পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬০২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫৭২ সমস্ত রান্ত্রি হৃষীকেশ বাড়িময় জাপাইয়া বেড়াইলেন । সেদিন আর ভয়ে কেন্থ উাহার কাছে গেলাস লইয়াও অগ্রসর হইতে পারিল না। পরদিন বেলা নয়টার সময় স্নানাহার করিয়া তিনি ম্যানেজারকে ভাকিয়া পাঠাইলেন, বলিলেন, “আমি কলকাতায় যাচ্ছি, সন্ধ্যে নাগাদ ফিরব । তুমি সাবধানে থেকে—গিী না পালায়। আর শিশির লক্ষ্মীছাড়া যদি বাড়ি ঢুকতে চায় মেরে তাড়াবে —গাড়ী যুক্ততে বল।’ ম্যানেজার ভয়ে ভয়ে বলিলেন,—“মোটর-কোম্পানীর এজেণ্টকে আজ ডেকেছিলেন, সে এসেছে। তাকে—” হৃষীকেশবাৰু বলিলেন, তাকে চুলোয় যেতে বল। चांभि कजकांडांञ्च शकि, निदछ cनाथ cभाषैब किन्त । গাড়ী যুততে বল। বলিয়া চেক্ বহিখানা পকেটে পূরিলেন। ম্যানেজার “ষে জাজে বলিয়া প্রস্থান করিলেন । গাড়ীতে টেশনে যাইতে যাইতে হৃষীকেশ নিজের মনে গৰ্জ্জিতে লাগিলেন,-“কি আম্পদ্ধা ! আমার সঙ্গে চালাকি দেখে নেব। আমার বেী—আমার নাতি! জামি হৃষীকেশ রায়—দেখে নেব কে কি করতে পারে।’ ૨ বেলা প্রায় দেড়টার সময় একখানা বকৃঝকে নুতন ফিয়েটু গাড়ী কলিকাতায় প্রফেসার হেমন্ত রায়ের বাড়ির गशूश बांनिष्ठ मैंफ़ाईल । श्रीशैब्र चां८ब्राशै ग्रंज बाफ़ाहेब्र দেখিলেন, ছোট স্বধৃগু বাড়িখানি, চারিধারে একটুখানি সঙ্কীর্ণ ঘাসের বেষ্টনী ; সামনে লোহার ফটক বন্ধ । হ্ৰেষাধনি করিয়া হৃষীকেশবাবু গাড়ী হইতে নামিলেন। ফটক খুলিয়া সম্মুখের বদ্ধ দরজায় সজোরে কড়া নাড়িলেন। একটা ছোকরা-গোছের চাকর দ্বার খুলিয়া সম্মুখে কষায়িত নেত্র বুদ্ধ ও র্তাহার পিছনে একখানি দামী নূতন মোটরকার দেখিয়া সসন্ত্রমে জিজ্ঞাসা করিল,—“কি চাই বাৰু ? হৃষীকেশবাবু উত্তর না দিয়া ভিতরে প্রবেশ করিলেন। চারটা বলিল,-“বাৰু বাড়ি নেই, কলেজ গেছেন। তার ফিরতে দেরি অাছে।’ - হৃষীকেশ কৰ্ণপাত না করিয়া ভিতরের দিকে চলিলেন । ឌា ఏకులీశు চাক্ষরটা এই অদ্ভুত বৃদ্ধের আচরণ দেখিয়া তাড়াতাড়ি তাহার সম্মুখের পথ আগলাইয়া রুক্ষশ্বরে কহিল, ওদিকে কোথায় চলেছেন । ওটা অঙ্গরমহল ! বাৰু বাড়ি নেই এসময় আপনি কি চান ? আপনার নাম কি ? হৃষীকেশ শুধু একটি ষ্ট্রেবাধনি করিয়া চাকরটার কর্ণধারণপূর্বক একধারে সরাইয়া দিলেন। তারপর সম্মুখের সিড়ি দিয়া গৰ্টুগষ্ট করিয়া উপরে উঠতে লাগিলেন । উপরের একটা ঘরে তখন মেঝের উপর মাছুর বিছাইয়া পা ছড়াইয়া বসিয়া প্রতিমা ভেলভেটের জুতার কাপড়ে রেশমের ফুল তুলিতেছিল ৷ কৃশাঙ্গী স্বন্দরী, বুদ্ধির বিভায় মুখখানি জলজলে, চুলগুলি পিঠের উপর ছড়ানো, নূতন সৌভাগ্যের কোনো লক্ষণই এখনও দেহে প্রকাশ পায় নাই, তাঙ্গকে দেখিলেই মন খুশী হইয়া উঠে। তাহার হাটুর কাছে মাখ রাখিয়া শিশির কড়িকাঠের দিকে চোখ তুলিয়া লম্বা ভাবে শুষ্টয়া ছিল। গতকলা বাবার সহিত ষে ব্যাপার ঘটিয়া গিয়াছে তাহা বৌদিদিকে বলা যাইতে পারে কি-না সে মনে মনে তাহাই গবেষণা করিতেছিল । কিছুক্ষণ ভাবিয়া সে স্থির করিল-না, বলিয়া কাজ নাই। বৌদিদি দুঃখ পাইবেন মাত্র, আর কোন ফল হইবে না। দাদাকে চুপি চুপি এক সময় বলিলেই হইরে। , বৌদিদির সন্তান-সম্ভাবনার কথা গত সপ্তাহে দাদার মুখে শুনিয়া শিশির আপনা হইতে ছুটয় মা’র কাছে ग्निम्नांकिल । प्रांG खनिम्नां यांनाक ७ बांश्नंझांग्न जडिचञ्च চঞ্চল হইয়া উঠিয়াছিলেন। কিন্তু কৰ্ত্তার রোষ-বহ্নি छिद्धाहेब किडू कब्रिटङ गांश्न रुद्रबन नाई। अंउरूला শিশির দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হইয়া আবার বাড়ি গিয়াছিল—যেমন করিয়া হউক মাকে লইয়া জাসিবে। তারপরেই সেই বিভ্রাট! মা’র সঙ্গে শিশির দেখা পৰ্য্যম্ভ করিতে পাইল না। এই কথাটাই মনের মধ্যে তোলাপাড়া করিতে করিতে শিশির বলিল, “আচ্ছ বৌদি, মা যদি এখন কোনো রকমে ह*ां९ ७rन श्रृं८फ़न ?' সম্মুখের দেয়ালে শ্বশুর ও শাশুড়ীর এনলার্জ করা ফটােগ্রাফ টাঙানো ছিল। সেই দিকে চোখ তুলিয়া