পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভারতীয় জীবিত কণিষ্ঠ অধ্যাপকদের মধ্যে বয়োজ্যেষ্ঠ। चषक ७३ cननिन ऊँाशंद्र अ*ौडिडश खरग्रां९नव इहेब्र গেল। শিক্ষিত একজন বাঙালী যে আশী বংসর বাচিয়া আছেন, এবং কেবল বাচিয়া নাই, এখনও নিজের কাজ করিতেছেন, ইহাতে র্তার বয়ঃকনিষ্ঠদের আশা ও উৎসাহ নিশ্চয়ই বাড়া উচিত। তাহার দীর্ঘায়ু হুইবার একটি কারণ র্তাহার সংযত নিয়মামুগত জীবন। আরও একটি কারণ এই, যে, তিনি রাজনৈতিক আন্দোলন, সামাজিক সংস্কার আন্দোলন প্রভৃতি হইতে দূরে থাকিয়া শিক্ষকের উত্তেজনাবিহীন জীবন যাপন করিয়া আলিতেছেন। “বাংলা টাইপ ও কেস” ছাপাখানার স্বষ্টির আগে হইতেই ভাল সাহিত্যের প্রচার নান-দেশে ছিল। কিন্তু সেকালে সকল লোকে সহজে সাহিত্যরস আস্বাদন করিতে পারিত না। ছাপাখানার দ্বারা উৎকৃষ্টতম পুস্তকও সৰ্ব্বসাধারণের অধিগম্য হইয়াছে। উহার কাজ যত সহজে করা যাইবে, উহার উন্নতি যত হইবে, সাহিত্য-প্রচারের স্ববিধাও তত বাড়িবে। এই জন্ত আমরা ত্রযুক্ত অজরচন্দ্র সরকারের "বাংলা টাইপ ও কেল” সম্বন্ধীয় প্রবন্ধগুলির প্রতি বাঙালী সাহিত্যিক, সাংবাদিক, পুস্তক-প্রকাশক, ছাপাখানার মালিক ও টাইপঢালাই কারখানার মালিকদিগের দৃষ্টি আকর্ষণ করিতেছি। প্রতিভায় ও কৃতিত্বে রবীন্দ্রনাথ বাংলার সাহিত্যিকদের নেতা। তিনি বাংলা টাইপের সংস্কারকার্ধ্যে অগ্রণী হইয়া অপর সকলকে সহযোগিতা করিতে আহ্বান করিলে স্বফলের আশা করা যায় । প্রফুল্লজয়ন্তী স্বদেশী প্রদর্শনী আচার্ধ্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের নানাবিষয়ক কৃতিত্বের মধ্যে একটি এই, যে, তিনি বঙ্গে দেশী জিনিষের কারখানার স্থাপন কার্ধ্যে অগ্রণী। এইজন্য র্তাহার জয়ন্তী উপলক্ষ্যে ছাত্রছাত্রীরা দেশী জিনিষের যে প্রদর্শনী খুলিয়াছিলেন, তাহা স্বসঙ্গত কাজ হুইয়াছিল। প্রদর্শনীটি দেখিয়া আমাদের মনে হইয়াছে, পণ্যশিল্পে বাঙালীদের মানসিক अङि भद९ शंप्ङद्र बकड यtषडे चाप्छ। बनि भूजश्न DJJaD জুট এবং দেশের লোকে দেশী জিনিষ ক্রয়ে আরং অধিক উৎসাহ দেখান, তাহা হইলে বাঙালীর প্রয়োজনী অধিকাংশ জিনিষ বঙ্গে প্রস্তুত হইতে পারে। প্রদর্শন সার্থক এবং উহার উদ্দেশ্য সফল হইয়াছে। অধ্যাপক হেমচন্দ্র দাসগুপ্ত অধ্যাপক হেমচন্দ্র দাসগুপ্তের মৃত্যুতে বাংলা দেশ এং জন বিদ্যোৎসাহী ভূতত্ত্ববিৎ হারাইল। তিনি অধ্যাপন এবং নিজ আলোচ্য বিদ্যা ভূতত্ত্ব ব্যতীত সাধারণভাবে সাহিজ্যোৎসাহীও ছিলেন। বঙ্গীয়-সাহিত্য-পরিষদেং কার্ধ-পরিচালনে তিনি রামেন্দ্রম্বন্দর ত্রিবেদী মহাশয়েঃ সহকৰ্ম্মী ছিলেন এবং তাহার মৃত্যুর পরও পরিষদেঃ কাধ্যের সহিত দাসগুপ্ত মহাশয়ের যোগ ছিল । “বোধনা” সমিতির কাজে উৎসাহ “বোধন” সমিতি কি কাজ করিতে চান এবং কেল তাহা করিতে চান, তাহা অঙ্কজ ঐযুক্ত গিরিজার্ভূষণ মুখোপাধ্যায় মহাশয়ের প্রবন্ধে ভ্ৰষ্টব্য। এই সমিভিঃ প্রতিষ্ঠানটি নিৰ্ম্মাণের জন্ত ঝাড়গ্রামের রাজা নরসিংহ মল্প দেব, বি-এ, মহাশয় কলিকাতার মাপের প্রায় আড়াই শত বিঘা জমি দান করিয়াছেন। কোন খানে জমি লইণে সমিতির কাজের সুবিধা হুইবে, তাহা দেখিবার জন্য আমি গিরিজাবাবুর সহিত কয়েক দিন পূৰ্ব্বে ঝাড়গ্রাম গিয়াছি লাম। ঝাড়গ্রামের রাজার সংকৰ্ম্মোৎসাহী স্থযোগ দেওয়ান যুক্ত দেবেন্দ্রমোহন ভট্টাচাৰ্য্য মহাশয়ের সাহায্যে আমরা কয়েকটি জায়গা দেখিয়া একটি নিৰ্ব্বাচন করিয়া আসিয়াছি। স্থানটি মনোরম ও অতিশয় স্বাস্থ্যকর। নিকটেই শালবন ও অন্তান্ত গাছের বন আছে, কিন্তু হিংস্র জন্তুর ভয় নাই। নিকট দিয়া পাকা রাস্তা গিয়াছে। শীঘ্রই গৃহাদি নিৰ্মাণকাৰ্য্য আরম্ভ হইবে। সমিতির হাতে টাকা নাই। সমিতি কেবল এই বিশ্বাসে কাজে অগ্রগর श्हेtउtइन, cए, उगदांन् जनांना भांशषtनब्र शङ *ि* আর্থিক ও অন্তবিধ সাহায্য জুটাইয়া দিবেন।