পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৭১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মাম মাটির গায়ে আঘাত লাগে, এমন নিরীহ করুণ চোখ रू'tब ठाकाव्र ! चाथ ! cरून ७शन इन यांcना ? सद्रा ষে পুরুষ সেটা মনে পড়িয়ে দিতে মেয়ের ওদের জগতে বর্তমান নেই। স্ত্রীহীন জগতের শুষ্ঠতা স্বভাবের নিয়মে নিজেবাই ওরা পরিপূর্ণ কবৃছে।” অজয় হাসিয়া উঠিয়া কহিল, “কি আজে-বাজে বকৃছ।” স্বভদ্র কহিল, “তুমি হাস্ছ ? একটা কথা বলব, কিছু মনে কো’ে। না । এবারে দেশ থেকে আসতে পথে সেই ফিরিঙ্গি ছোকৃরার সঙ্গে আমার লড়াই বেধেছিল, কে হারে-জেতে দেখবার জন্যেও তুমি সেখানে দাড়াওনি । তোমার ভয় ছিল, ঐন্দ্রিলা দেবী আমাদের অবস্থাটা পাছে দেখতে পান। কিন্তু তিনি সত্যিই যদি দেখতে পেতেন, সত্যিই যদি তিনি সেপানে উপস্থিত থাকতেন বন্ধুকে সাহায্য করবার জন্যে তোমাকেও সেখানে থাকৃতে হত। ঠিক বলছি কিনা বল ।” অঙ্গয় নত মস্তকে চুপ করিয়া বলিয়া রহিল। তাহার হাসি মিলাইয়া গিয়াছে। লজ্জায় তাহার কর্ণমূল উত্তপ্ত হইয়া উঠিয়াছে। না, স্বভদ্র কোথাও কিছু একটা ভুল করিতেছে। এই সোজাস্থজি ভীরুতার অপবাদ, অজয়ের ইহ। প্রাপ্য নহে। কিন্তু প্রতিবাদ করিবার কোনও ভাষা তাহার মুখে জোগাইল না । স্বভদ্র কহিল, “নাৎ, ওঠ ।” একটু ইতস্ততঃ করিয়া অজয় কহিল, "তুমিও যদি -সঙ্গে যাও ত যাই।” স্বভদ্ৰ কহিল, "তাই যাব না-হয়। পথে কালিঘাটে বঙ্কিংএর আখড়ায় একটু ঢু মেরে যাব, পাচ ছ'দিন शां७ब्रां श्ब्रनि, --ञाछ शादशे कथl भिtभूक्लिजांभ ।” পথে যাইতে ট্রামে অজয়ের কানের কাছে মুখ লইয়া স্বজ্ঞা কছিল, "একএকবার ভাবি, অবরোধ-প্রথা चोभांप्नद्र छाएउद्र इब्रङ र ७को ७णकोब्रद्दे काब्रुश् । কৃপণের ধনের মতো আমাদের স্ত্রীঙ্গতিকে এতকাল चांभब्रा नक्षत्र করেন্থি। আমাদের এতদিনকার পরাধীনতার পাপ, অধোগড়ির গ্লানি তাদের তেমন ক'রে স্পর্শ काब्रनि। ७षर्म बर्थन शृषिबौद्र कांब्रवाहब्र cनफेरण शङ श्रृंखण ese . আমাদের আর বাকী নেই তখনই এই গুপ্তধনকে বাইরে এনে কাজে লাগাবার সময় ।” একপাল ছেলেমেয়ে লইয়া সন্ত্রীক এক ভদ্রলোক যাইতেছেন। ছেলেগুলি খুব সাজিয়াছে, আলটার, র্যাপার, বুটজুতা, রঙীন মোজা । বছর আটেকের একটি ছোট মেয়ে মায়ের কোল ঘেঁসিয়া জড়সড় হইয়া দাড়াইয়া আছে, খালি পা, শাভে কুঁকুড়াইয়া গিয়াছে। ম: তম, উiহার কথ! ধৰ্ত্তবোর মধ্যেই নয়। মা ও মেয়ের দিকে একবার দেখিয়া লইয়। অজয় কহিল, “কাজে লাগাতে চেষ্টা করতে পার, কিন্তু বঙ্কপুরুষের জমানে টাকা-কড়ি, আঞ্জকালকার বাজারে আর চলে কি না সেট দেপছে হবে । একটু খুসামাজ না করলে চলবে না যে সে ত বোঝাষ্ট যাচ্ছে ।" চারটায় কলেজ হইতে ফিরিয়৷ ঐঞ্জিলা দেখিল, বীণা সাজিয়া-গুজিয়া প্রস্থত হইয় আছে । বইয়ের বোঝা নামাইয়া রাখিয়া বীণার পাশ ধেসিয়া বসিয়া কহিল, * ভূলেই গিয়েছিলাম আজ অজয়-বাবুর আসবার কথা । তা তুমি অস্ত করে সেজেছ কেন, তুমিও যাচ্ছ নাকি চা গেতে ?” বীণা হাসিয়া কহিল, “নিয়ে ধদি যায় তাহলে কি আর ছেড়ে দি । কিন্তু এদেশের পুরুষ-জাতের যা সাংস সে আর বোলে না। যত বীরত্ব সে কেবল ঐ মাসিক পত্রের পাতায় । চা পেতে ডাক্‌লেঙ্গ সাহস ক’রে আসে না, ত! আবার চা গাওয়াতে নিয়ে যাবে।” ঐঞ্জিলা কংিল, “আহা, এত ব্যস্ত চচ্চ কেন, যাক না আরও কিছুদিন । কাল ত হাওয়া গেয়ে এলে, এর পর চায়ে প্রোমোশন পেতে কতক্ষণ ? স্বামি আপাততঃ বাড়ীর চা এক পেয়াল পেলেই খুর্দী। তোমার নিজের ক্ষুধাতৃষ্ণ কিছু আছে না একেবারেই গেছে ?” বীণা কহিল, “না, সে-সমস্তের কোনো ব্যতিক্রম হয়নি। যাই দেখি গে, উল্লনে আঁচ দিয়েছে কি না। তুষ্ট ততক্ষণ কাপড় ছেড়ে নে। ইn, আর দেখ, একটু পরিপাটি করে সাজিল। ভদ্রলোক আসছে, একটু সাজগোজ দেখলে খুলি হবে।”