পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মায ভবানজের হরিরংশ Qbr> हेहांब छैमाझ्ब4 अकइरण (२० श्रृं*1*छ) वांप्ह। ब्रांशांब्र नभंनशै কৃষ্ণকে ঠাৱে জানাইয়াছিল, “যে চন্দ্রমুখী যমুনার ঘাটে জাসিয়াছিলেন, তাঃাকে জলধর গ্রাস করিয়াছে।” ইত্যাদি । কিন্তু এই ঠার नदींस नब्र, कवमूर्षौद्र श्रक्रिब्र नारें । अछ गांश्चन वृक-ठांश्কুত নাম ঠারে জানাইয়াছেন। এখানে গায়ন উত্তম সুযোগ পাইয়াছিলেন, ঠার বাড়াইতে পারিয়াছিলেন। লিপিকর কি পড়িতে কি পড়ির ঠার জবোধা করিয়াছে ৷ আশ্চর্যের বিষয়, এই পয়ারেও ভণিতা নাই । ছোট ছোট আরও দুইটি হেঁয়ালী আছে। ১৮৮ পৃষ্ঠে “শোকে হইলু অবল, ন বহে আঁখির জল, মুখে নাইদে বিরাট সপ্ততি।” ( ৮১৮৩ পং)। এত স্ব-বল যে আঁখিতে স্বল নাই, মুগেও রা নাই । * ভবানন্সের রাখার দুঃখ অসহ্য হইলে রাধ যোগিনী হইয় গৃহ ছাড়িয়া দেশাস্তুরী হইতে চাহিতেন, কিম্বা বিষ ভক্ষিয় কৃষ্ণকে স্ত্রীবধের ভয় দেখাইতেন। একস্থানে ( ১৯৩ পৃঃ, ৮১৭৮ গং পস্ত) বিষ বলিতে পারিলেন না ; বলিলেন “দিকবেদ দিয়া পুরি তার আধা করিমু ভক্ষণ ? দিকবেদ পূরণ করিলে চল্লিশ ; তার আধা বিশ। কবি গোপীগণের ধন্ত্রকরণ ও রাস অকালে বর্ণন করিয়াছেন। গোপীর শরতের শুক্লপক্ষে অষ্টমী পাইরা যমুনাপুলিলে হেমন্ত-নন্দিনীর পুজা করিতে গেল। জলক্রীড়াকালে তাহাদেব বস্ত্রহরণ হইল এবং কোনক্রমে বস্ত্র উদ্ধার করিয়া গৃহে ফিরিয়া গিয়া বলিল, নিশিযোগে ভধানী পুত্র-বর দিবেন। যামিনী প্রবেশে কৃষ্ণের ধবল ধেনু হারাইয়। গেল, গোপীরাও আসিল, রাস-নৃত্য নাই, রাসলীলা হইয়া গেল। তদণপ্তর মধ্যরাত্রে শ্রণীর উদয় হইল। নিশি অবসানকালে কৃষ্ণ গভী লইয়া ঘরে গেলেন। সারাদিনরাত্ৰি আহার নাই, যশোদা কৃষ্ণকে স্তনপান করাইলেন, রোহিণীও করাইলেন । কৃষ্ণ সরলবনী খাইয়া যশোদার কোলে নিত্রিত হইলেন। দিব তৃতীয় প্রহর নিদ্রাভঙ্গ হইল এবং আচম্বিত নগর প্রমিতে হৈল মন । তিনি বেশভূষা করিয়া মাতুলালয়ে গমন করিলেন। (কৃষ্ণের বয়স দশ বৎসর। তিনি সে বয়সেও মাতৃস্তনপান ও সরলনী খাইয়া থাকিতেন )। কবি কুষ্ণের দোল খেলাও ছাড়েন নাই। ঋতুরাজ উপস্থিত, 'গোবিলের জম্মিল খেয়াল’ (১৪৭ পৃঃ) । তিনি ব্ৰহ্মার রূপ ধরিয়া যদুসেন গোপকে স্বপ্নে বলিলেন, “এই মধুমাস কুম্ভরাশি। পুর্ণমালী পূর্ণ যে হইল পূর্ণিমা (৪৪e• পং পশু)। তার উপর যুগাদ। যমুনার কুলে মঞ্চে সিংহাসন পাতিয়া ও বামে রাধাকে বসাইয়া কৃষ্ণের পূজা কর । তদনুসারে অরুণ উদয়ে লক্ষ্মী-নারায়ণের ফাগু উৎসব হইল, অপরাহ্লে সিংহাসনে রাধাকৃষ্ণ নগর ভ্রমণে বহির্গত হইলেন । ইহা বারজন বীর বলবান ক্ষেত্রপাল বাহক পাঠাইলেন। (ক্ষেত্রপাল

  • এখানে ছাপায় আছে হইলু না ইগে। যে স্ত্রী-খি বলিত, সে হইলু বলিত। ‘নাইসে"=না আইসে। শৰাগুটীতে বিরাট-সন্ততি ভুলে ৮•৭৬ লিখিত হইয়াছে। বিরাট-সন্তুতি, উত্তর । কবি "বিরাট-সন্ততি প্রয়োগ লোভে পড়িয়াছিলেন। ত্রিশ-চল্লিশ বৎসর পূর্বেও বিবাহের আসরে.বর-যাত্রীকে বিরাটতনয় দিতে হইত। निरड व शांब्रिटण कछांशोर्डौब्र निक अध्नान श्रृंॉईङ । कठीणांप्नब्र নামে প্রচারিত, বিষ্ণুপুরে প্রাপ্ত এক গীতে—

সখি ছে—বিরাটভনয় দেহ দান। বারস-আজরবে, তন্থমোর জর জর কিয় ভেল পাপ পরাণ ॥ हैठांकेि गवूनांब्र औठ ?ांtद्र ब्रक्रिठ । कठीनांप्नग्न उनिंठां नॉरें । भीषग्-चय ब्रसू-'ि-् । - बहूँक छद्रव विनय । हैईiब्र जानक कविद्र भtङ चांम* । ठांशांब्री রাধাকৃষ্ণের সিংহাসন বহিন্তে আসিয়াছিল। শিবপুজার পূর্বে দশ ক্ষেত্রপালের পূজা করিতে হয়। ফালগুন পূর্ণিমা যুগাদ্য নয় । ) তিন দিন দোলের পর অক্ৰয়-সংবাদ। কৃষ্ণ মধুপুরে চলিয়া গেলেন, ब्रांपॉब शेर्ष विब्रश् चांत्रछ इश्ल । कवि इग्न कफूल ब्राशांब इःष वर्णन कद्रिब्राप्इन । वनष्ट हईड क्षिभिब्र, शङ्खप्न दिब्रहौद्र इ:श्व भद्रन স্বাভাবিক । ইংাই ঠিক । অনেক কৰি কিন্তু বার মাসের বারমাস্তা বর্ণনা করিয়াছেন। কিন্তু এক এক মাসের দুই-এক পংক্তি মাত্র। ভবানন্দ এক এক ঋতুর দুঃখ পদে ও গঙে দিয়াছেন। তিল পল দণ্ড গেল, প্রহর দিন মাস । বৎসর্কে গেল মুই হইলু নৈরাশ।' (বোধ হয় এখানে পাঠান্তর হুইয়। গিয়াছে। “সপ্তদশমাস গেল হইলু নৈরাশ ॥” ) রাধার দশা দেখিয় তাহার সখী মধুপুরে কৃষ্ণের গোচর করিডে গেলেন। পথ এক বৃদ্ধ ব্রাহ্মণের সহিত সাক্ষাৎ হুইল । দ্বিজ বোলে লোকে আর মধুর ন রয় । জরাসন্ধে পুড়িয়া করিল ভস্মচয়। প্রজাগণ লৈয়া হরি সমুদ্র ভিতর। করিন্থে নিৰ্ম্মাণ তথা দ্বারক নগর । সর্থী দ্বারকায় গিয়া কৃষ্ণকে সকরুণ বচনে সন্দেশ দিলেন। কৃষ্ণ রাধাকে দ্বারকায় আনিবার নিমিত্ত সর্থীর সহিত ভাই উদ্ধবকে গোকুলে পাঠাইলেন। গোবিন্দ গোকুলে আসিলেন না। কারণ, ● ত্ৰিদশের অধিকারী দ্বারকাঈশ্বল্প । গোকুলে আসিলে নন্দ-যশোদা কোঙ্গর ॥ থওীয়ে মহীর ভার নাম মহীপাল । বৃন্দাবনে আসিলে ধেনুর রাখোয়াল। রাধ। সপ্তদশ মাস পরে কৃষ্ণের দর্শন পাইলেন। সে দৃপ্ত বর্ণনা যে সে কবির সাধ্য হইত না । ভবানন্দ অসাধারণ কৃতিত্ব দেখাইয়াছেন । প্রভুর স্নাতুল পদ দেখিয়া স্বাধী পুলকিত হইলেন, আঁখির জলে বহুমতী তিতিতে লাগিল। সঙ্গে সঙ্গে অভিমানভরে কৃষ্ণকে মিষ্ট মিষ্ট শুৎ সনাও চলিল । সপ্তদশমাসে আজি হুৈল দরশন । জীবন মরণ মোর অর্থনে সমান । নমো অবিবেক-সিন্ধু নমস্কার করে। কঠিন হৃদয় তোমার কুলিশ আকার। मठ:शैन भिक्षjांदांनॆी कार्बुी नभशांग्र ॥ তিনলোকের পতি জানি চরণেত ধরে। মমছ কুটিলার্ণব নমস্কার করে। — কৃষ্ণ রাধাকে পাটেশ্বরী করিতে চাহিলেন । রাধ। উত্তর করিলেন— সৌতিনের মেলে মুই বঞ্চিত্তে দুষ্কর। তেজিমু পরাণ দঢ় এই সত্য মোর ॥ রাধার প্রচণ্ড কোপে দ্বারকা দ্বন্ধ হইতে লাগিল। কি জানি, যত দুই বধ না কবিয়া বিষ্ণু বৈকুণ্ঠে চলিয় আসেন। ইক্স ব্ৰক্ষার শরণ লইলেন। ব্ৰহ্মা রাধাকে স্তব দ্বারা তুষ্ট করিতে লাগিলেন। রাধা বোলে তবে আমি রছিবারে পারি। গুপ্ত করি রাখে যদি শঙ্খচক্ৰধারী। এই কারণে “গোবিলের জঙ্গে লীন হইল তিলোত্তম।” দোল-পূর্ণিমায় বিচ্ছেদ হইল সপ্তদশমাস পরে হিঙ্গোল (খুলন) পুণৰায় মিলন हईब्राहिज ॥ - i -