-পদ্মধারী ধানমগ্ন বাস্থদেব প্রতিমারই প্রাধান্ত। স্বতরাং স্বীকার করিতে हऐ८ब, जब्रह्महदद्र गषञ्च वक्र गच्थनादइब्र भूर्विउन चांशTाग्निकङ जकूश्च झिण । किङ बब्बtनाबद्ध नषrञ्चब्र jo S99ళీS বাস্থদেবের মুষ্ঠির সহিত পরবর্তী কালের মুরলীধর গোপাল-মূৰ্ত্তির তুলনা করিলেই দেখা যাইবে, পরবর্তীকালে ভাস্কর্ঘ্যের কতদূর অধঃপতন ঘটিয়াছে। শিল্পের এই অধঃপতনের কারণ অবগুই হিন্দু সাধারণের আধ্যাত্মিক ভাবের অধোগতি এবং রুচির বিকার। যদি হিন্দু সাধারণের হৃদয়ে পুৰ্ব্ব আধ্যাত্মিক ভাব জাগরুক খাকিত তবে তাহারা নিশ্চয়ই শিল্পীর নিকট গুপ্ত-যুগের গোবৰ্দ্ধনধারীর ঢঙের কৃষ্ণমূৰ্ত্তি দাবি করিত, এবং শিল্পীও সেই দাবি পূরণ করিতে বাধা হইত। তখন শিল্পী যে মুরলীধর গড়িত তাহ দেখিলে মনে হইত না পাষাণের পুতুল বাণী হাতে করিয়া দাড়াইয়া আছে ; তাহা দেখিলে মনে হইত ভগবান যেন বঁাশী বাজাইতে বাজাইতে চিদানন্দরসে বিভোর হইতেছেন। এই প্রসঙ্গে বৈষ্ণবগণের নিকট আমার নিবেদন এই, চৈতন্তদেব সনাতনকে উপদেশ দিবার সময় ষে বলিয়াছিলেন== ব্ৰহ্মাণ্ড প্রমিতে কোন ভাগ্যবান জীব । গুরুকৃক প্রসাদে পায় ভক্তিলত ৰীজ— আমি এখানে সেই ভাগ্যবানগণের কথা বলিতেছি না ; হিন্দুসাধারণ—বৌদ্ধশাস্ত্রে যাহাদিগকে পৃথকজন বলে সেই average হিন্দুর কথা বলিতেছি। চৈতন্যদেবের কথিত ভাগ্যবানের সংখ্যা চিরকালই খুব কম। ভগবদগীতায় ( ৭৷১৩ ) আছে— মনুষ্যাণাং সহস্ৰেষু কশ্চিৎ যততি সিদ্ধয়ে। ৰ তত্তামপি সিদ্ধানাং কশ্চিম্মাং বেত্তি তত্ত্বতঃ ॥ এখানে গীতাকার “কশ্চিৎ" শব্দ ধাহাজের সম্বন্ধে প্রয়োগ করিয়াছেন, তাহারা মনের মন্দিরেই ভগবানের দর্শন লাভ করেন ; বাহমূৰ্ত্তি ও মন্দির তাহাদের জন্য নহে। প্রধানতঃ ধাহাদের জন্ত মূৰ্ত্তি ও মন্দির, শিল্পের অধঃপতন তাহাঁদের আধ্যাত্মিক অধঃপতন সূচিত করে। মূৰ্ত্তি ছাড়িয়া বর্তমান কালের আধ্যাবর্তের মন্দিরের দিকে তাকাইলে হিন্দুর রুচির শোচনীয় বিকৃতির পরিচয় পাওয়া যায়। জার্ধ্যাবর্ভের নাগর রীতির মন্দির পূর্ণভালাভ করিয়াছিল গুপ্ত-যুগের বোধ হয় অব্যবহিত পরে, খৃষ্টীয় সপ্তম শতাৰে । যদি মন্দিরের বিভিন্ন ভাগের আকারের श्शृकडि षोळक, dब९ अनिवाब्रब्र बहिर्डीद्वशेब्र छवियांच्च शूहि