পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৯৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মাঘ ग्रैडों ©&Ꮔ. হইবে। এই মূৰ্ত্তির উপাসনা করিতে হইলে দরিদ্র উপাসককে মূৰ্ত্তির ধনবত্তা গুণ সৰ্ব্বদাই স্মরণ রাখিতে হইবে। মানুষ উপাসনা কালে আকাঙ্ক্ষিত এক বা ততোধিক গুণ দেবতাতে আরোপ করে এবং এই সকল গুণাবলীর চিন্তন বা ধ্যান এবং তদন্থরূপ প্রার্থনা উপাসনার প্রধান অঙ্গরূপে অবলম্বন করে। উপাসক দেবতাতে ষে কয়টি গুণ আরোপ করে তাহার নিকট সেই দেবতা সেই কয়টি গুণের সমষ্টি মাত্ৰ। গীতার বাক্যের উদ্বেগু এই ষে দেবতা-উপাসক তাহার উপাসনা অস্থযায়ী দেবতাকেই ८थांशुं छ्न । क्षिनेि षांख ८ब्रांश-षांदब्रां८१||ाब्र खञ्जं श्रेिष्ट्वब्र। উপাসনা করিবেন, তিনি মাত্র আরোগ্যৰূপ শৈবগুণ লাভ করিবেন, পূর্ণ শিবত্ব প্রাপ্ত হইবেন না। যদি কেহ শিবের সমস্ত গুণের উপাসনা করেন, তবে গীতামতে তিনি শিবত্ব প্রাপ্ত হইবেন । উপাসনাকালে উপাসকের চিত্তবৃত্তি প্রথমতঃ দ্বিধা বিভক্ত হয় ; দরিদ্র উপাসকের মনে একদিকে নিজের দরিদ্রতা ও অপর দিকে দেবতার ধনবত্তার কথা উঠে। উপাসনার বিধি এই ষে একাগ্রমনে দেবতাকে চিন্তন করিতে হইবে অর্থাৎ দরিদ্র ব্যক্তি নিজের দরিদ্রতার প্রতি মন ন দিয়া একাগ্রচিত্তে ধনবত্তা চিস্তন করিবেন। উপাস্ত ও উপাসকের গুণ সম্পূর্ণ বিপরীত। ধনবত্তা ও দারিদ্র্য পরম্পর-বিরোধী ভাব। এই উদাহরণে ধনবত্তার ऋण शनषांटनब हेक अवर बांब्रिट्याब्र भ्रूण धनञश्रतंब्र ইচ্ছা আছে ধরা যাইতে পারে। ধনবত্তার ধ্যান করিতে করিতে যদি দরিদ্র সাধকের চিত্ত তাহাতে তন্ময় হইয়া যায় তবে সে তাহার আরাধ্য দেবতার স্থায় খন দান করিব এই ইচ্ছাই অক্ষুভব করে অর্থাৎ সে দেবতার সহিত একাত্ম হইয়া যায়। এক হিসাৰে এই অবস্থাকে উপাস্য দেবতা প্রাপ্তি বলা যায়। এই অবস্থায় দরিদ্রতার কোন কষ্ট অঙ্গভূত হয় না সভা, কিন্তু ধ্যানচ্যুত হইলেই পুনরায় দরিদ্রতার কথা মনে মাগৰে। উপাসনার দ্বারা মনে ষে শান্তি আসে তাহার কয়েকটি কারণ আছে। ক্রম্বনে যেমন মনের আবেগ প্রশমিত হয়, সেইরূপ ছঃখ-কষ্ট দেবতার নিকট নিবেদনে মনে কথঞ্চিৎ শাস্তি আসে। দেবতা इष निबांब्रन कब्रिटबन ७३ विश्वाप्नख कडे निवाब्रिड हब ।। ধ্যানে দেবতার সহিত একাত্ম হইলে দরিদ্রের মনে যেরূপ ধনীর ভাব আসে সেইরূপ উপাসকের মনে উপাস্যের ভাব জালে। এই মনোভাব উপাসকের দুঃখযুক্ত মনোভাবের সম্পূর্ণ বিপরীত। উপাসনায় শান্তিলাভের ইহাই প্রধান কারণ। এই ভাবের বশেই দেবতার কৃপালাভের কথা মনে উঠে। উপরি উক্ত যে সকল কারণে উপাসকের মনে শাস্তি আসে মানসিক অবস্থার পরিবর্তনই তাহার মূল। উপাসনায় মন শাস্ত হয় স্বীকার করিলেও তাঁহাতে উপাসকের কাম্যবস্তু লাভ হয় কি-না প্রশ্ন উঠিতে পারে। দরিদ্র ব্যক্তি ধনীর উপাসনা করিলে মনে শাস্তি পাইডে পারে দেখা গেল,কিন্তু এই উপায়ে তাহার বাস্তবিক ধনলাভ হয় কি ? ধিনি দেবতায় বিশ্বাসী তিনি বলিবেন, দেবতা তৃপ্ত হইলে বাস্তবিক ফল দান করেন অতএব উপাসনায় भान७ च्यां*ांडड* *ांखि चांदन ७द९ कांभTदछe लांछ হয়। যুক্তিৰী বলিবেন, ফলদাতা দেবতার অস্তিত্বের প্রমাণাভাব, অতএব উপাসনায় মনের শাস্তি মাত্রই লভ্য ; অভাব দূরীকরণের জন্ত অলৌকিক দেবতায় আস্থা রাখিয়া অলস হুইয়া থাকিও না ; পুরুৎকার অবলম্বন কর এবং লৌকিক উপায়ে কষ্ট দূর করিবার চেষ্টা কর। অস্থখ হইলে তারকেশ্বরের উপর নির্ভর না করিয়া চিকিৎসকের আশ্রয় লও। মনোৰিং বলিবেন, যদি তুমি দেবতায় বিশ্বাস কর তবে উপাসনা কর, উপাসনার দ্বারা তোমার পুরুষকার ক্ষুৰ্ত্তি পাইবে এবং তাহাতে কামাবদ্ধ লাভ স্বগম হুইবে । মনোবিদের মতে আমাদের ৫ত্যেকের মনের মধ্যে পরম্পর-বিরোধী ইচ্ছাসমূহ বৰ্ত্তমান আছে। কেৰল ষে আমাদের মনে ধনী হইবার ইচ্ছাই আছে তাহা নয়, ইহার বিরুদ্ধ ইচ্ছা অর্থাৎ দরিদ্র হইবার ইচ্ছাও মনের অজ্ঞাত প্রদেশে লুকাস্থিত আছে। এই দুই বিরোধী ইচ্ছার সংঘাতের ফলে অনেক সময় আমাদের মনের শান্তি নষ্ট হয় এবং কাৰ্য্যশক্তিও ক্ষুন্ন হয়। দরিদ্র হইলে ধনী হুইবার ইচ্ছা পীড়া দেয়, এবং ধনী হুইবার চেষ্টা कब्रिtण गब्रिज श्हेंबांब्र देश डांश८७ बाषा cनञ्च, क्रण ক্রিয়াশক্তি ক্ষুণ্ণ হয় ও পুরুষকার ব্যহত হয় ; কি উপায়ে ধন অর্জন করা যায় তাহা মনে প্রতিভাত হয় না এবং সৰ্ব্বাস্তঃকরণে ধনার্জনের চেষ্টাও সম্ভব হয় না। পরস্পর