পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৬৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

e 62 میاویہ o . অজয় নিঃশৰে ফিরিয়া চলিল। বারান্সাটুকু পার - - চষ্টতে হুইতে শুনিল, বিমান গেঙাইয়া বলিতেছে, “কেন বাৰা তাড়িয়ে দিচ্ছ ? চরিত্তির খারাপ হয়ে যাবে ? ঐ ত তোমাদের জাতের দোষ । মাটিতে মুখ গুজে গুয়ে থাকে। আর রাম-নাম জপ করে, ভূভটাকে চোখ তাকিয়ে দেখলে যে ভূত পালায় সে আর তোমরা কোনো জন্মে শিখবে না।” স্বভদ্র তাঁহাকে ধম্‌কাইয়া বলিতেছে, “আচ্ছ, আচ্ছ, ঢের বক্তৃতা হয়েছে, তুমি থামো ।” বিমান ক্লখিয়া উঠিয়৷ বলিতেছে, “খবৰ্দ্দার...” কি অদ্ভুত । জীবনকে তাহার কুৎসিত অন্তরঙ্গতায় এত কাছ হইতে তাহাকে আজ প্রত্যক্ষ করিতে হইবে তাহা কে জানিত । অজয়ের সমস্ত দেচ যেন ক্লেদাক্ত হইয়া শিহরিয়া উঠিল। না, আজিকার এই অভিজ্ঞতা তাহার নহে, দেহে মনে কোথাও তাহাকে ইহা স্পর্শ করে नाइँ, हेङ् पश्न, अछम्न ऋध्र cनर्थिटङ८छ ।---जउद्दे झ्म्नउ এই কয়দিন ধরিয়া অজয় স্বপ্ন দেখিতেছে। তাহার চতুস্পার্থের পৃথিবী কোথাও তাহাকে নিবিড় করিয়া, দৃঢ় করিয়া স্পর্শ করিতেছে না ত। সে কেমন করিয়া জানিবে সে জাগিয়া আছে ? বিমান, স্বভদ্র, বীণ, ঐজিলা, তাহার পরিচিত জগতের কাহারও সঙ্গে, কোনও কিছুর সঙ্গে ভাহার অন্তরতম মনের কোনও যোগ নাই। তাঙ্গার সত্যকারের স্বথদুঃখ দিয়া অপর কাহাকেও সে ছুইতেছে না, নিজের মনে অপর কাহারও সত্যকারের স্থখদুঃখের ছোয়া সে পাইতেছে না । স্বপ্নময় অবাস্তবতায় রঙীন ছায়ার মত সকলে আজ এই মুহূৰ্ত্তে কাছাকাছি ভাসিয়া বেড়াইতেছে, পলক ফেলিতে কে কোথায় ভাসিয়া যাইবে তাঙ্কার ঠিক নাই, চরমতম বিচ্ছেদেরও কোনও চিহ্ন তখন কোথাও স্বাকা পড়িবে না । বিছানায় सहेबा ग्रं छैौब्र निकिखडांश्च अख८ञ्चब्र छहे ८छाथ यूक्लिब আসিল । জার-একটা রাত্রি প্রভাত হইল। পূবদিকের বাতায়ন খোলাই ছিল, বিপরীত দিকের দেওয়ালে আলো পড়িয়া বাঁকবাক করিতেছে। এত অজস্র আলোয় চোখ চাহিয়া खौवनरक चणैौक वजिब्रां ॐक्लाहेब्रl cनeब्बा नहज इब्र नां । S99ళేు কেবল জোর করিয়া বিমানের চিন্তাকে অজয় দূরে সরাইয়৷ রাখিল। আকাশ জুড়িয়া লক্ষ তরবারি বালকিয়া উঠিয়াছে, অন্ধকারের বিরুদ্ধে, কদৰ্য্যভার বিরুদ্ধে যোদ্ধ আলোকের এই জয়যাত্রা । ছোট একটা অন্ধকার ঘরে গভীর রাত্রিতে কাহারা জল-ঢালাচালি করিয়াছে, সে স্কৃতি এক ফোট কালির মত আলোকের মহাসমুজে পড়িয়া অনায়াসে নিশ্চিহ্ন হুইয়া মিশিয়া গেল । একটা ফেরি-ওয়ালা হাকিয়া যাইতেছে। রোজ এই পথ দিয়া এই সময়ে সে হাকিয়া যায়। তাহার চেহারা অজয় কখনও দেখে নাই, দেখিতে তাহার ইচ্ছাও করে নাই। মানুষটাকে বাদ দিয়া তাহার হাকটা শুনিতেই তাহার ভাল লাগে।--পূৰ্ব্ব রাত্রির কথা মনে পড়িল, বীণাঐন্দ্রিলা, ঐন্দ্রিলা-বীণা। কিছুক্ষণ পর নিজেরই অজ্ঞাতে মানুষগুলিকে বাদ দিয়া একটা নামহীন মাধুঘ্যের আশ্বাদ সমস্ত মন দিয়া সে লইতে লাগিল। মনে পড়িল, কথা বলিতে বলিতে কাল কি গভীর আবেগ তাহার কণ্ঠে । প্রকাশ পাইয়াছিল। দেশের দুঃখদুর্গতির মূল সে খুজিয়া বাহির করিবে এই তাহার দুঃসাহসিক পণ, দেশের লুপ্ত ইতিহাসের অন্ধকার গুহাপথে কেবলমাত্র অস্তরের অনিৰ্ব্বাণ জাগ্রহকে বাতির মত জালিয়া সে অগ্রসর হইয়া যাইবে । আজই সে যাত্রা স্বরু করিবে, আজ এই মুহূৰ্ত্তে। এতকাল সময়ের অপব্যবহার, ক্ষমতার অপচয় করিয়া লে কাটাইয়াছে। কলেজে বৎসরের পর বৎসর সে পুথির পর পুথি মুখস্থ করিয়াছে। যুগে যুগে পৃথিবীতে কত শক্তির অভু্যখান তিরোধান, শক্তির সঙ্গে শক্তির সংঘর্ষ, কত যুদ্ধ-বিগ্রহ অরাজকতা, সৰ্ব্বগ্রাসী প্লাবনের শেষে *जि५फ़ा भाटिङ न्डन नखाठाब्र चङ्गाना, डांशब्र প্রত্যেকটির সম্বন্ধে সকল জ্ঞাতব্য তথ্যই তাছার অধিগত হইয়াছে, কিন্তু কলেজের প্রাচীরের বাহিরে যেখানে মাহুষের বহুছুঃখদুর্গতি দিয়া গড়া সভ্যকারের शृषिबौद्र शक cनषादन ७हे चशैऊ दिशा डांशब्र ८कान् কাজে লাগিৰে তাহ কেহ তাহাবে আজ অবধি ৰলিয়া ‘দেয় নাই। ভারতের বহু ইতিহাস যে, পড়িয়াছে, বন্ধ cजौब्रट्वब्र, चटगोब्रटबब्र७ देख्शिन दि छ छाब्ररङब्र चांबिकांद्र चटक्षाग्रंडिब्र गएक डांशंद्र अर्जेौड बैख्रिश्ब्र cब