পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৬৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

शृचण ८कन बांऋि बिटखन रूब्रइ । चांधि फूरण षांक्रख् काँहे, ঠিক যেমন করে তুমি তুলে থাকে, স্বভজ ভুলে থাকে। कांण चांभांद्ध चनक् श्रब्रूहिण । च्यांभि cनर्थलांभ, cएछांभद्रां কত সহজে মন থেকে লব বেড়ে ফেলে দিলে। লে ক্ষমতা ভগবান জামাকে দেন নি, আমি কি করব ? তুমি কবিমানুষ, ইচ্ছে করলেই নিজের মনের মধ্যে তলিয়ে যেতে পার। স্বভদ্র তার হাজারো রকম কাজ নিয়ে মেতে যায়। ও দুটোর একটাও আমি পারি না। আমি যদি গলা ছেড়ে চেচিয়ে সবাইকে বলতে পারতাম, হয়ত বেঁচে যেতাম, তাও পারি না ব’লে ভুলে থাকবার জন্তে অনা পন্থা খুজতে হয়।” “কিন্তু কি তুমি ভুলে থাকতে চাও যার কথা কাউকে বলাও চলে না ?”

  • বলব না ” “কেন ?” “বলা চলে না ব'লে। সবাই সেকথা তুলে থাকতেই চাই ব’লে।”

স্বভত্র আলিপুরের কোন বাগান হইতে একরাশ ছাপ্রাপ্য গাছ-গাছড়া সংগ্ৰহ করিয়া ফিরিয়া আসিয়াছে, অজয়ের টেবিলের উপর হাতের বোঝা নামাইয়া রাখিয়া *কহিল, নন্দ নাকি কাল রাত থেকে আর আসে নি ?” বিমান কহিল, “সে আর এমুখো হচ্ছে না।” কথাট। বলিয়া ঠোঁট টিপিয়া হাসিবার চেষ্টাও একটু করিল কিন্তু একেবারেই স্থালির মত সেটা দেখাইল না। অজয় কহিল, "লে কি, কোথায় গেল ?” “কি জানি কোথায় কাদের একটা গুদাম বাড়ীতে।” “কি খাৰে ?” “ভগবান জ্ঞানেন।” “সেই ভালো। আমরা জেনেই বা কি করতে পাৱৰ ?” স্বভত্র কাগজের পুটুলি খুলিয়া গাছ-গাছড়ার নাম লেখা মোড়কগুলিকে মিলাইয়া লইতেছে। बिबोन चकक्y दिङ्कङक८% बजिब्रो फणि,"थाङ्ग-कब्रा টাকা-দশটা ছিল/দিতে গেলাম, যদি নিত, তোমরা রক্ষা পেয়ে ষেভে । %. রাতের অনাচারটা ঘটতে পেত না । 68? নিলে না, বললে, আশীৰ্ব্বাদ করবেন, ঢের হবে। যেন এই হতভাগা দেশে কোনো মানুষের আশীৰ্ব্বাদ কোনো মানুষকে লাগে! কি আশীৰ্ব্বাদ করতে পাবৃতাম তাকে ? হঠাৎ কোনো যাদুমন্ত্রে পুলিশের খাতা থেকে তোমার নামটা মুছে যাকু ? বলতে পারতাম, যাদের ছেলে পড়িয়ে মাসে দশটা ক'রে টাকা পাও তার হঠাৎ খুলি হয়ে তোমার মাইনে বাড়িয়ে দেড়শো ক'রে দিক্‌ ? বলতাম, এই শীতে তোমার গায়ে দেবার একটা কম্বল নেই, তার হয়েছে কি, এই আমি তোমার মাথায় হাত রেখেছি, তোমার বুকের কাশি সেরে যাঞ্চ " त्रछध्र मैंi८ङ नैiङ छांश्रृिंग्रा कfले शशेंग्रl खनिघ्नी ब्रझिल । এত অল্পেতে সুে মন খারাপ করিবে না! না, এইসমস্ত তুচ্ছ দুঃখদৈন্তের অনেক উপরে তাহার স্থান। জীবনের মধ্যে মুহূৰ্বে জীবনাতীতকে আশ্রয় করিয়া নিলিপ্ত হইয়া যাইবার সঙ্কেত সে জানে। . উঠিয়া গিয়া স্নান করিল। বৈকুণ্ঠকে ডাকিয়া অবেলায় ভাত চাহিয়া লইয়া থাইল। ভাত প্রায় বরফের মড ঠাগু, কিন্তু নিজেকে লইয়া নিলিপ্ত হইয়া যাইবার সঙ্কেত জান থাকিলে শীতের অবেলায় স্নানাঙ্গে ঠাগু ভাত থাইতেও তেমন-কিছু অস্থবিধা বোধ হয় না । বিকালের দিকে বিমান আবার একবার নদের কথা পাড়িবার চেষ্টা করিতেছিল, স্বভদ্র তাহার সেদিনকার কাজের লম্ব একটা ফিরিস্তি দিয়া তাহাকে চুপ করাষ্টয়া দিল। বিমান বলিল, “ওর খোজও কি একবার করবার দরকার নেই ?” “কথন করব ? খোজ যাদের জানা আছে তাদের নিয়েই হাঙ্গামার শেষ নেই –তুমি যেতে চাও, যাও না।”

  • আমার বয়েই গেছে। অজয় যাচ্ছ ?” “গিয়ে কি করব । তাকে জালাতন করা ছাড়া কিছু লাভ হবে না ।”

“তা বেশ," বলিয়া ছড়ি ঘুরাইয়া বিমান বাহির হইয়৷ গেল । নীচে বসিবার ঘরে লিখিবার দেরাজে মুখ গুজিয়া বসিয়া অজয় ভাবিতে লাগিল, সত্যই নন্দের খোজ একবার করা তাহার উচিত ছিল কি ? তাহার পর নিজেই নিজেকে