পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৯৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(శ్రీ\ు ক্ষে প্রবাসনা ; ఏ99ఉు cछठेड झञ्च ७द६ डांश झहे८ड खांशांब्र चांब्राहे निर्किंडे ফললাভ করে। কিন্তু সেই সকল অল্পবুদ্ধিযুক্ত সাধকের লন্ধফলসমূহ বিনশ্বর। দেবতার উপাসকেরা দেবগণকে পাইয়া থাকে, পক্ষাস্তরে আমার ভক্তেরা আমাকেই অর্থাৎ পরমাত্মাকেই প্রাপ্ত হয়।” পরমেশ্বরই একমাত্র নিয়ন্ত, সেজন্য দেবতা-পূজার দ্বারা যে ফললাভ হয় পরমেশ্বরই তাহা বিধান করিয়া থাকেন। ব্যাধি ইত্যাদি বিপদ হইতে মুক্তি, অর্থ, যশ, মান প্রভৃতি দেবতার কৃপায় মিলিতে পারে কিন্তু শ্ৰীকৃষ্ণ বলিতেছেন ষে এ সমস্তই নশ্বর অর্থাৎ চিরভোগ্য নহে ; যে-দেবতা ফল দান করেন তিনিও নশ্বর, প্রলয়কালে উfহারও বিনাশ আছে কিন্তু ব্ৰন্ধের আশ্রয় লইলে ব্ৰহ্মজ্ঞানীর কখনও বিনাশ হয় না। তিনি অব্যয় পদ লাভ করেন। পরের শ্লোকে ইহাই বলা इझेब्रां८छ् । দেব-উপাসকগণ দেবগণকে প্রাপ্ত হন এবং ব্ৰক্ষউপাসক ব্ৰহ্মকে প্রাপ্ত হন ইহা শ্ৰীকৃষ্ণের মত। ব্ৰহ্মউপালক ব্ৰহ্মলাভ করেন ইহার অর্থ যুক্তিত্বারা বুঝা যায়। জীবাত্মা পরমাত্মারই ‘স্বরূপ’ অর্থাৎ সমানরূপ <थछ अकञांन जांड इहे८ल चौबाञ्च अकडूठ श्हेब्रा बांब ; এ কথা অনেক স্থলেই উক্ত হইয়াছে। দেবতা-উপাসক দেবতাকে প্রাপ্ত হন ইহার অর্থ কি ? দেবতা ইষ্টফল দান করিতে পারেন ; দেবতাকে ইষ্টফলের প্রতীক মানিলে দেব-উপাসক দেব-তাকে পান বলা যাইতে পারে। কিন্তু এই ব্যাখ্যা যথেষ্ট নহে। উপাসক উপাস্তের সহিত এক হইয়া যান একথা হিন্দুশাস্ত্রে বহু স্থানে উল্লিখিত হইয়াছে। শিব-উপাসক শিবত্ব প্রাপ্ত হন, বিষ্ণু-উপাসক বিষ্ণুৰ লাভ করেন এ সকল কথা প্রসিদ্ধ ; উপাসনার স্বারা উপাস্ত পদ লাভ করা যায় এই উক্তি যুক্তিসহ কিনা তাহা বিচাৰ্য্য। প্রথমে উপাস্য ও উপাসকের সম্বন্ধ কি তাঁহা বলিব । উপাসন, আরাধনা, প্রার্থনা, পূজা, অর্চন, ভজন, ধ্যান প্রভৃতি কথার ধাতুগত অর্থে পার্থক্য আছে। উপাসনা অর্থে উপাসা দেবতার সন্নিকটস্থ হওয়া, আরাধনা অর্থে দেবতার তুষ্টিবিধান করা, প্রার্থনা অর্থে কোন বস্ত যাঙ্ক করা, পূজা অর্থে ফল পত্র পুপাদি উৎসর্গ করিয়া দেবতার প্রতিসাধন করা, অৰ্চনা অর্থেও পূজা, ভজন অর্থে সেবা, এবং ধ্যান অর্থে দেবতার মূৰ্ত্তি বা অঙ্গবিশেষে বা গুণবিশেষে চিত্তবৃত্তি একাগ্র করা। আধুনিক কালে উপাসন, আরাধনা, ইত্যাদি শব্দের বিশেষ কোন পার্থক্য দেখা যায় না। ব্রাহ্মসমাজে উপাসনা শব্দে ভগবানের মহিমা কীৰ্ত্তন, ধ্যান, প্রার্থনা বা অনুগ্রহভিক্ষা সমস্তই বুঝায়। হিন্দুসমাজে দেবতার বা বীজমস্ত্রের ধ্যান পূজার অন্তর্গত, অনেক স্থলেই কোন বিশেষ অর্থসিদ্ধির জন্য এই পূজা অনুষ্ঠিত হয় । গীতার ৭২১ শ্লোকে অর্চনা, ৭২২ শ্লোকে আরাধনা কথার উল্লেখ আছে এবং ৭২৩ শ্লোকে বলা হইয়াছে যে দেবষাজী অর্থাৎ যিনি দেবতার যজন৷ করেন তিনি দেবতার সকাশে যান। অতএব যঞ্জনা, আরাধনা, অৰ্চনা প্রভৃতির পার্থক্য না মানিয়া ব্যাখ্যায় উপাসনা শব্দ ব্যবহার করিব এবং আরাধনা, অর্চনা, ধ্যান, প্রার্থনা প্রভৃতি উপাসনার অন্তভুক্ত বলিয়া ধরিব । মানুষ কোন বিশেষ কাৰ্য্যসিদ্ধির উদ্বেপ্তেই দেবতার উপাসনা করে ; যাহা নাই অথচ যাহা চাই তাহ পাইবার জন্তই দেবতার উপাসনা, অতএব কাম্যবস্তু দেবতার আয়ত্তে আছে ইহা মানিয়া লইয়া মানুষ উপাসনা করে। দরিত্র ধনীর উপাসনা করে কারণ দরিদ্রের কাম্য ধন ধনীর আয়ত্তে আছে। দরিদ্র উপাসকের নিকট ধনীর ধন भाजहे थंडिलांउ श्छ, शनौब्र क्लभ, बिना, बूकि, हे ठाiनिद्र অস্তান্ত গুণ তাহার উপাসনার বহির্ভূত। অবশ্য ধনীর রূপ বা গুণ বর্ণনা করিলে যদি সহজে অর্থ পাওয়া যায় তবে দরিদ্র উপাসক তাহা উপাসনার অস্তভূক্ত করে সত্য, কিন্তু এই আরাধনা ধনপ্রাপ্তির সহায়ক মাত্র ; উপাসনার মূল অঙ্গ ধন প্রার্থনা। ধনী ব্যক্তির সম্মুখে উপস্থিত হইয়া দরিত্র ধন প্রার্থনা করিতে পারে কিন্তু দেবতার নিকট যাওয়া যায় না ; দেবতা অদৃপ্ত থাকেন। ধনীকে যদি দেবতার মত অদৃপ্ত করিয়া দেওয়া যায়, তবে দরিদ্র ধনীর কোন কাল্পনিক মূৰ্ত্তি প্রস্তুত করিয়া তাহার উপাসনা করিতে পারে ; এই কাল্পনিক মূৰ্ত্তি ষে-প্রকারই হউক না কেন দরিত্র উপাসকের চক্ষে ইহার মাত্র একটি গুণ প্রতিভাত হইবে ; মূৰ্ত্তিতে ধনবত্তা গুণ আরোপিত হইলে তবে তাহা জরিজের উপাস্য