পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৬৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

NG8 ফুলের মধু আহরণ করিতে পারে মধুকর ভ্রমর, অতএব রসাম্ভবের আলোক যাহার অন্তরে নাই সে অন্ধকারে ফুলবনে গেলে তাহার যাওয়াই বৃথা হইবে। তাই বাউল অনুরোধ করিয়াছেন— নিশীথে যাইও না ফুলবনে য়ে ভোমরা শিখে যাইও না ফুলবনে। ভাল পাতা বৃক্ষ নাই এমন ফুল ফুটাইছে সাই, ভাবুক ছাড়া না বুঝবে পণ্ডিতে রে, ভোমরা নিশীথে যাইও ল ফুলবনে রে। नग्न छद्रछ] कईtग्न दक লইও ফুলেপ্পি গন্ধ, অস্তরে জপিও বন্ধুর নাম রে, ভোমরা নিশীথে যাইও না ফুলবনে। জ্বালাইলে দ্বিলের বাতি দেখবে ফুল নানান জাতি, কত রকম ধরবে ফুলের কলি রে, ভোমরা নিশীথে যাইও না ফুলবনে। অধীন সেখ ভানু বলে, চেষ্ট থেলাইও আপন দিলে, পদ্ম যেমন ভাস্বে গঙ্গার জলে রে, ভোমরা শিশথে যাইও না ফুলবনে ॥ যিনি অরূপ তিনি আবার সৰ্ব্বরূপ, তিনিই আলোক, তিনিই অন্ধকার, তাহাকে পাইবার আগ্রহে বাউল गंॉश्ध्निांtछ्न আমার মন ছুটেছে তার পাছে। কখনো তারে দেখছি দূরে, কখনো কাছে। ও ভা’র রূপের জ্যোতি রে, আমার ধাধা লাগালে, দিনের আলোয় রেতের আঁধারে একই করালে ; অন্ধ আমি হাংড়ে হ্রাৎড়ে ছুটছি তবু তারি পাছে। আমি তা’র গন্ধ পেরেছি, ওরে আমি তা’র গন্ধ পেয়েছি, ফুলের বাসে, চন্দনের রূপে তারে ধরেছি, আমি মঞ্জেছি, মরেছি গে1; এবার হতে সাজব আমি ফুল-চন্দনের সাজে। যদি পাই ভারে হার গো । তার চায়া রেতের আকাশে, কখনো কাদে, কখনো হাসে, হেসে ঠেলে আমায় নাচিয়ে তোলে, কেঁদে গলিয়ে দেয় কলে, হায় হায় গো। এবার আমি ধরব তারে, আমাকে এবার ছড়িয়ে দেবে ধরার মাকারে, ফাদ রূপে গো, দেখি ধরা পড়ে কি না পড়ে। তা’রে পাবার লাগি কঁদিৰ সবার নাছে নাছে গো। छूत्रल नद्रन ब्रएमब्र रिबिम । कृषल ८ष उझ ७Biंश1 लिं प्रक्षांरब्रव्र जैौंब ॥ গভীর কালোর বমুনাতে চলুছে লহরী, গঙ্গীর কালোয় যমুনাতে রসের লহরী, ও তার জলে ভাসে, কানে জালে রসের বঁাশরী, ও তার জলে ভাসে, কানে আলে সাইয়ের বঁাশরী। জামি বাইরে ছুটি বাউল হয়ে সকল পাসরি"। জামি जांभांब्र শুধু কেঁদে মরি, ভাসাই কুম্ভ রসের নীরে। আমার চোখ ডুবেছে রসের তিমিরে। ধিনি শূন্তমূৰ্ত্তি রূপহীন তিমির-রূপী অন্ধকার, তিনিই আবার সকল রূপের আকর জ্যোতিঃস্বরূপ । এ তত্ত্বও বাউলের অজ্ঞাত নয়। চাদ অাছে চাদে ঘেরা। আজ কেৰণ করে সে চাদ খরবি গো তোরা ? লক্ষ লক্ষ টাদে করেস্কে শোভt. তার মাঝে অ-ধর চাদের স্বাঙ্গ । ও সে চাদের বাগর দেখে ঘূর্ণ লাগে, দেখিস দেখিদ পাঙ্কে হৰি জ্ঞানদ্বারা। চাদের গায়, টাদের ফল ধরেছে তায়, থেকে থেকে ঝলক দেথা যায়, একবার দৃষ্টি করে দেখি, ঠিক থাকে মল মাখি, রূপের কিরণে চমকে পারা ॥ বাউল বিশ্বরূপে বিশ্বেশ্বরকে দেখিতে পান— চোখে দেখে গায়ে ঠেকে ধূল আঃ মাটি। প্রাণরসায় দেথ রে চাইপারদের সাই ঘাটি। রূপের রসের ফুল ফুটা যায়, ময়ম-স্বল কই ? वाइंtत्र दारछ माइंtग्रव्र रैन, वात्रि रुश्श्च श्रीकूत झई । আমার মিলন-মাণ হইল না রে, আমি লাঞ্জে পথ হাটি। আমি চলি দূর আর দূর, তবু সমান শুনি স্বয়, জারে কতদূর আর যাবি ক্ষেপ, সবই সাইয়ের পুর। আরে যেই দরিয়া সেই সমুদ্র, সেই ঘাটের ঘাট । বাউল-কবি জানেন যে যিনি অনন্ত তিনি সীমার মধ্যে ধরা দিয়া মাঝে মাঝে আত্মপ্রকাশ করেন, আবার সেই অরূপ সীমাতীত অসীমে হারাইয়া যান। ধাচার মাঝে অচিন পার্থী কেমূনে আসে যায়। ধরতে পারলে মনোবেড়ি দিত্তেম পার্থীর পায়। মানুষের হৃদয়-কমল ক্রমাগত রসে রূপে বিকশিত হইয়া চলিতেছে, এই বিকাশের আরম্ভ ও শেষ নাই, देश चनश्s e निब्रख्द्र । ७द९ झशtब्रचब्रe देशंद्र गएक সঙ্গে প্রকাশমান হষ্টতে থাকেন । হৃদয়-কমল চলতেছে ফুটে কত যুগ ধরি। তাতে তুমিও বাধ, আমিও বাধা উপায় কি করি। ফুটে ফুটে ফুটে কমল, ফুটার না হয় শেষ ; এই কমলের যে-এক মধু, রস বে তার বিশেষ । ছেড়ে যেতে লোষ্ঠী ভ্রমর গারো না যে তাই, তাই তুমিও বাধ, আমিও বাধা, মুক্তি কোথাও নাই। গরজের তাগাদায় হৃদয়-কমলকে অকালে বিকশিত করিম তুলিবার চেষ্টা করিলে ফুলকে নষ্ট করাই হয় । उड़ेि ब्रयौवनां५ रजिब्रांtइन