পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পত্রধারা ब्रदौटबनाथ ठाकूद्र ( > )

  • ीडिनिटकछत्र তোমার চিঠিখানি পেয়ে খুশি হলুম। দুরবস্থাগ্রস্ত শরীর মন নিয়ে কৰ্ম্মসংক্ষেপ করবার চেষ্টা করি কিন্তু কৰ্শ্ব বেড়েই চলে।

চিঠিতে তুমি যে আশ্রমের বর্ণনা করেচ তার মধ্যে রসের যে উদ্ভাবনা আছে আমার কল্পনাকে তা যে স্পর্শ করে না এমন কথা মনে কোরো না । কিন্তু মানবসংসারের সমস্ত দায়িত্বকে বাইরে ঠেকিয়ে রেখে বুদ্ধিবৃত্তিকে অদ্ধ করে নিরন্তর ভাবরসঙ্গভোগে আত্মবিশ্বত হওয়ার মধ্যে যতই মুখ বা শাস্তি থাক, তাকে আমি কোনোমতেই শ্রেয় বলে মনে করতে পারিনে। এই ধশ্ববিলাসিভায় আমাদের দেশকে মর্শ্বে মর্শ্বে মেরেচে। সম্প্রতি নবজাগ্রত পারস্ত ও আরব্যকে দেখে এসেচি, পূৰ্ব্বে দেখেচি জাপানকে, তারা ধৰ্ম্মমোহ থেকে মুক্ত হয়ে তবেই রাষ্ট্রীয় মুক্তি পাবার অধিকারী হয়েচে– হতভাগ্য ভারতবর্ষ এই মোহের কুহেলিকায় আবৃত । তাই সে সকলপ্রকার সৌভাগ্য থেকে বঞ্চিত, তার चनभांzनब्र चांब्र अख (नहे । उबू कéवादिभूषं यूक्ल ভক্তিনিয়ে ঠাকুরঘরের মধ্যে নিশ্চেষ্ট হয়ে বসে থাকাকেই স্বারা পরমার্থ বলে জানে—তারা যে কত বড় অকৃতার্থ তা বোঝবার শক্তিও তাদের নেই, কেননা তারা ভাবমদে चतथङ्कडिङ् । কঠিন দুঃখের দিন এসেচে কিন্তু নেশায় নিজেকে জুলিয়ে রাখতে চাইনে—কন্টকিত পথের উপর দিয়ে শেষ পর্যন্ত নিজের লক্ষ্য অভিমুখে চলতে হবে। এক এক সময়ে ক্লাভি আঁসে, তখন পালাতে ইচ্ছা করে যেমন ক’রে ऐकूण भाणाङ्कभ ।। ७थन चांबाब्र षिकॉब्र चाटन fयtन, जजक शाहे । ऐकूल भाडेब्र cडी cनदे, निदब८कई निद्रब ८वकिब्र फें★ब मैंॉफ़ कब्रिटद्र विदे । অতএব ফাকি দেব কাকে, পশ্চাতে নিজের চৌকিদার নিজেই আছি । মনকে এক একবার বোঝাতে চাই, क* श्रांभाव्र छ८छ नम्र वांभांग्न छ८छ कांबा । किरू भन যে বোকা নয়, তাকে কথায় ভোলানো শক্ত । অতএব শেষ পর্ষ্যস্তই আছে খাটুনি । ইতি ও শ্রাবণ ১৩৩৯ । ( २ ) শান্তিনিকেতন ভারতবর্ষে দ্রাবিড়জাতীয়দের সমাজ মাতৃতন্ত্র, অর্থাৎ সে সমাজে স্ত্রীপ্রাধান্ত । এটা যে হ’তে পেরেচে তার প্রধান কারণ, তাদের ভাবপ্রবণ স্বভাব। সৰ্ব্বদ। ভাবরসে তাদের মন আর্দ্র। যাদের এই রকমের প্রকৃতি নিজের মধ্যে এই ভাবরলকে উদ্বেল ক’রে ভোলাই তাদের ধৰ্ম্মসাধনার চরম লক্ষ্য। তারা আপন হৃদয়বৃত্তিকে চরিতাণত দেবার জন্তেই নিজের দেবতাকে ব্যবহার করে । এই রসোন্মত্ততায় বিশ্বসংসারকে ভুলে থাকাকেই তারা ধাৰ্ম্মিকতা ব’লে মনে করে । এই পানগোষ্ঠীর বাইরে তাদের পক্ষে সমস্তই অশুচি, সমস্তই পরিত্যাজ্য। এত বড় বিশ্বব্রহ্মাও কেন তৈরি হয়েছিল, এ ভুল করেছিল কে ? ভোজ্য আয়োজনে নিরন্তর ব্যাপুত, ধূপে দ্বীপে মালো মণ্ডিত, কীৰ্ত্তনে ভজনে নিত্যমুখরিত, আত্মবিশ্বত এই একএকটি সঙ্কীর্ণ রসমণ্ডলীর বাইরে ষে বিপুল সংসার পড়ে আছে, ভক্তিভাবাকুলদের পক্ষে সেখানে যেন দেবতার অরাজকতা,—সেখানে বিশ্ববিধাতার কোনো দাবি নেই, কোনো জাহান নেই। এই রকম মনোভাবটি মেয়েলি— সেই চিত্তবৃত্তির মধ্যে কর্মের প্রাধান্ত নেই, বুদ্ধির সর্বদা গদগদ বাস্পাবিলতা । এই প্রেমভক্তি নিজের মধ্যেই নিজে আবর্তিত। একে স্বার্থপরতা যদিবা না বলি তৰু একে বলা ধায় আত্মপক্কতা ।