পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৯১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গীতা ঐগিরীশ্রশেখর বসু Sès সপ্তম অধ্যায় ( অনুবৃত্তি ৭ম শ্লোকে প্রকৃতিকে অষ্টধা বলায় ভাষ্যকারেরা নানা প্রকার জটিল ব্যাখ্যার অবতারণা করিয়াছেন। হিন্দুশাস্ত্রে সৰ্ব্বত্র কৃষ্টিপ্রকরণে নিম্নলিখিত ক্রম স্বীকৃত হইয়াছে :১ প্রকৃতি ১ প্রধান বা প্রকৃতি ১ মহৎ বা বুদ্ধি ৭ প্রকৃত্তি-বিকৃতি ১ དག་ཐr༔ | মন, পঞ্চজ্ঞানেঞ্জিয়, পঞ্চকৰ্ম্মেজিয় ১১ সাংখ্যের চতুবিংশতি তত্বের মধ্যে কোনটির পর কোনটি আবিভূতি হইয়াছে এবং ইহাদের পরস্পরের সম্বন্ধ কিরূপ উপরিউক্ত তালিকা দেখিলে তাহ সহজেই হৃদয়ঙ্গম হুইবে । প্রধান বা প্রকৃতি হইতে মহুতের উৎপত্তি, কিন্তু স্মরণ রাখিতে হুইবে যে, মহৎ রূপ বিকার প্রাপ্ত হইলেও প্রধান নিঃশেষ হইয়া যায় না। সেইরূপ মহৎ হইতে অহংকারের উৎপত্তি হইলেও মহৎ থাকিয়া যায় । সাংখ্যের কোন তত্ত্বই পরবর্তী তত্ত্বে লোপ পায় না। একপাত্র দ্বন্ধ যেমন দধিতে পরিণত হইলে ছন্ধের সার কিছুই অবশিষ্ট থাকে না—সমস্তটাই দধি হইয়া যায়, সাংখ্যের তত্ত্বগুলির পরিণাম সেরূপ নহে । পিতা হইতে পুত্ৰ উৎপন্ন হটলে যেমন পিতা ও পুত্র উভয়েই বর্তমান থাকে, সেইরূপ সাংখ্যের এক তত্ত্ব হইতে তত্ত্বাস্তরে উৎপত্তি হইলে উভয় তত্ত্বই বর্তমান থাকে। এই জন্তই প্রকৃতি হইতে অস্তান্ত তত্ত্বগুলি সন্তান-পরম্পরা দ্যায়ে উৎপন্ন হুইয়া মোট চতুবিংশতি সংখ্যক তত্ত্বে পরিণত হইয়াছে। সাংখ্যের প্রকৃতি শৰ ছুই অর্থে ব্যবহৃত হইয়াছে। ="9 | é श्रृंशुंडवृॉब्लीं | ১৬ বিকৃতি ৫ পঞ্চ মহাভূত এক অর্থে মূলপ্রকৃতি বা প্রধান, ও অপর অর্থে কারণ বা ধোনি অর্থাৎ উৎপত্তিস্থান । শেষোক্ত অর্থে মহতের প্রকৃতি প্রধান, অহঙ্কারের প্রকৃতির নাম মহৎ । পঞ্চতন্মাত্রা ও ইন্দ্রিস্তুসমন্বিত মনের প্রকৃতি অহঙ্কার । পঞ্চ মহাভূতের প্রকৃতি পঞ্চতন্মাত্রা । এই অর্থেই প্রধানকে মূল প্রকৃতি বলা হয়। পূৰ্ব্বগামী তত্ত্ব হইতে উৎপন্ন তত্ত্বের নাম বিকৃতি ৰ বিকার ; অর্থাৎ কারণরূপ প্রকৃতি হইতে উৎপন্ন পদার্থের নাম বিকৃতি । মহৎ প্রধানের বিকৃতি, অহংকার মহতের বিকৃতি । পঞ্চতন্মাজ ও ইঞ্জিয়সমেত মন অহঙ্কারের বিকৃতি। পঞ্চ মহাভূত পঞ্চ তাত্রার বিকৃতি। পঞ্চমহাভূত, মন, পঞ্চ জ্ঞানেক্রিয় ও পঞ্চ কৰ্ম্মেন্দ্রিয় এই ষোড়শ তত্ত্ব সাংখ্যমতে চরম ৰিকার। এই ষোড়শ তত্ত্ব অন্ত কোন তত্ত্বের প্রকৃতি বা উৎপত্তিস্থান নহে অৰ্থাৎ এই সকল তত্ত্ব হইতে অস্ত কোন নূতন তত্ব উৎপন্ন হয় নাই। চতুৰ্বিংশতি তত্বের মধ্যে এই বোলটিকে বাদ দিলে বাকী আটটি তত্ত্বের অর্থাৎ প্রধান, মহৎ, অহঙ্কার ও পঞ্চতন্মাত্রা ইহাদের প্রত্যেকটি কোন-না८कांन उtख्द्र थक्लङि। ७हे छछड़े बज्ञां श्ब थाही প্রকৃভয়ঃ ষোড়শ বিকারা:” অর্থাৎ প্রকৃতিসংখ্যা জাট ও বিকারের সংখ্যা ষোল। আট প্রকৃতির মধ্যে মূলপ্রকৃতি বা প্রধান কাহারও বিকার নহে কিন্তু বাকী সাতটি মহৎ, অহঙ্কার ও পঞ্চতন্মাজা—প্রত্যেকটি প্রকৃতিও বটে, বিকৃতিও বটে। এই জন্য এই সাতটিকে প্রকৃতি-বিকৃতিও বলা হয় । সাংখ্যপ্রবচন ভায্যে ১৬১ স্থজের ব্যাখ্যায় বিজ্ঞানভিক্ষু বলিতেছেন— এত এৰ পদার্থীঃ পরস্পর প্রবেশাপ্রবেশাভ্যাং জটিৎ তন্ত্র একমেৰ कळ्षि फू शं कठिछcबाक्लनं कछि नाथोडरेबद्रनूनशिलाख । विप्नवड गांवईी बशर्वीभांब हेखि मछदाम । उष oछोख६ छत्रसाठ-"बकत्रिव्रक् िपृथाएख यबिडेॉनौठद्रांनि छ । भूजिन द भक्वचिन् वा ठरस्य ठलानि जबर्दनः ॥ ३छि नांनायगरथाॉनर ठचामात्रूविलि: कुछन्। अर्कर नाiषार बूखिबचांदिङ्गवांश् किबालांछनबू ॥”