পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৯৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মাঘ शृंखों NVG বলিতেছেন, প্রধানরূপ অপরা মূল প্রকৃতি ভূমি, জল ইত্যাদি পঞ্চ স্কুল জড়ে ও মন, বুদ্ধি, অহঙ্কার এই তিন স্বল্প জড়ে বিভক্ত হইয়া অষ্ট প্রকারে প্রকটিত হইয়াছে। চেতনা ভিন্ন জড়ের ধারণা হয় না এজন্ত এ সমস্তই পুরুষের দ্বারাই বিধৃত হইয়া আছে বলা হইল। শ্লোকে ধাৰ্য্যতে শৰ चां८छ् । ष८ञ्चन६ थार्षT८ङ चर्ण९-“श्वांशग्न चांद्रा ७हे जग९ to go, wors; stádi (conception) esota o (otoশেখর ) । স্বল্প ও স্থূল জড় ভেদে জগতের স্বষ্টির কথা মুণ্ডক উপনিষদেও পাওয়া যায়। দ্বিতীয় মুগুকে প্রথম খণ্ডে ষে হুষ্টিপ্রকরণ বর্ণিত হইয়াছে তাহা গীতার ৭৪ হষ্টতে ৭।১১ শ্লোকের বর্ণনার অম্বরূপ । মুণ্ডক ২॥১৩ cब्लॉक श्रोंCछ् এতন্মাজীয়তে প্রাণে মনঃ সৰ্ব্বেক্রিয়ানি চ । খং বায়ুর্জোতিরাপঃ পৃধিৰী বিশ্বস্য বারিণী। অর্থাৎ এই পুরুষ হইতে প্রাণ, মন, সকল ইঞ্জিয়, আকাশ, বায়ু, জ্যোতি, জল ও যাবতীয় পদার্থের আধার পুথিবী উৎপন্ন হইয়াছে। এই শ্লোক গীতার ৭৪ শ্লোকের সদৃশ। প্রকৃতির ব্যক্তাবস্থার বর্ণনাই শ্লোকের উদ্বেগু। ৭৭ “হে ধনঞ্জয়, অামা হইতে পরতর অক্ষ কিছুই নাই ; মণিমালার স্বত্রে যেরূপ সমস্ত মণি গ্রথিত থাকে সেইরূপ এই সমস্তই আমাতে গ্রথিত রহিয়াছে।” পূর্ববর্তী শ্লোকে শ্ৰীকৃষ্ণ বলিয়াছেন যে তাহা হইতেই পরা ও অপর প্রকৃতির উদ্ভব, এই শ্লোকে বলিতেছেন যে তিনিই চরম কারণ, তাহার আর কারণাস্তুর নাই এবং তিনি সমস্ত জগতে ওতপ্রোতভাবে রহিয়াছেন, জগতে যাহা কিছু আছে তাহাতেই তিনি তাহার সত্তারূপে অন্থপ্রবিষ্ট হইয়া আছেন । ৭৮-৯—“হে কৌন্তেয় আমি জলে রস, চন্দ্র স্বর্ষ্যে প্রভা, সমস্ত বেদে প্রণব বা ওঁকার, আকাশে শৰ, মন্থয্যে পুরুষত্ব, পৃথিবীতে পুণ্যগন্ধ, বিভাবস্থভে ভেঙ্ক, সৰ্ব্বভূতে জীবন वसः गङ्गठब्र१ नांछ९किशिभखि वनङ्गञ्च । ময়ি সৰ্ব্বমিদং শ্ৰোতং সূত্রে মশিগগাইব ॥ ৭ সোংজমন্স কোভের প্রভাস্মি শশিসূৰ্য্যয়োঃ । -अर: गर्संबरम् भषः cs cशौक्षt बृम् ॥ ४ भूए*ा अंक: भूविषाॉर्ष cउखकांकि विडांवरनौ । জীৱনং সৰ্ব্বভূতেষু তপশ্চাস্মি তপস্বিৰু ॥ ৯ এবং তপস্বিগণে তপ * পৃথিবীর যাবতীয় পদার্থ পঞ্চভূত হইতে উৎপন্ন ; রূপ, রস, গন্ধ, স্পর্শ ও শব্দ পঞ্চভূতের গুণ অর্থাৎ এই কয়টির উপর পঞ্চভূতের ভূতত্ত্বনির্ভর করিতেছে; শ্ৰীকৃষ্ণ বলিতেছেন এই সমস্তই তিনি। এই দুই শ্লোকে পঞ্চ মহাভূতের উল্লেখ স্পষ্ট নহে। জল, আকাশ, পৃথিবী ও বিভাবস্থ বা অগ্নির কথা স্পষ্ট বলা হইয়াছে কিন্তু সৰ্ব্বভূতের জীবন অর্থাৎ প্রাণবায়ু রূপে বায়ুর নাম আসিয়াছে । শ্লোকে পৌরুষ শব্দের অর্থ সাংখ্যোক্ত পুরুষের পুরুষত্ব অর্থাৎ চেতনা। সাংখ্যের সমস্ত তত্বে ভগবানই বীজ রূপে রহিয়াছেন ইহাই বলা উদ্দেশু। কাপিল সাংখ্যের সহিত শ্ৰীকৃষ্ণের কথিত সাংখ্যের প্রভেদ এই কয়টি শ্লোকে (৭৪-৯ ) স্পষ্ট হুইয়াছে। কেবল যে মূল পঞ্চভূতের ও পুরুষের বীজৰূপেই ভগবান রহিয়াছেন তাহা নহে। জগতের সমস্ত প্রকটিত ব্যাপারেও ভগবান আছেন। চন্দ্রস্বর্ষ্যেও তিনিই প্রভা, সৰ্ব্ববেদের তিনিই সার বা প্রণব, তপস্বীদের তিনিই তপস্তা ইত্যাদি। পরের শ্লোকগুলিতে এইরূপ কথাই বলা হইয়াছে।. পৃথিবীর গন্ধগুণকে পুণ্য বা পবিত্র কেন বলা হুইল বুঝা যায় না। শঙ্কর বলেন, পুণ্য বিশেষণ অন্তান্ত ভূতেও প্রযোজ্য এবং পবিত্রতাই এই সকল গুণের স্বাভাবিক ধৰ্ম্ম । ৭১০-১২—“হে পার্থ, আমাকেই সৰ্ব্বভূতের সনাতন বা অনাদি বীজ বলিয়া জানিও ; আমি বুদ্ধিমানদিগের বুদ্ধি, তেজস্বীদিগের তেজ, হে ভরতম্ভ আমি বলবানের কামরাগ-বিবর্জিত বল এবং সৰ্ব্বভূতে ধর্শ্বের অবিরোধী কামনা অথবা যাহা কিছু সাত্বিক রাজসিক বা তামসিক ভাব আছে তাহা আমা হইতেই উৎপন্ন জানিবে কিন্তু আমি সে সকলের কবলে নাই তাহারাই আমার আশ্রয়ে রহিয়াছে । কামরাগ-বিবর্জিত বল অর্থে সাত্ত্বিক বল বুঝাইতেছে ; অপ্রাপ্ত বিষয় প্রাপ্তির ইচ্ছার নাম কাম এবং প্রাপ্ত বিষয়ে আসক্তির বীজং মাং সৰ্ব্বভুতানাং বিদ্ধি পার্থ সনাতনম্। বুদ্ধিৰ্বদ্ধিমত্ত মস্মি তেজস্তেজৰিন মহম্ম ॥ ১০ বলং বলবতী মস্মি কামরাগবিবজ্জিতম্। ধর্থবিরুদ্ধে ভূতেষু কামোংস্মি ভরতবভ। ১১ যে চৈৰ সাজিক ভাব রাজসা তামসাশ্চ বে। মত্ত এৰেতি তাল বিদ্ধি ন ত্বহং ভেৰুতে ময়ি ॥ ১২