পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫২৯

মামা বাউল Coevo জাদিগুরু হটতেছেন চৈতঙ্গদেবের পারিষদ-স্বরূপ বেদবিধি-পার এমন জাচার যায়ন কল্পিৰে যে । দামোঙ্গর । স্বরূপের শিষ্য রূপ গোস্বামী, রূপের শিষ্য ब८ङ्गब्र निङा शन कांग्न cमरें छन, রঘুনাথ দাস, দাস গোস্বামীর শিষ্য কৃষ্ণদাস কবিরাজ ধিনি তাহার উপরে কে ? চৈতন্যচরিতামৃত প্রণয়ন করেন, কবিরাজ গোস্বামীর বাউলের বলিয়াছেন— শিষ্য সিদ্ধ মুকুন্দদাস। মুকুন্দাসের চারি শিষ্য হইতে আউল ভাইস্তে বাউল হইষ্ণু ভাই । এখন লোকের বেদের ভেক্ষ-বিভেজের বাউল সাঞী দরবেশ এই চারি শ্রেণীর ধৰ্ম্মসম্প্রদায়ের উদ্ভব আর তো দ্বাধী দাওয়া নাই । DBBBS BBD D DD BBBBB BB BBB BBDS DDD DDD DtttDDS এই নব রসিকের মধ্যে পাচ রসিকের নাম পাওয়া যায় তোfর ভিতর অতল সাগর, কাটোয়া-নিবাসী যদুনাথ দাসের সংগ্ৰহ-তোষণী পুথিতে। সেই পাচ রসিক হইতেছেন-বিল্বমঙ্গল, জয়দেব, চণ্ডীদাস, বিদ্যাপতি ও কবি রায় শেখর । ইহার প্রত্যেকেই পরকীয়া সাধন করিয়াছিলেন, এবং ইহাদের প্রকৃতি ছিলেন যথাক্রমে চিন্তামণি, পদ্মাবতী, রজঙ্কিনী রামী, লছিমা দেবী ও দুর্গাদাগী । ইহাদের প্রত্যেকের পরকীয়া প্রেম ছিল বিশুদ্ধ, কামগন্ধ নাহি তায় । ঐ সব নায়িকা কিশোরীস্বরূপা । এইরূপ বিশুদ্ধ-প্রেমতত্ত্ব ও প্রেম-বিলাস-বিবৰ্ত্ত চৈতন্যচরিতামৃত গ্রন্থে আলোচিত হইয়াছে, সেইজন্ত বাউলেরা বলে ঐ গ্রন্থ সহজ-প্রেম-সাধনেরই শাস্ত্র । সহজ ভাবে জীবন যাপন ও ধৰ্ম্ম সাধন করাই বাউলদের আদর্শ বলিয়া ইহার নিজেদের চুল দাড়ি যথেচ্ছ ভাবে বাড়িতে দেয়, কিছুই কাটে না। ইহার কাহারও উচ্ছিষ্ট মতের ধার ধারে না, ইহারা বলে যে আমরা কি কুকুর ষে পরের উচ্ছিষ্ট চৰ্ব্বিভচৰ্ব্বণ করিব। তাহারা প্রত্যেকে নিজের বিবেক-বুদ্ধির নির্দেশ ও ধারণা অনুযায়ী চলিতে চায়। এইজন্স বাউলেরা নিজেদের বলে নিবৰ্ত্তিয়া, অর্থাৎ ব্ৰতবিরহিত বা অথর্ব বেদের ব্রাত্য ৷ প্ৰভু নিত্যানন্দের পরিচয়ে আগে দেখিয়াছি তাহার আচার-বিধি-নিষেধের পার’ ছিল। চণ্ডীদাস বলিয়াছেন— তার পাইলি না মরম । তার নাই কুল কিনার শাস্ত্ৰধার, নাই ধরম কি কল্পম । বাউলেরা নানাবিধ লোকবিরুদ্ধ আচার-অনুষ্ঠান করিয়া থাকে। ইহার কথা চৈতন্যচরিতামৃত গ্রন্থে আমরা পাই । লোকধৰ্ম্ম দেকধর্ক্স-লেদধৰ্ম্ম কৰ্ম্ম । লজ বৈধ্য দেন্তমুখ অক্সিহগ-মৰ্ম্ম । ছুস্তাজা আর্বাপথ নিজ পরিঞ্জন । স্বজন করিবে যত তাড়ন ভৎসন। 婚 • সৰ্ব্বত্যাগ করি করে কুকের ভজন । -श्रॉनि जॅीज1aपfश्रृंब्रिटाहा । এইজন্য বাউলেরা আপনাদের সাধন-প্ৰণালী সহজে প্রকাশ করিতে চাহে না । ইহারা বলে— আপন ভজন-কথা না কষ্টিবে যথাতখা। আপনাকে আপনি হইবে সাবধান । ইহার লোকালয়ে লোকাচার পালন করিলেও নিজেদের চক্রের ভিতর সামাজিক হিসাবে অনাচার করে, যেমন ইহারা সকল জাতির লোকের সঙ্গে একত্ৰ পানভোজন করে, সকল শ্রেণীর লোককেই গুরু অথবা শিষ্য বলিয়া স্বীকার করে । এইজন্য ইংfরা বলে— লোক-মধ্যে লোকাচার । সদগুরু-মধ্যে একাচার ॥ আগামী সংখ্যাৰ সমাপ্য )