পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬০

8Ꮂ S99āు তাহার একটা অকাট্য প্রমাণ বটে, এবং ইহাতে হয়ত তাহার খুণীই হওয়া উচিত ছিল। কিন্তু খুলীর কোনো ভাৰ তাহার মনের ধার দিয়াও ধেযিল না। সে এমনই অপদাৰ্থ বটে। যামিনীর মত মেয়ে, মর্ত্যের ধূলিকণামাত্রও যাহার নির্মল মনকে এতদিন স্পর্শ করে নাই, প্রস্তাপের সংশ্রবে আসিবামাত্র সেও টাকাকড়ির ভাবনা ভাবিতে বলিয়াছে। পিতামাতার সচ্ছলতার সংসারে অর্থের কথা তাঁহাকে স্বপ্নেও ভাবিতে হয় নাই। মনে মনে প্রতাপকে সে ভাবিতেছে কি ? ইহার সহিত নিজের জীবনকে জড়িত করিলে, ভবিষ্যতে কত সংগ্রাম, কত ছুঃখক তাহাকে সহ করিতে হইবে, সে কথা কি সে একবারও ভাবে নাই ? fন, জীবন থাকিতে প্রতাপ যামিনীর নিকট অর্থভিক্ষা কোনোদিনই করিবে না। ’ তাহার পিতার নিকট হইতেও অর্থসাহায্য পাইবার অীকাঙ্ক্ষা যে সে করিয়াছিল, সেজন্যও নিজেকে ধিক্কার দিতে লাগিল । নীচে রাজুর গান থামিয়া গিয়াছে, স্নানের ঘরের দরজা খোলারও শব্দ হইল। ঘড়ির দিকে চাহিয়া প্রতাপ দেখিল স্থলের সময়ও প্রায় হইয়া আসিয়াছে। এখন আর চিঠির উত্তর দিতে বসিবার স্থবিধা হইবে না। স্কুলে একটা খণ্ট ছুটি আছে, সেই সময় লিখিবে। বিকালে হয়ত যামিনীর সঙ্গে দেখা হইবে, সুতরাং চিঠি লিখিবার খুব যে প্রয়োজন আছে তাহ নয়, কিন্তু এ স্থযোগ প্রতাপ ছাড়িবে না। যামিনীর সঙ্গে দেখা হওয়া মানে শুধু डांश८क छूहे ८sांश्व डब्रिघ्नां cनषोई श्ध्न, ७कü कांद्वजग्न कथं বলিদার অবসর সেখানে নাই। মিহির সর্বদা ত मtब्रांबांहनग्न शङ झांछिद्र थारक, cन शक्षि-दां छू-5ांब्र विनिर्छ সরিয়া যায় ত বাড়ির চাকর-বাকর আছে। এ চিঠির উত্তরে প্রতাপকে অনেক কথা বলিতে হইবে, সে-সব একমাত্ৰ চিঠিতেই বলা যায়। রাজু উপরে উঠিয়া জালিতেছে। তাড়াতাড়ি চিঠিখান বাক্সে বন্ধ করিয়া, সে গামছা হাতে করিয়া স্নান করিবার উদ্বেগু নামিয় গেল। চিঠি যে কে বাক্সের উপর রাখিয়া গিয়াছিল, সে খোজ আর তাহার করা হইল না। दिकांटल ब्रॉब्रांब्र चटनक घtी कब्रिाङ हऎरब दणिब्र পিসীমা এবং বৌদিদি এ-ৰেঙ্গ সংক্ষেপে কাজ সারিয়াছেন। भाणि छांण ७ब९ भांइडांछ निम्न शाहेशाहे अंडांश्न छूज যাত্রা করিল। পিসীমা, ভাল করিয়া ছেলেদের খাওয়া হইল না বলিয়া আক্ষেপ প্রকাশ করিডে লাগিলেন। প্রতাপের হাসি পাইল। গুণিতে গেলে কয়টা দিনই ব, ইহারই ভিতর তাহার জীবনযাত্রার প্রণালী কতখানি পরিবর্তিত হইয়া গিয়াছে। এখানে সে চারবেলা ময়ূন্যোচিত আহার করিতেছে, মানুষের উপযুক্ত ঘরে বাস করিতেছে। একবেলা খাওয়া কম হইলে আবার আক্ষেপ করিবারও লোক জুটিয়াছে। মনের দিকে ত পরিবর্তন যাহা হইয়াছে তাহ আরও অদ্ভুত। ধূলিশয্যা ছাড়িয়া উঠিয়া প্রতাপ আজ অমরাবতীর স্বপ্ন দেখিতেছে। স্কুলে প্রথম একঘণ্টা পড়াইয়াই, দ্বিতীয় ঘণ্টাটা তাহার ফাক যায়। চিঠি লিখিবার সময় তাহার হইবে বটে, কিন্তু কোথায় বসিয়া যে লিখিবে,সেই ভাবনাতেই পড়িয়া গেল। লাইব্রেরীর ঘরটি সারাক্ষণ জনসমাগমে মুখরিত। গোলমাল উপেক্ষা করিয়াও যদি লিখিবার চেষ্টা করে, নিরুপদ্রবে লিখিতে পাইবে না। কাধের উপর দিয়া উকি মারিয়া দেখিবার লোকের অভাব হইবে না । এটা যে একান্ত ভদ্রতাবিগর্হিত ব্যাপার, ভূম জ্ঞানটুকুও প্রতাপের সহকৰ্ম্মীদের অনেকেরই নাই। স্বতরাং লাইব্রেরীতে বসিবার অাশা ত্যাগ করিয়া প্রতাপ স্কুলের কেরাণীবাবু কৃষ্ণধনের ভাঙা টেবিলের এক পাশেই আশ্রয় গ্রহণ করিল। এখানে কেহই কখনও আসে না, এবং কৃষ্ণধন বেচারাও কাজের চাপে এমন ব্যস্ত ষে অঙ্ক কোনো দিকে তাকাইবার সময়ও তাঁহার হয় না। যামিনী পাছে তাহার টাকা প্রত্যাখ্যান করায় মনে बाषा भांब्रः ७बछ चानक बूवाहेब, चानक घूबाहेबফিরাইয়া প্রতাপকে তাহার চিঠি লিখিতে হইল। মনের बारवणं चह्नकथांनिहे देश८ङ थकां* श्रृंहेिण, यदिe নিজেকে সংস্কৃত রাখিবার চেষ্টার ক্রাট প্রতাপ করে নাই। ষামিনীর ভালবাসা লাভ করিয়াই প্রতাপ আজ অনন্ত ঐশ্বৰ্যশালী, তুচ্ছ অর্থের সম্পর্শে মেলিয়া এই মানের মহিমাকে সে স্থঃ করিতে চায় না, এই কৰাই সে বুৰাইছে cछहे कब्रिज ।