পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মলন্তন জ্ঞান ও সত্তা ৬২১ ७कई दछ विङिग्न ८लां८क, अथवां ७कश् cजां८क विडिब्र অবস্থায়, বিভিন্ন ভাবে দেখে। এই টেবিলধানি এই দিক হইতে আমি যে-রকম দেখিতেছি অপর পাশ হইতে আমার বন্ধু সেই রকম দেখিতেছেন না। আমরা যাহা দেখিতে পাই তাহারই নাম যদি দৃশ্য হয়, তবে এ-কথা সত্য যে বিভিন্ন ব্যক্তির দৃশ্যও বিভিন্ন। দৃষ্টভেদে অবশ্যই দৃশ। ভিন্ন হইয়া থাকে। এক কথায় দৃশ্য সৰ্ব্বথা দর্শনসাপেক্ষ । श्राव्छ, शौकाब्र कब्र cभंग, याश्-किडू cनशि डांश আমাদের দেখার উপরই নির্ভর করে। কিন্তু এমনও ত অনেক জিনিষ আছে, যাহা আমরা দেখি না। সেগুলি কি করিয়া থাকে ? বার্কলী এ-কথা বলিতে চান না যে, আমরা বিভিন্ন ব্যক্তি যাহা দেখিতে পাই না, তাছা মোটেই নাই । তিনি বলেন, আমরা মানুষেরা যাহা দেখিতে পাই না, তfহ ভগবানের জ্ঞানে আছে । আমরা সৰ্ব্বগ্ন না হইলেও ভগবান যে সৰ্ব্বজ্ঞ তাহাতে সন্দেহ নাই । এথন কথা হইতে পারে যে, আমরা যাহা দেখি, তাহা ত বস্তুর গুণ মাত্র। রূপ, রস, গন্ধ ত বস্তুর গুণ, ७३ s:भत्र नोरा उ ७नवान् अदा ब्रश्ञिाप्झ् । अंश ত আমাদের জ্ঞানসাপেক্ষ নয়। বার্কণী বলেন, রূপ, রস, গন্ধ আমরা দেখিতে পাই এবং তাহারা আছে বলিয়া মানিয়া লইতে পারি। কিন্তু তাহদের নীচে বা পশ্চাতে ত্রব্য বলিয়া যে কোন পদার্থ আছে, তাহ। ত আমরা দেখিতে পাই না এবং আছে বলিয়া মানিবার কোন **११ नाशे । ॐ ब्रकश ७को छक्ल यता शानेिदांद्र ***ो ठ*नशे श्छ, शृशं न श्रांप्रव्र भgन कम्नेि श्राभां८णब्र भ:श्वT ক্ষপরসের জন বাহ পদার্থের দ্বারা উৎপাদিত হইয়। °ो८रू । छि ज्यू बाश् खङ्गलमा८र्ष चाबाई ८६ আমাদের ঐ রকম জ্ঞানের উপপত্তি হইতে পারে তাহা नप्र ! नाका९ खर्जूदांtनव्र नेिक इ३८ङ चाभद्र थै জান লাভ করিতে পারি। ‘বাহিরে জড়পদার্থ আছে, ভাইfর পর তাহারা আমাদের ইঞ্জিয়ের উপর কাজ করিয়া আমাদের বিষয়হান উৎপাদন করে একথা না ভাবিয়া আমরা আরও সহজে ভাবিতে পারি যে ভগবান নিজ ইচ্ছার বলে সাক্ষাৎ ভাবে ঐ সব জ্ঞান আমাদের মধ্যে উৎপাদন করেন। দৃশ্যের জ্ঞান লইয়াই ত কথা । সেই জ্ঞানের উপপত্তির জন্ত নানা জড়পদার্থের কল্পনা করা এবং তাহাদের ক্রিয়ার দ্বারা এক দুনিরূপা উপায়ে অজড় জ্ঞানের স্বষ্টি হয়, এই কথা ভাবা অপেক্ষা এক ভগবানের কল্পনা করাই সমীচীন। বাস্তবিকপক্ষে শুধু আমরা আছি ও ভগবান আছেন ( বাহ কোন জড়পদার্থ নাই ) এবং ভগবান তাহার ইচ্ছাবলে আমাদের মধ্যে নানা দৃশ্যপদার্থের জ্ঞান উৎপাদন করিয়া থাকেন । হেগেল পাশ্চাত্য জ্ঞানতান্ত্রিকদের একজন প্রধান নেতা। তিনি যে-স্থানতন্ত্রের প্রচার করিয়া গিয়াছেন, তাহ পাশ্চাত্য দেশে এবং আমাদের দেশে ইংরেজী শিক্ষিত বিদ্বৎ সমাজে অনেক প্রভাব বিস্তার করিয়াছে। র্তাহার জ্ঞানতন্ত্র বার্কলীর জ্ঞানতন্ত্র হইতে “কিয়দংশে বিভিন্ন। বার্কলীর মতে বিষয়ের জ্ঞাননিরপেক্ষ স্বতন্ত্র সত্তা নাই ; হেগেলও বিষয়ের স্বতন্ত্র সত্তা স্বীকার করেন না । কিন্তু বিষয়ের অস্তিত্বের স্তম্ভ বার্কলীর মতে কোন ব্যক্তির—মহুিষের বা ভগবানের- জ্ঞান থাকা আবশ্যক। হেগেলের মতে বিষয়ের গঠনই এমন যে, বৌদ্ধিক আকার ছাড়া তাহার কল্পনা করা যায় না । এ-কথার সম্পূর্ণ অর্থ স্পষ্টভাবে বুঝতে হইলে হেগেলীয় দর্শনের গোড়ার দুই-একটা কথা আমাদের বোঝা দরকার । হেগেলের আগে কান্ট প্রমাণ করিয়া গিয়াছিলেন যে, আমরা বিষয়ৰূপে যে জগতকে জানি তাহা দৃশ্বপ্রপঞ্চ (phenomenal ) মাত্র। পদার্থের উপরে কতকগুলি comfo wrostaq (the forms of the understanding ) ছাপ দিয়া আমরা পদার্থকে জ্ঞানের বিষয় করিয়া থাকি। দেশ, কাল, কাৰ্য্যকারণসম্বন্ধ, একত্ব, বহুত্ত্ব প্রভৃতির ভিতর দিয়া আমরা বিষয়কে উপলব্ধি করিয়া থাকি। আমরা এমন কিছু জানি না যাহা কোন দেশে বা কালে নাই, কাহারও কাৰ্য্য বা কারণ নয়, এক বা বন্ধ নয়। কিন্তু দেশ ব৷ কাল, একত্ব, বহুত্ব বা দ্রব্যত্ব, বিষয়নিষ্ঠ বাস্তবিক কোন ধৰ্ম্ম নহে। এই সকল রূপ বিষয়গত