পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কত্তিক गांधिनौ बांग्र दलियांब्र किहू शूछिन्ना मा शाहेबां বলিল, “আমার সঙ্গে, আজ এক জন দেখা করতে আসবে डॉहे ।” মিহির বলিল, “কে ? তোমার সেই মেমসাহেব বুঝি ? সেই চিপসী মোটা ?” বামিনী একটু আশ্বস্ত হইয়া বলিল, “মাষ্ঠী কোথায় আবার চিপসী মোট " মিহির বলিল, “না মোটা কি আর । মায়ের দেড়গুণ মোটা। একলা এক পাউণ্ড কেকই মেবে দিল । বাবা, আমি চা-টা খেয়ে আসি আগে, নইলে মেমসাহেবের জন্তে অপেক্ষা করলে কিছুর গুড়োও মিলবে না," বলিয়া সে সিড়ি দিয়া নামিয়া গেল । যামিনী একলা ঘরে দাড়াইয়া হাসিতে লাগিল । কোথায় প্রতাপ আর কোথায় সেই পুরাতন পিয়ানোশিক্ষয়িত্রী মোটা মেমসাহেব। কিন্তু একবার কেক থাইতে না পাওয়ায় মিহির সে ভঞ্জমহিলাকে আর জীবনে কুলিতে পারে নাই। আজও ঘরে চায়ের জন্য কিছু কেকের আয়োজন ছিল, স্থবিধা হইলে প্রতাপকেও চা খাইতে বলিবে বলিয়া যামিনী জোগাড়টা একটু বেশীই রাখিয়াছিল T মেমসাহেবের ভয়ে মিহির সব একলাই শেষ করিল কি-না দেখিবার জন্ত যামিনী তাড়াতাড়ি নামিয়া আসিল। ঠিক সেই সময়ে প্রতাপও আসিয়া উপস্থিত হইল। शांशिनैौ निंक्लिन्न मूरभड़े मैंज़ाहेश cशण । थोडाश्र স্মিতমুখে তাহার দিকে চাহিয়া বলিল, “কোথাও বেরচ্ছেন নাকি ?” যামিনী মাখা নাড়িয়া জানাইল যে, সে কোথাও যাইতেছে না। খাইবার ঘর হইতে মিহির একমুখ কেক লইয়া চীৎকার করিয়া জিজ্ঞাসা করিল, “দিদি, কেক ছাড়া আজ আর কিছু নেই নাকি ?” যামিনী প্রতাপকে বলিল, “চলুন না, আপনিও একটু চা খেয়ে নেবেন। খোকার খাওয়া শেষ হ’তে এখনও ঢের দেরি।” খোকাকে লক্ষা করিয়া বলিল, “আম ত অনেক রয়েছে, ছোটকে বল দুটো ভাল দেখে কাটুতে।” প্রতাপ বাঘিনীর সঙ্গে সঙ্গে খাইবার ঘরে গিয়া চুৰিল। बाङ्क-क्षण 89 মিহির তাহাকে দেখিয়া একটু বিস্মিত হইল বটে, তবে মূপে কিছু বলিল না। যামিনী প্রতাপের জন্য চা করিতে লাগিল। প্রতাপ একদৃষ্টে তাহাই দেখিতে লাগিল। অনেক কথা তাহার মুখের কাছে ভীড় করিয়া আসিতে লাগিল, কিন্তু বলিবার কোন স্থযোগ খুজিয়া পাইল না। খাওয়া শেষ করিয়া মিহির বলিল, “আমি জুতোমোজাট ছেড়ে এখনই আসছি।" প্রতাপ সম্মতিস্বচক মাথা নাড়িতেই সে অদৃগু হইয়া গেল। তখন প্রতাপ যামিনীকে জিজ্ঞাসা করিল, “নিজে কিছু খেলেন না ষে ?” প্রতাপের সামনে থাইতে যামিনীর বড় লজ্জা করে। পাওয়া জিনিষট বড়ই যেন স্কুল, তাহা কি যেখানে সেখানে চলে ? সে শুধু এক পেয়ালা চ ঢালিয়া লইয়া বসিয়া নাড়িতেছিল। বলিল, “এ সময় আমি বড়-একটা কিছু খাই না।” প্রতাপ জিজ্ঞাস করিল, “কারও আসবার কথা আছে নাকি ?” যামিনী হঠাৎ একটু হাসিয়া বলিল, “ন, আর কারও আসবার কথা নেই।” - ... এইটুকু কথায় এবং হাসিতে প্রতাপ একেবারে" হইয়া গেল । তাঁহারই জন্য যামিনী এত যত্ন করিয়া সাজিয়া বসিয়া আছে ? বিস্মিত হুইবার কথা নয়, কারণ প্রেমাম্পদের জন্তই নারী চিরকাল সাজিয়া থাকে, তাহারই চক্ষে সৰ্ব্বাপেক্ষ স্বম্বর বলিয়া প্রতীয়মান হইতে চায়, তবু প্রতাপ বিস্মিত হইল। নিজের অপ্রত্যাশিত সৌভাগ্যকে সে এখনও ভাল করিয়া বিশ্বাস করিতে পারিতেছিল না। মুগের কথায় নিজের হৃদয়ের ভাব বুঝাইবার ক্ষমতা তাহার ছিল না, সে শুধু দুই চোখের দৃষ্টি দিয়া সমস্ত অশ্বরের পূজা নিবেদন করিতে লাগিল। যামিনী আরক্তমুখে মাথাটা একটু অল্প দিকে হেলাইয়া বসিয়া রহিল । খানিক পরে প্রতাপ বঞ্জিল, “অনেক জায়গায় ঘোরাঘুরি করে সম্প্রতি একটু মুবিধার অাশা হচ্ছে।” যামিনী জিজ্ঞাসা করিল, “স্কলারশিপের কিছু জোগাড় হয়েছে নাকি ?” -