মায় পরিমলের মনে পড়িল, দিদি বলিয়াছিলেন, “মেয়ে সংসারের কাজকর্শ্ব সবই শিখেছে বটে, কিন্তু সংসায়ের মতিগতি বোঝে না। পৃথিবীর সঙ্গে সাক্ষাৎ-পরিচয়ই নেই, কাব্য পড়ে কল্পনায় সংসার গড়েছে। চমৎকার মেয়ে, কিন্তু ওকে নিয়ে সাবধানে চলতে হবে।” কিন্তু এ কথাতে ত পরিমল ভয় পায় নাই, বরং আকৃষ্টই হইয়াছিল। সংসারে অভিজ্ঞ মানুষ দেখিয়া দেখিয়া চোখে ত জালা ধরিয়া গিয়াছে । শকুন্তলার মত শরীরিণী কবিতার দর্শন পাওয়াই বরং দুর্ঘট। জীবনে তাহাকে সঙ্গীরূপে পাওয়া ত পরম ভাগ্য। কাব্যলোকের স্বপ্ন এক দিন ত সকলেরই টুটিয়া যায়, কিন্তু ক্ষণিকের স্বপ্নবিহার জীবনের যে কয়েকটি মুহূৰ্ত্তকে চিরস্মরণীয় করিয়া রাখিবে তাহার লোভ কি সামান্ত ? কত কাব্যরূপিণী সংসারের পোড় খাইয়া জমাখরচের খাতার মত নীরস গদ্য হইয়া গিয়াছে, তাহা এ জীবনে পরিমল কি দেখে নাই ? এক দিন তাহারাও পৃথিবীতে ছয় রাগ ও ছত্রিশ রাগিণীর বীণাसंकांब्र इॉछ चांद्र किडू उनिउ नां, ७वर झञ्च कङ्कब्र द4সম্ভার ছাড়া মৰ্ত্ত্যলোকে আর কিছু দেখিতে পাইত না। কিন্তু তবু আজ সেই সব মেয়েদেরই সংসারধর্শ্বে পান হইতে চুন খসে না, জীবনের বসন্তপধ্যায় সমাপনের পর তাঁহাদের কোনো আচরণে কাব্যগন্ধ ধরা পড়িতে আর দেখা যায় না । স্থতরাং ভয় কিসের ? মানসীও এক দিন সংসারসৰ্ব্বস্ব স্বগৃহিণী হইয় উঠবে। আজ তাহার কাব্যলোকের সৌরভই ন হয় জীবনটাকে সমৃদ্ধ করুক। মানসী বলিল, “এত সমারোহের মধ্যে এমন করে না পেয়ে যদি অজানা-অচেনা পথের ধারে হঠাৎ ভিখারীর মত নিঃস্ব আমাকে কুড়িয়ে পেতে, তাহলে কি আমাকেই তোমার চিরকালের সাথী বলে চিনতে পারতে ?”
- ब्रिभण फेडद्र निtङ जिब्रां कभकिब्र ऐंटैिल। cग छ चर्ष गन्थ्न क्लर्ण खरपंद्र जषांzब्रॉइ cप्रशिब्लॉरें चांगिब्बॉहिण, cष इफ़ बनएफ डांशंद्र जांब्र दिउँौष्ट्र গোলৱ নাই তুৰ্থৰে ধৰিয়া বেড়াইবার বয়ন एठ रुट्ब्र नाऎ ।T ग्रांक्षांब१ षांश्ष ८षषन गुणः श्रृिं দেখিয়া জালে সেও তেমনি জাসিয়াছিল, প্রেমতীর্থে সৰ্ব্বৰ তা/রিবার कषं उ ठषम बटन श्रृंटw नॉरें ।
बांबजी כצ4 বাহিরের সকলই দেখা হইয়াছিল, কিন্তু এই যে মানুষটি ज्राशब्र cनश्-बन-७ो५ फे९नर्ग कब्रिट्सा रिउम्श्, जक्-किङ्क बांश निम्न ७कांखझे हेशंब्र कष उ छादिब्रा ८मथो हक्क नाहे । মানসীর চোখের ভিতর চাহিয়া পরিমল বলিল, “আজ ত তোমাকে নিশ্চিত চিনেছি, আর কবে কোন দিন চিনতে পারতাম কি-না সে-কথা ভেবে কি লাভ বল ?” মানসী বলিল, “লাভ আছে বইকি ? পৃথিবীতে যেখানে যেমন করেই লুকিয়ে থাকি না, এত মানুষের এত রূপ গুণের ভীড়ের মাঝখান থেকে তুমি এসে আমাকে বেছে হাত ধরে নিয়ে দাড়াবে মনে করে যে আনন্ম হয় তার চেয়ে বড় কি আছে ?” পরিমল বলিল,“তোমার মত প্রেমের দিব্যদৃষ্টি কি সকলের থাকে, মানসী ? হয়ত আমি কত ভুল করে করে তবে তোমায় খুঁজে পেতাম কে বলতে পারে ”
- यांननौ क्रूः श्श बनिल, “कि चडूङ भांश्य छूवि ! ভুল করার কথাটাই আগে মনে হ’ল |”
豪 嶺- 橡 事 পরিমলের ছবির মত স্বন্দর ছোট বাড়িখানি শহর হইতে একটু আড়ালে, ভাগীরথীর কূলে । তিনতলার ছাদের উপর নদীর দিকে মুখ করিয়া একখানি মাত্র ঘর। সমস্ত দিন বিরঝিরে স্থলে| খাওয়া ঘরের ভিতর দিয়া বহিয়া যাইতেছে ; ষে আসিয়া দাড়ায় তাহারই গায়ে ষেন স্নিগ্ধ চন্দন-পরশ বুলাইয়া দেয়। ঘরের ছোট দুই জোড়া দরজা রূপমুগ্ধ কবির দুটি চোখের মত অপলকে অষ্টপ্রহর নদীর দিকে চাহিয়া আছে। খড়ে বোঝাই নৌকার সারির পর কাঠের নৌক, ধানের নৌকা চলিয়াছে পাল তুলিয়া অতি ধীরমন্থর গতিতে, যেন জলে এমনি অংসে ভাসিয়া চলা शफ़ टांशप्नब ५ बांजाब चांद्र ८कप्न प्रक्छ नारे। মাঝে মাঝে মাছের নৌকা একটু ক্ষিপ্রগতিতে জাসিয়া তীরের দিক ঘেসিয়া দাড়াইতেছে। মাঝিরা মাথার উপর শূন্তে প্রকাও জাল চক্রের মত খুৱাইয়া জলে ছাড়িয়া দিতেছে, আবার ধীরে ধীরে টানিয়া রূপালি মাছের চঞ্চল বোঝা সমেত নৌকায় তুলিয়া লইতেছে। কলের চাকায় জল ছড়াইয়া আর আকাশে-বাতালে ধোয়ার, निघ्नकांब्रौ निब्रा औषांद्र uक्ट्रिक बज्र चांद्रण ना ।