পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৩০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Wê 2 দেখিয়া কেছ আর শিহরিয়া উঠবেন না; হয়ত সেদিন মুসলমানের পরিচর্য্যার ফলে বাংলা ভাষা নবজীবন লাভ করিবে, উহার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের জাদর্শের ছাপ, আমাদের ভাবের ছাপ, আমাদের সাধনার ছাপ দীপ্যমান হইয়া উঠিবে।-অামি সে অাশার স্বপ্ন দেখি । আমার মাতৃভাষার পধিবৰ্ত্তনপ্রয়াসী মুষ্টিমেয়কে আমি বলিতে চাই, আমার মায়ের যে-ভাষা, যে-ভাষায় আমি প্রথম কথা বলিতে শিখিয়াছি, যে-ভাষা আমি প্রাণমন দিয়া শিক্ষা করিয়াছি, যে-ভাষায় আমি গল্প করিয়াছি, স্বপ্ন দেখিয়াছি—বন্ধুবান্ধবের সহিত মন খুলিয়া নানা বিষয়ে আলাপ ও আলোচনা করিয়াছি,—গীত গাছিয়াfছ, কবিতা লিখিয়াছি, সেই অমৃতোপম ভাষা আমার মাতৃভাষা না হইয়। বাংলার বাহিরের একটি ভাষা যে কেমন করিয়া আমার মাতৃভাষা হইতে পারে, তাহ। আমি বুঝিতে পারি না। মুসলমান বাঙালীদের মাতৃভাষার সেবা সম্বন্ধে অতঃপর তিনি বলেন :– একথা অবিসংবাদিত্ত সত্য যে, মাতৃভাষার অনুশীলন ব্যতীত আমাদের জাতীয় জীবন সমীকরূপে গঠিত ও প্রফুটিত হইতে পারে না। যাহার বাঙ্গালী মুসলমানের জঙ্ক এক প্রকারের বাংলা ভাষা এবং বাঙালী ছিন্দুর জন্ত জার এক প্রকারের বাংলা ভাষার প্রচলন দেখিতে চান, আমি ঠাহীদের কেহ নছি। আমি বাংলার হিন্দু এবং বাংলার মুসলমানের জন্ত এক মিলিত ভাষা চাই। আমি ভাষার দিক দিয়৷ মুসলমানের স্বাতন্ত্র্যরক্ষার কোনই প্রয়োজন অনুভব করি না। ভায়ার দিক দিয়া না করিয়া, ভাবের দিক দিয়া, আদর্শ ও উদ্বেপ্তের দিক দিয়া স্বাতন্ত্র্যরক্ষা করিলেই চলিতে পারে এবং মুসলমান হিসাৰে বাচিয়৷ থাকিতে হইলে এইরূপ স্বাতন্ত্র্যরক্ষণের প্রয়োজনও কম নয়। আমি একথা বলিতেছি না যে, স্কষ্ট ভাৰপ্ৰকাশক আরবী-ফারসী শব্দ বাদ দিয়। তাছার পরিবর্ত্তে অস্পষ্টতাবপ্রকাশক দুৰ্ব্বোধ্য সংস্কৃত শব্দ ব্যবহার করিতে হুইবে । আমার বক্তব্য এই যে, বাংলা ভাষার গতি ও প্রকৃতির প্রতি লক্ষ্য রাখিয়াই সাহিত্যের দিক দিয়া সকল প্রকার সাধনা করিতে হুইবে । জামার নিবেদন এই যে, আমরা যেন বাংলাভাষাকে অস্বাভাবিক না করিয়া তুলি। বাংলা-সাহিত্যের বুৰুে ইসলামী ছাপ ফুটাইয়া তুলিতে হইলে ভাবের দিক দিরাই উহার বিকাশ করিতে হইবে, প্রচুর আরবী-ফারসী শব্দের প্রচলন দ্বারা তাহ। সম্ভবপর হুইবে না। আমরা বাহ রচনা করিব, তাহ যেন আমাদের প্রতিবেশীরাও অনায়াসে বুঝিতে পারেন, সে-বিষয়ে আমাদের লক্ষ্য রাখিতে হইবে। নতুব। আমাদের রচিত ভাষা বা সাহিত্য সৰ্ব্বসাধারণের বোধগম্য ভাষা বা সাহিত্য বলিয়া পরিগণিত হইবে না। वीरण1८लभं tष बtशtप्ानब्र चांबि, १-विषं ८वांश् झवि १ेन ब्रह्म কোন শিক্ষিত মুসলমানের সংশয় নাই। এই মাতৃভূমির ভাষা হইবে এক ও অখণ্ডিত। ইহাকে ধাহীরা খণ্ডিত করিতে চান, জামি তাহাজের ক্লচির এবং দেশপ্রেমের প্রশংসা করিতে পারি না। আমার ভরসা জাছে, মাতৃভাষাকে দ্বিধাবিভক্ত না করিয়াও আমরা আমাদের कुँडेि, मछाठ ७वः वनिहे दबांग्न ब्रांषिtठ गोब्रि१ि । ठेही क्छांब्र ब्रांषाई चांवाप्नब कांछ,-छांदांप्क क्षिषिङ कब्र ना । বাংলা সাহিত্যের স্থটির প্রথম যুগে সংস্কৃতজ্ঞ পণ্ডিতদের হাতে ইহার পরিচর্ষ্য হয় নাই। ইহার পরিচর্য্যা করিয়াছিলেন ভাষার ধাক্কার বাংলার স্বভাবকবি ছিলেন। সে-কালের বাংলার মুসলমান নবাবগণ এই পৰিচৰ্য্যার প্রভূত সহায়তা করিয়াছিলেন বলিয়াই আজ বাঙ্গালীয় খাটি সাহিত্য গড়িয়া উঠিয়াছে, এবং এই সাহিত্যের ভিতর দিয়াই ४धन् खांठिब्र क्षत्रिब्र षिीं षोच्ा-ेीं थ्रिवांब ंjषं गॆश्वांश् । Sకంకరిఖీ) দেশের সাহিত্য দ্বারাই যে দেশবাসীর প্রাণ-শক্তি উপচিত হয়, ইছা ক্ষে नी चौकांब्र कब्रिट्व ? বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন যুগে মুসলমান কবিদের মধ্যে কবি সৈয়: चाप्लाझण ७ cयोजउ कोखि अछूनबीब्र। cनौलङ कॉजिब्र নবচুত অঙ্কুর কিসলয়মধুল রঞ্জিত তরুলতাপুঞ্জে, কোকিল কাকলি কলকল কৃজিত ললিত ললিত নিকুঞ্জে । কবিতাতে গীতগোবিন্দী-রচয়িতা জয়দেব গোস্বামীর ঝঙ্কার অাছে। খান সাহেব সৈয়দ এমৃদাদ আলীর অভিভাষণ বঙ্গীয় মুসলমান সাহিত্য-সম্মিলনের অভ্যর্থনা-সমিতির সভাপতি হইয়াছিলেন খান সাহেব সৈয়দ এমদাদ আলী । তিনি মুসলমান তরুণ সাহিত্যিকদের উদ্দেশে বলেন – আমি আমার সমাজের উৎসাহী তরুণ সাহিত্যিকদের বলি, ইহাঃ পুৰ্ব্বে মুসলমানের দিক দিয়া যে চারিটি সাহিত্য-সম্মিলন হইয় গিয়াছে, তাহাতে যে পন্থা অমুসরণ করা হইয়াছিল আপনার সেই পুরাতন পথ ও মত পরিত্যাগ করিয়া আজ যে নুতন পথ গ্রহণ করিয়াছেন, জ্ঞানের নানা বিভাগের আলোচনার জন্ত যে ব্যবস্থা করিয়াছেন, তাহ কেবল সমীচীন নয়, স্বসঙ্গতও বটে । ইহা হইতে বেশ বুঝা যায়, যে, আমাদের তরুণদের মনে জানার্জনের জন্য থে বিপুল আকাঙ্ক জাগিয়াছে ইহা তাহার বাহপ্রকাশ । আমি এই आोकांश्चकांक मृकठ &थोध्रंभन भिन्न श्रखिनञान कब्रि ! छानब्र छघ्नसांबिांब्र वङ बछु बांग्बी पत्रांब्र नोई । वांभि पत्रां*] করি, অামাদের তরুণের জল জ্ঞানের অন্বেষণে জাজ যে শুভযাত্র। করিলেন, তাহা বিজয়মণ্ডিত হইবে। যে আকাঙ্গার ভিতরে উচ্চ আদর্শ, মহান উদেগু লুক্কায়িত থাকে, তাছা কখনও ব্যর্থ হয় না : আপনারা মনে রাখিবেন হীনতার পক্ষে আদর্শ ও উদ্বেপ্তের মৃত্যু ঘটে, অতএব আপনারা তাহার ছায়াও স্পর্শ করিবেন না। বঙ্গীয় মুসলমান সাহিত্য-সম্মিলনের অন্যান্য অভিভাষণ সাহিত্য-শাখার সভাপতি অধ্যাপক কাজী আবদল ওদুদের অভিভাষণে মুসলমান বাঙালীদের পুথি সাহিত্য, च्षघ्नश्वांन जांश्ठिा, गांषां नांश्ङिा, भांब्रषडौ नांश्ङिा, মুসলমান বাউলদের গান, প্রভৃতি নানা শ্রেণীর সাহিত্যের উল্লেখ ও আলোচনা আছে। এগুলিতে বাঙালীর বিশেষত্ব আছে। বঙ্গে মুসলমানদের সাহিত্যসাধনা কেন কিছু কালের জন্য অন্ত পথ—উদুর পখ–লইয়াছিল, বক্তা তাহার আলোচনা করিয়াছেন। এখন পুনৰ্ব্বার বে মূললমান বাঙালীর মাতৃভাষার দিকে ঝুঁকিতেছেন,