পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৪৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ఆుని সহায়তার জন্ত ধারা স্বাৰ্থত্যাগ করেচেন তারা সাহিত্যিক नन, ॐाबा शनौ नन, ॐीब्र अभूक चभूक अमूक । আমি কিছু করেচি কি-না তার হিসাব তোমার কাছে দিতে চাইনে কিন্তু যদি এক পয়সা ব্যয় নাও করে থাকি তাই বলেই কি যেটা উচিত্ত সেটাকে উক্ত করতেও পারব না ? আমি পাড়ায় পাড়ায় আগুন নিবিয়ে বেড়াইনে, চেষ্টা করতে গেলে পারিও নে, তাই বলে কি তুমি আমাকে লিখতে দেবে না যে লোকের ঘরে আগুন দেওয়া অন্তায় । আমি যেসকল কাজ করে থাকি যারা তার কোনো খোজ রাখে না, তারা আমার কাজে খোট। দিয়ে থাকে, বাঙালীর মধ্যে জন্মেচি বলে আমার এই দুর্ভাগ্য। তুমিও খোট। দিতে যদি স্থখ পাও তাতে ক্ষতি নেই, কিন্তু তবুও মনের মধ্যে এইটুকু সংশয় রেখে যে, সব খবর হয়তো তোমার जांना cनहे ७व९ छानाब्र गछांदनांभांब cनझे । बखङ३ আমি তোমার অপরিচিত, অতএব বিচার করবে কেমন করে-কিন্তু তাই বলেই যে অবিচার করবে সেটা কেবল আমার সম্বন্ধে কেন কারো সম্বন্ধেই ভালো নয়। তোমার সঙ্গে আমার মতের জনৈক্য হওয়াকে যদি অপরাধ বলে গণ্য কর তবে সেই স্বত্রে আমার প্রতি কাল্পনিক অপরাধ আরোপ করা স্কায়সঙ্গত হবে না । মহাত্মাজী সম্বন্ধেও তুমি কিছুই জানো না, আমি ঘনিষ্ঠভাবে জানি—তিনি আমাদের চেয়ে অনেক বড়ো । তোমার সঙ্গে কোনো কোনো বিষয়ে তার মতের মিল নেই বলেই তার প্রতি অশ্রদ্ধা প্রকাশ করা শ্রদ্ধেয় নয়। এ ক্ষেত্রেও তোমাকে বলি, মনকে এই বলে নম্র কোরে *আমি হয়তো তাকে জানি নে, জানা আমার সাধ্যের মধ্যে নয়, অতএব নীরব থাকব ।” আর আমি কৈফিয়ৎ দেব না । তোমার মন উত্তেজিত হুস্থেচে, এ অবস্থায় বাদপ্রতিবাদে স্বফল ফলে না । আমারও অবকাশের একান্ত অভাব । অতএব তর্কবিতর্ক না করে সম্পূর্ণ নীরব হওয়াই নিরাপদ। ইতি ९ जहङ्गेiदद्र, s*७२ S95āర్ কল্যাণীয়াহ যারা নিজেকে ধর্শকশ্বের পুতুল করে তোলে তারাই আঙ্গুষ্ঠানিক অভ্যাসের প্রতিদিন পুনরাবৰ্ত্তনের দ্বার নিজের শূন্ততাকে ভরাট করে মনে করে জীবন সার্থক হল। যে-সকল ক্রিয়াকর্থে বুদ্ধির অন্ধত এবং হৃদয়ের জড়ত, সেই সমস্ত নিরর্থকতার জালে নিজেকে নিয়ত জড়িয়ে রাখা ভুলিয়ে রাখার মতো দুৰ্গতি আর নেই ; এই সমস্ত চিত্তহীন আচারে জীবন অসাড় হয়ে যায় : এই অসাড়তায় স্থখ-দুঃখের বোধকে কমিয়ে দেয় বলে অনেকে একে শান্তি বলে ভ্রম করে। কী হবে এই নিজীবতার শান্তি নিয়ে । তুমি তোমার অতৃপ্ত হৃদয়কে পূর্ণতা দেবে বলে ঘুরে বেড়িয়েচ, আজও শাস্তি পাও নি। যার মন সজীব, যে চিন্তা করতে পারে, ভালোবাসতে পারে, সে কি দিনের পর দিন অস্থানের কলের চাকা ঘুরিয়ে বঁাচে ; মন্থঘাত্ত্বের বিচিত্র প্রবর্তনাকে অন্ধ অভ্যাসে সঙ্কীর্ণ করে আনাকে অনেকে ধৰ্ম্মসাধনা বলে, মানব স্বভাবকে পঙ্গু করাকেই মনে করে সাধুতা। জীবনকে এমন অকৃতাৰ্থ করাই যদি বিধাতার অভিপ্রেত হ’ত তবে তার স্থঙ্কজে এত আয়োজন কেন ? জ্ঞান প্রেম ও কর্মের মধ্যে নিজেকে বড়ো করে পাওয়ার মধ্যেই মুক্তি। জ্ঞান প্রেম কৰ্ম্মেং পরিধিকে ছেটে ছোটো করে আত্মোপলব্ধির ক্ষেত্ৰ*ে অপ্রশস্ত করা আত্মহত্যার রূপান্তর । সংসারের খ16:x স্বারা কষ্ট পাচ্চে ধৰ্ম্মের খাচা বানিয়ে তারা নিষ্কৃতি পা: এ কখনো সম্ভব হয়ন—মাদকসেবীর মতো তার অচেতনতার মধ্যে পালিয়ে রক্ষা পেতে চায়, অর্থাৎ তাঁর মরে বঁাচতে ইচ্ছা করে । একরকম আধমরা স্বভাব আছে তাদের পক্ষেই এটা সম্ভব, কিন্তু যাদের হৃদয় বুদ্ধি সঙ্গীব সচল, নিজেকে বলপূর্বক আড়ষ্ট করে তারা কখনোই লৰ হতে পারে না। একদিন তোমাদের আশ্রমে তুমি অণ* পেয়েছিলে, নিজেকে কৃত্রিম নিয়ম-শৃঙ্খলে বেঁধেছিলে ব: সে আনন্দ নয়, তোমার হৃদয় পূর্ণতার তৃপ্তি পেয়েছিল ব’লেই সে আনন্দ্ৰ—সে একটা সত্য পদার্থ, সে বানানে জিনিষ নয়। তোমার সে তৃপ্তির উৎসাহটাই আছ পাথরচাপা পড়েচে, তাই বলেই সেই পাথর নিয়েই তুমি