পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫০৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

थाब्राद्र अवर इमब्र थभान थाटक ठरबहे यचिब्र एचब्र cनशाग्न। यान्नैौन नार्णब्र भनिरब्रव्र इंश यषनि चक्, নীচে গর্ভগৃহ এবং উপরে শিখর। আধ্যাবৰ্ত্তের প্রাচীন নাগর মন্দিরের শিখর গর্ভগৃহের উপর হইতে সমস্বত্রে উঠিয়া ক্রমশ বাকিয়া শুকনাসার জাকার ধারণ করিয়া আমলকের সহিত সংলগ্ন হইয়াছে। এই শ্রেণীর কোন একটি মন্দিরের পাদদেশে দাড়াইয়া উৰ্দ্ধদৃষ্ট আমলকের দিকে তাকাইলে দর্শকের চিত্তও উৰ্দ্ধমুখে একটা আকর্ষণ অনুভব করে। অনেক প্রাচীন মন্দিরের শিখরে একাধারে গথিক গির্জার চূড়ায় বলবীৰ্ষা, এবং মসজেদের গুম্বজের গাষ্ঠীৰ্ঘ্য, দেখিতে পাওয়া যায়। অধিকাংশ নাগর মন্দিরের বহির্ভাগ নানা কারুকার্যাপচিত এবং মূৰ্ত্তির चांज्ञा ८१iडिङ ।। ७झे मकल अलकांब्र दांन निग्रा नग्न শিখরের ভজিমার দিকে লক্ষা করিলেও দেখা যায় আধ্যাবর্তের অধিকাংশ প্রাচীন মন্দিরই বড় মুন্দর। প্রাচীন মন্দিরের গর্ভগৃহের সম্মুখের দিকে একটিমাত্র দরজা ; এবং আর তিনদিকে দরজার বা জানালার পরিবর্তে বহির্ভাগের কোটরে এক একখানি প্রতিমা । এই তিনপানি প্রতিম, এবং প্রত্যেক কোণের দুই দিকে দুইখানি করিয়া অষ্টদিকপালের প্রতিমা, পূজার জন্ত স্থাপিত নহে, মন্দির প্রদক্ষিণকারী দর্শনের জন্য স্থাপিত। এই সকল ধ্যানমগ্ন প্রতিম দর্শন জীবন্ত ধ্যানযোগীর সংসঙ্গের তুল্য আধ্যাত্মিক ভাবের উদ্দীপক । তিন দিক বন্ধ থাকায় মন্দিরের অভ্যস্তর ভাগ সৰ্ব্বদাই আধ-অন্ধকারে আচ্ছন্ন। মন্দিরের সম্মুখে মুখমণ্ডপ থাকিলে সে অন্ধকার আরও গাঢ় হয়। ঈশ্বরের স্বরূপ রহস্যময়। মন্দিরের ভিতরের এই অধি-অন্ধকার সেই রহস্তই স্থচিত করে। প্রাচীন নাগর মন্দিরের সহিত তুলনায় আমাদের বর্তমান কালের মন্দির সর্বপ্রকার সৌন্দর্ঘ্যবিহীন। বর্তমান কালের মন্দিরের গর্ভগৃহের <य८ब*षन्न डिग्न श्रीब्र ऊिन ग्निट्छद्र थाप्नौtब्र प्रब्रछ জানালী ধ্যানমগ্ন প্রতিমার স্থান অধিকার করিয়াছে। কিন্তু গর্ত গুহের মৃত্য ভাগ এখন আলোৰ পূর্ণ হইলেও আধ্যাত্মিক হিসাবে শূন্ত। এতক্ষণ আমরা জাৰ্য্যাবর্তের ভাস্কর্থোর এবং স্থাপত্যের বে ইতিহাস আলোচনা করিলাম তাছা হিন্মুলাধারণের আধ্যাত্মিক ভাবের এবং রুচির যে অধোগতির পরিচয় थशन करन, झियूब कब्रिटजब चाषून भब्रिéन खिद्र डांश कथनहे जलद इझे८ङ श्राद्ब्र न । ७थन छिखांगा, श्क्यूिब्र চরিত্রের এই গুরুতর পরিবর্তনের কারণ কি ? জন্তান্ত দেশে পরধর্শ্ব জাতীয় চরিত্রের অনেক পরিবর্তন ঘটাইয়াছে। কিন্তু অধিকাংশ হিন্দু খৃষ্টধৰ্ম্ম বা ইসলাম গ্রহণ করে নাই, বরাবরই প্রাচীন মন্দিরের দেবদেবীর প্রতিমা পূজা করিয়া আসিতেছে। পারিপার্থিক অবস্থার পরিবর্তনে ষে হিন্দুর এইরূপ অধঃপতন ঘটিয়াছে তfহ বলা যায় না। এই অধঃপতনের দুইটি কারণ নির্দেশ করা যাইতে পারে ( ১ ) প্রাচীন মন্দিরের এবং প্রতিমার নিৰ্ম্মাতা এবং প্রতিষ্ঠাতাগণের বংশগোপ | অথবা ( ২ ) বর্বর জাতির শোণিতের মিশ্রণের ফলে হিন্দুচরিত্রের আমূল পরিবর্তন। হয়ন্ত উভয়বিধ কারণ আংশিকভাবে মিলিত হইয়া হিন্দু জাতির বর্তমান অধঃপতনের পথ প্রশস্ত করিয়া দিয়াছে। এই অল্পমানের অমুকুলে কোন অপরোক্ষ ঐতিহাসিক প্রমাণ নাই ; এবং অস্পৃগভ, অসবর্ণ বিবাহের অভাব প্রভৃতি আচার ইহার বিরোধী। কিন্তু এই সম্বন্ধে পরোক্ষ প্রমাণের অভাব নষ্ট । এষ্ট প্রস্তাবে এই সকল প্রমাণ আলোচনা করিবার স্থান নাই। ভাস্কর্ধ্যের এবং স্থাপত্যের অধঃপতন হিন্দু মনোবৃত্তির যেরূপ পরিবর্তন স্বচিত করে তাহার অঙ্ক কোন কারণ অনুমান করা সম্ভব নহে । শোণিত মিশ্রণ অর্থাৎ বংশাতুগত দোষ আমাদের অধঃপতনের প্রধান কারণ,—এই কথা শুনিলেই অনেকের হৃদয়ে ভবিষ্যতের উন্নতি সম্বন্ধে নিরাশার সঞ্চার হইতে পারে। মানুষের উন্নতির এবং অবনতির কত ছিম্বা বংশান্তগত দোষগুণের উপর নির্ভর করে, এবং কত ষ্ঠিস্বাই বা পারিপাশ্বিক অবস্থার দ্বারা নিয়মিত্ত গুয়, বৈজ্ঞানিকেরা তাহার হিসাব-কিতাব লইয়। ব্যস্ত আছেন। বংশোল্পতি বিদ্যার (Eugenics ) সেবকগণ উন্নত বংশের অবনতি নিবারণের ७रु९ वदनङ दशr१ब्र ऐंठल्लङि गांश८मब्र ऐ}°ांश छेढ़ायटन সচেষ্ট মাছেন। মন্তব্য সমাজের মঙ্গলামঙ্গলে পারিপার্থিক অবস্থার প্রভাবও একেবারে অস্বীকার করা যায় না।