পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৭২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

• 688 ঐজিল কহিল, “হ্যা, আমার বয়েই গিয়েছে। আমি নীচে নামূছিই না মোটে। ভদ্রলোক জাস্ছে রাছকে নিতে, হঠাৎ দুই বোনে মিলে তার ঘাড়ে পড়ে কি হবে ?” বীণা বলিল, “আহা, কি কথার ছিরি। ঘাড়ে পড়া আবার কি ? একটা লোক বাড়ীতে আসছে, তার সঙ্গে দেখা করতে হবে না ?” ঐজিলা বলিল, “তুমি বাড়ীর গিরি, তুমি দেখা কোরো। আমার ওসব আসেটাসে না তা ত জানোই ।” চা খাওয়া শেষ হইতে হইতে পাচটা। বীণা মাছের কচুরি করিয়াছিল, রাহুর অতি প্রিয় খাদ্য, গোটা পাচइग्न कांश्म्निां लोहेग्न थांश्ब्रांe cन त्रछाञ्चब्र cनब्रिट७ चडिर्छ হইয়া উঠিয়াছে। উংস্থক বীণা বারে বারে বাহির হইয়৷ भाप्तीब्र भर्ष cनिथिा अनिष्ख्क्ष्। या चड्रड थाश्ष, बणा उ बाब न, श्ध७ ८कांनe इडाब थांबाब मब्रवींद्र গোড়া হইতে ফিরিয়া যাইবে । কিন্তু ছয়টা বাজিতে চলিল, তখনও অজয় আসিল না। রাহুর নাকে কান্না স্থক হইয়া গেল । তাহাকে বকিয়া ঝকিয়া থামাইয়া, বীণা মুখটিকে কালো করিয়া আসিয়া ঐন্দ্রিলাকে কহিল, “কি হ’ল বল দেখি ? আজও কি মাঝপথ থেকে ফিরে গেলেন ?” ঐশ্রিল কাঝিয়া কহিল, "তা যদি গিয়ে থাকেন ত কি আর করা যাবে বল । সবাই মিলে বাড়ী ছেড়ে তার জন্তে মাঝপথে গিয়ে সার দিয়ে দাড়িয়ে থাকৃবে, এই কি তিনি আশা করেন ?” বীণা একথার কোনও উত্তর না দিয়া তাড়াতাড়ি আবার বারান্দায় ফিরিয়া গেল। পনেরো মিনিট না যাইতেই রাহু এত হুলস্থূল বাধাইল, যে তাহাকে বাড়ীতে ब्रांथों लांब । ऊांशंब्र हठां९ थांब्रनो छद्माहेबां८छ्, यथग्न আসিয়া তাহাকে লইয়া যাইবে এমন কথা ছিল না। নিমন্ত্রিতকে কে কবে আবার বাড়ী ৰহিয়া লইতে আগে বড়দিদির কাছ হইতে ঠিকানা পাইলেই সে নিমন্ত্রণ রক্ষা করিতে যাইতে পারে। शैक्षिणां निरबब्र ब्रिब्र बिषी बच्चा बिना नि:ंषि जांबगब्झ गयांषा कब्रिण, ठांब्र°ब बांब्रामांच्च बाश्ब्रि S99ళీD হইয়া কছিল, “দিদি, চল তোমাদের সেই হোটেলে, ब्राहटक छ थाहेरब चांनी बांकू । नब्बष्ठ eब्र कां८छ् নিজেদের মান-সন্মান আর থাকে না।” বীণা কহিল, “তুই কি ক্ষেপেছিল ইলু, ভদ্রলোক এসে কাউকে বাড়ীতে না দেখতে পেলে ভাৰৰে কি ?” ঐজিলা কহিল, “তাহলে তুমি থাকে, রাহকে নিয়ে আমি চললাম।” "তারপর ?” “তারপর আবার কি ? অজয়বাৰু যদি আসেন, রাত আটটায় রাছ তার সঙ্গে চা খেতে যাবে আশা করে । নিশ্চয়ই আসবেন না।” দুতলায় হেমবালা কহিলেন, “আজ আবার কোথায় চলেছিস্ " - “রাঙ্ককে চা খাওয়াতে ।” “চা এইমাত্র সে খেল না ?” “ঘরের চায়ে রাহুবাবুর আর মন উঠছে না।" “কোথায় গিয়ে চা খেলে মন উঠৰে ?” “দেখি কোথায় যাওয়া যায়, হোটেলে ধাৰ বলে ত বেরিয়েছি।”

  • তার মানে ? হোটেলে মেয়ের আবার যায় নাকি ? তোরা দিনদিন সব কি হচ্ছিল ?”

ঐজিলা নিঃশৰে নামিয়া চলিল। হেমৰাল দৃঢ়কণ্ঠে ডাকিলেন, “ইলু!” নীচে হইতে কোনও সাড়া আসিল না। ঐজিলা জীবনে এই প্রথম মায়ের শাসন चधांछ कब्रिज, किरू ठांशंब्र चखर्षTाशैौ छांटनन, डांशग्न भी তাহাকে কম জালান নাই। শোধবোধ স্বরূপ এইটুকু বিদ্রোহের অধিকার এতদিনে তাহার জন্মাইয়াছে। ক্ষেত্তি সেইখানেই মন্দিরাকে আগলাইয়া বসিয়া ছিল, চাপা গলায় কহিল, “বারণ করে রাণী মা, বারণ করো। তোমার চোখের সাম্নে এমন অনাছিটি সৰ ঘটতে দিয়ে৷ না। কত করে সবাই তখন বললুম শুনলে না ত, দিলে মেয়েকে কলকাতায় পাঠিয়ে । এখা বোৰো কেন মেয়ে-মানুষের লেখাপড়া শিখতে নই। মাগে, হোটেল কিনা মুসাফিরখানা, কত अर्छा, সেইখেনে দিদিমণি চলেছে চা খেতে ”