পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৫১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

玄Fi写F জ্ঞান ও সত্তা ఆS দেওয়া चांtछ बहt, किन्छ cग३ नकल जक्र १ झहे८ड अद्धाव्र প্রকৃত অর্থ কখনই স্পষ্টভাবে প্রতীত হইবে না, যদি সত্তার বোধ বা অস্থভূতি পূৰ্ব্বে আমাদের মধ্যে না থাকে। কেন্থ কেহ বলেন, সত্তা একটি জাতিবিশেষ ৷ হইতে পারে সত্তা একটি জাতি ; কিন্তু সে জাতি যে কি তাহা আমাদের আপনা হইতেই বুঝিতে হইবে। কেহ কেহ বলেন, কালসম্বন্ধিত্বের নামই সত্তা—অর্থাৎ কালের সহিত যাহার সম্বন্ধ আছে,তাহাই আছে বলিয়া বলা যাইতে পারে। আবার কেহ কেহ বলেন, বর্তমানত্বের নামই সত্ত্ব, শুধু কালসম্বন্ধিত্ব সত্তার লক্ষণ নয় ; অর্থাৎ যে-কোন কালের সহিত সম্বন্ধ থাকিলেই কোন বস্তকে আছে বলিয়া বলা যায় না। যাহাকে ‘আছে’ বলিতে হুইবে তাহার বর্তমান কালে থাকা চাই। অনেকে মনে করেন, সে-ই বাস্তবিক আছে যাহার স্বান দেশকালের মধ্যে রহিয়াছে । এ কথা খুবই সত্য হইতে পারে যে, যে-সকল বস্তুকে আমরা আছে বলিয়া মনে করি তাহার কালের সহিত বা বর্তমানের সহিত সম্বন্ধ হইয়া অথবা দেশকালপরিচ্ছিন্ন হইয়াই আছে। দেশকালের সহিত অসম্বন্ধ অবস্থায় তাহাদের হয়ত কোন সত্তাই নাই। কাৰ্য্যতঃ তাহাদের থাকা এবং দেশকালের সহিত সম্বন্ধ হওয়া একই কথা হইতে পারে। কিন্তু তথাপি তাহদের অস্তিত্বের নামই দেশকালের সহিত সম্বন্ধ একথা বলা যাইতে পারে না । তাহাঁদের যদি কোন রকমের সত্তা থাকে, তবে তাহার সম্বদ্ধ হইতে পারে, কিন্তু নিজের মাঝে সত্ত হীন হইয়া দেশকালের সম্বন্ধ হইতে সত্তা লাভ করিবে, একথা সহজেই বোধগম্য নয়। বিশেষতঃ যখন আমরা দেশকাম্বের সহিত সম্বন্ধের কথা বলি তখন দেশকালকেও আছে বলিয়া মনে করি। তাহার নিজে নাই’ হইয়া তাহাঁদের সম্বন্ধের দ্বারা অন্তকে ‘জাছে করিয়া তুলিবে এ কথা বিশ্বাসযোগ্য নহে। দেশকালের সত্তা দেশকালের গবন্ধ হইতে আসিয়াছে বলিতে পারা যায় না। সুতরাং সত্তার অর্থই দেশকালের সহিত সম্বন্ধ এ কথা মানিতে পারা যায় না । কেই কেহু আবার বলেন, অর্থক্রিয়াকারিত্বের নামই *खl ! दशि चांब्रl cरून काख हे ह्छ न, शशब्र ८कांन ক্ৰিয়াই কোথাও লক্ষিত হয় না, সে আছে ৰলিয়৷ বলিতে পারা যায় না। স্বতরাং একদৃষ্টিতে অর্থক্রিয়াকারিত্বই সত্তা । কিন্তু বাস্তবিক কোন বস্তুর অর্থক্রিয়াকারিত্ব এবং সত্তা কি একই পদার্থ ? কোন জিনিষের কাজ দেখিয়া তাহা আছে বলিয়া আমরা মনে করিতে পারি । কিন্তু কাজের নামই তার থাকা বা “আছা" নয়। কোন প্রকারের ক্রিয়া করিতে হইলেই ক্রিয়ার আগে জিনিষের থাকা চাই, এবং ক্রিয়াই সেই থাকার একমাত্র নিদর্শন হইলেও পশ্চাৎভাৰী ক্রিয় এবং পূর্ববর্তী অস্তিত্ব একই পদার্থ হুইতে পারে না । অনেকে বলেন, ষে-বস্তুর কখনই বাধ হয় না সে-ই বাস্তবিক আছে, অর্থাৎ যাহাকে কখনই ‘নাই’ বলিতে পারা যায় না সে-ই আছে। অবাধিতত্বই সত্তা। কিন্তু আমরা কোন বস্তুকে “নাই” বলিতে পারি না কেন ? “আছে? বলিয়া মনে করি বলিয়াই “নাই” বলিতে পারি না । এবং তখনই কোন বস্তুকে কখনই “নাই” বলিয়া মনে করি ন৷ যখন তাহাকে সৰ্ব্বদা আছে’ বলিয়া মনে করি । ( ইহারই নাম অবাধিভণ্ড )। কিন্তু শুধু 'আছে' এ কথার কোন অর্থ না জানিলে বা মানিলে “সৰ্ব্বদা আছে’ এ কথা আমরা বুঝিব না। স্বতরাং আমার মনে হয়, পারিভাবিক সংজ্ঞা দ্বারা সত্তা বা অস্তিত্বের প্রকৃত অর্থ কখনই সম্পূর্ণ ভাবে ব্যক্ত হয় না। হয়ত কোন কোন দার্শনিক ঐ সকল পারিভাষিক অর্থ ব্যতীত সত্তার অন্ত কোন অর্থ মানেন না বা বুঝেন না। কিন্তু আমি সত্তা শৰ কোন পারিভাষিক অর্থে এই প্রবন্ধে ব্যবহার করিতেছি না। যখনই আমি বলি, “আমি আছি’ ‘আমার চতুর্দিকে নানা প্রকার বস্তু আছে, তখনই সত্তা বা অস্তিত্ব আমার জ্ঞানের বিষয় হয় । সত্তা সম্বন্ধে আমার কোন বোধ ন থাকিলে, ‘আছে’ বলিতে কি বোঝায়, আমি না বুঝিলে, আমি আছি বা কোন জিনিষ আছে,এ কথা আমি বলিতে পারি না । সত্তা সম্বন্ধে আমার যে-ধারণা আছে, তাহ অত্যন্ত সহজ ও সরল বলিয়া মনে হয় । কোন প্রকারের বিশ্লেষণের দ্বারা তাহার অর্থ সরলতর করিয়া তুলিতে श्राङ्गो शाहेएरु बणिग्न भएन। झम्न न ।