পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৯৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

6 QoS নাম রাগ। পূৰ্ব্বশ্লোকে পবিত্র গুণ সকলের উল্লেখ আছে এবং ১১ শ্লোকেও উৎকৃষ্ট গুণাবলী উল্লিখিত হইয়াছে। কামনা মাত্রেই নিকৃষ্ট নহে, এজন্ত বলা হইল ধৰ্ম্মসন্মত কামনাই ভগবান। পাছে এইরূপ ধারণা জন্মে যে অপকৃষ্ট বিষয়সমূহ ভগবানের স্বাশ্রয়ে নাই—কেবল উৎকৃষ্ট গুণাবলীতেই ভগবান বিদ্যমান, সেজন্ত ১২ শ্লোকে বলিলেন যে সাত্ত্বিক, রাজসিক ও তামসিক সমস্ত ভাবই ভগবান হইতে উৎপন্ন। ১• অধ্যায়ে কোন কোন বস্তুকে ভগবন্ধদ্ধিতে চিন্তা করা যায় তাহার উদাহরণ হিসাবে এক এক শ্রেণীর প্রধান পদার্থের নাম করা হইয়াছে। এখানে পদার্থের গুণমাত্র উল্লিখিত হইয়াছে। ১৭৩৯ শ্লোকেও ভগবান নিজেকে সৰ্ব্বপদার্থের বীজ বলিয়াছেন। শঙ্কর ৭১২ শ্লোকে “ভাব’ শব্দের অর্থ পদার্থ করিয়াছেন এবং পরের শ্লোকে ত্ৰিবিধ গুণময় ভাব অর্থে রাগ দ্বেষ মোহ করিয়াছেন। ‘গুণময় ভাব” অর্থে গুণবিকার হইতে উৎপন্ন ভাব না ধরিয়া গুণযুক্ত ভাব এই অর্থ করিলে ব্যাখ্যায় সঙ্গতি নষ্ট इह न । १Ise “७ई ब्रिविश ७१भग्न छांरु षांब्रां cभांश्ङि श्हेब्बा এই সমস্ত জগৎ আমাকে ভাবত্ৰয়ের অতীত অব্যয় সত্ত বলিয়া জানিতে পারে না।” পদার্থে যে গুণ থাকায় তাহা মনকে অস্তমুর্ব করে তাহাই সত্ত্বগুণ ; মন অস্তমুখ হইলে পদার্থজ্ঞান জন্মে, এই জগুই সত্ত্বকে প্রকাশগুণ বলা হয় । চক্ষুরাদি ইন্দ্রিয়জাত জ্ঞান পদার্থকে প্রকাশ করে বলিয়। জ্ঞানেন্দ্রিয়কে সত্ত্বগুণাস্থিত বলা হয় । যে গুণের বশে মন বহির্বস্তুর প্রতি ধাবমান হয় তাখাকে রজোগুণ বলা হয়। মন ৰহিমুখ হইলে বিষয়কামনা জন্মে। বিষয়কামনা কৰ্ম্মপ্রবৃত্তির মূল। এই জন্ত রজোগুণকে প্রবৃত্তিমূলক বলা হয়। যে গুণ সত্ব ও রজ অর্থাৎ প্রকাশ ও প্রবৃত্তি উভয়কে বাধা দেয় তাহাই তম। জিডিগুণময়ৈ ভাৰৈ রেভিঃ সৰ্ব্বমিদং জগৎ। cनांश्ठिर बालिबानांछि योtबडा गब्रषबाब्रन् ॥ ४७ tघरीौcशबl ७+बन्नैौ अब यांच्चों छूद्रष्ठTब्रl ॥ মামেব যে প্ৰপদ্যন্তে মায়ামেতাং ভৱত্তি তে ॥ ১s ন মাং স্থঙ্কতিনে মুঢ়াঃ প্রগড়ৰে নাৰাঃ। घांच्चब्रां★ शङछांब चांइब्र६ छांदमांख्रिश्छtः ॥ se 安记T云芷

ിങ്ക S99ళ)

সত্ব, রজ, তধের বিস্তারিত আলোচনা চতুর্দশ অধ্যায়ে আছে । “প্রবাসীতে সত্ত্ব, রজ, তম নামক আমার পূর্বপ্রকাশিত প্রবন্ধ ভ্ৰষ্টব্য। মামুষের মন সাধারণত বহির্বঙ্কতে নিবন্ধ থাকে ; কখনও কখনও তাহা অস্তমুখ হইয়া ইন্দ্রিয়লব্ধ জ্ঞানের স্বরূপ চিন্তনও করিয়া থাকে ; তমোগুণ প্রবল হইলে এই উভয়ই সাধিত হয়। যতক্ষণ মান্বষ গুণত্রয়ের বশীভূত খাকে ততক্ষণ আত্মদর্শন সম্ভব নহে, কারণ আত্মা ত্রিগুণাতীত। তাহ বহির্বস্তুও নয়, ইন্দ্রিয়লব্ধ অস্তরের অনুভূতিও নয়। এই উভয়ের জ্ঞাতাই আত্মা । ৭।১৪—“আমার এই দৈবী গুণময়ী মায়া দুরভিক্রমণীয় ; যাহারা আমাকেই আশ্ৰয়ৰূপে গ্রহণ করে তাহারা ঐ মায়। উত্তীর্ণ হয়। সাংখ্যের প্রকৃতির গুণত্রয়কে এখানে . মায়া শবে অভিহিত করা হইয়াছে, কিন্তু এই মায়াকে ভগবানের শক্তি হিসাবে স্বীকার করায় তাহাকে দৈবী বলা হইয়াছে। ৭১৫—“দ্বরাচার মূঢ় নরাধমগণ মায়াম্বারা অপহৃতজ্ঞান হুইয়া আম্বর স্বভাৰ প্রাপ্ত হয় এবং আমার শরণাপন্ন হয় না ।” যাহারা ভগবানের আশ্রয় গ্রহণ করে তাঁহাদের কথা পরের শ্লোকে বলা হুইয়াছে। আস্থর-স্বভাব ব্যক্তিগণ বিষয়ভোগে উন্মত্ত থাকিয়া আত্মজ্ঞান লাভের চেষ্টা করে না। ১৬৪-২• শ্লোকে আস্করী স্বভাবের বর্ণনা আছে। যথাস্থানে তাহা ব্যাখাত হইবে। ৭১৬-১৯—“হে ভরতবৰ্ষভ অৰ্জ্জুন, চতুবিধ স্বকৃতিশালী মনুষ্য আমাকে ভজনা করে, আৰ্ত্ত অর্থাৎ বিপদগ্ৰস্ত, জিজ্ঞাস্থ অর্থাৎ যাহার জানিবার কৌতুহল আছে, অর্থার্থ অর্থাৎ ভোগকামী এবং জ্ঞানী। তন্মধ্যে জ্ঞানী সতত যুক্তাবস্থায় থাকায় অর্থাৎ আত্মোপলব্ধি করায় একভক্তি विप्नंष८१ वडिशिष्ठ इन चर्षीं९ चांग्रब्र७ छांनौ चशब्र কোন বিষয়ে প্রীতি করেন না। আমি জ্ঞানীর অত্যন্ত छर्रिष।। ७खण्ड बांश् खनीः शङ्कठिन1श्र्व्न । जांटर्स खिळांश्ब्रर्षीर्षौं छांबैौ छ छब्रडईड ॥ ३७ cठवांर छानैौ मिठाबूद्ध अकछखि बिंनिष्ठरठ । विश्वifण छ्ोबिंबांश्ठांfभश्ण छ षष विघ्नः ॥ s१ छैनांब्रां: जर्स औtषtठ छांनी चारैस्रब cब मठन् । जाहिठ: न हि यूखांचा बाप्वबांबूखबार नलिन् ॥ sv बहूनां९ बचनांबtख छांबवांबू भां६«यन्छप्छ। वांछरक्रट जििवखि न वदोच्च1 इछन्नलः ॥ 3a