পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মলন্তন বাউল HOA তোমর কেউ পারবে না গে। প্রথম দুষ্টিপাতেই তাছার প্রিয় স্বামীর বা সাইয়ের যতই বলে। ੰ ফুল ফোটাতে। সহিত শুল্লদুষ্ট করিতে চাহেন। যতই তারে তুলে ধরে, আমি মেলুম না নয়ন যদি না দেখি তায় প্রথম চাওনে । বাগ্র হয়ে রজনীদিন তোরা গন্ধে থামায় বল, বল রে শ্রবণে, আঘাত কষ্ট্রে। বোটাতে । সে এসেছে, সে এসেছে, পুরব গগনে ॥ তোমরা কেউ পারবে না গো, তোরা বল গে। ফ্রাণে বল, বল dে শব্ণে— পারবে না ফুল ফোটাতে ॥ ঙ্গের বন্ধু এসেছে, এসেছে দে পুরব গগনে ॥ 暑 肇 毒 কমল মেলে কি আঁখি ও?’রে সঙ্গে না দেখি, বে পারে সে আপনি পারে, তারে অরুণ এসে দিল দোলা রাঠের শয়নে । পারে সে ফুল ফোটাতে । আমি মেলুম না নয়ন যদি না দেখি ভ্রায় আমার প্রথম চাওনে। সে শুধু চায় নয়ন মেলে ছুটি চোখের কিরণ ফেলে, অমনি যেন পূর্ণ প্রাণের মন্ত্র লাগে বোটাতে। যে পারে সে আপণি পারে, পারে সে ফুল ফুটাতে ॥ (—খেরা) আর বাউল কবি বলিয়াছেন— निटूद्र श्रद्रछी, তুই কি মানস-মুকুল ভাজবি আগুনে ? তুই ফুল ফুটাধি, বাস ছুটবি, সবুব বিহুনে। দেখ লা আমার পরমগুরু সাই, যে যুগযুগান্তে ফুটায় কমল, তাড়াহুড়ী লাই। হোর লোভ প্রচণ্ড, ভরসা দণ্ড, এর আছে কোন উপায় ? কয় যে মদন, শোন নিবেদল, fश्नृप्न cदमन সেই ঐগুরুর মনে । সহজ ধারা জাপন হারা তার বাণী শুনে। রে গল্পঞ্জী । ধিনি হৃদয়স্বামী তিনিই আবার বিশ্বেশ্বর, এই বোধ বাউলেরা অন্তরে সতত জাগ্রত করিয়া রাখিতে চাহেন। বাহিরের সকল প্রকার শস্ব স্পর্শ রূপ রস গন্ধ তাহাদের স্বষ্টিকৰ্ত্তারই বার্তা বহন করিয়া আনে। তাই বাউল বলিয়াছেন যে যিনি রসম্বরূপ তিনি আমাদের হৃদয়কুমুম বিকশিত হইবার অপেক্ষায় দ্বারে দ্বারে ভিখারী হইয়া ফিরিতেছেন। আমাদের মনের সকল আবরণ উন্মোচন করিয়া তাহাকে অনুভব ও গ্রহণ করিতে হইবে। ভাণ্ড, বেড়া তোক, ভাঙ, বেড় তোর, বেহান জেগেছে । Sলী সকল ফুলের ঘরে ঘরে জবাস মেগেছে। VSEH ফুলের স্বারে দ্বারে বাতাস মুৰাস মেগেছে। তাই বাউলের সাই বাউলের জন্য ফুলের বনে বিনা-স্বভার মালা গাথেন~~ এক বেঁটাতে মালা গাথে ফুলের পর ফুলে। বিমিমং মাল গাথা ষ্ণেমৃনে গো চলে ? কেনে অরূপ দিয়ে পাড়ি পেলে এরূপ বুঝতে নারি, গন্ধে শোভায় মনকে লোল্লায়, কে গে। এর মুলে ? ঘরে যে আর রইতে নারি, ফুলের সাথে ধরব পাড়ি, অরূপ রূপের ও কাণ্ডারী, নিবি কি তোর মায়ে তুলে ? হিন্দী বাউলও ফুলের মধ্যে সাইয়ের আবির্ভাব অকুভব করিয়া বলিয়াছেন— ফুলন মারত ফুলসে চলত আজি মহক-পিচকারী। বনমে সকল ভন উঠত উজারি' ; द्वत्र ब्रक ट्रब्रत्र श्रांछि शम्न छेयांस्ति । ফুল হইতে গদ্ধের পিচকারী ছুটিতেছে, বনেব সকল তযু আজ ফুলে ফুলে উজ্জ্বল হইয়া উঠিয়াছে, ফুল হইতে রংবেরঙের স্বরঙ্গের স্বর বাজিতেছে। বাংলার বাউল-কবিও তাহার অঙ্গনের ফুলফোটার মধ্যে বন্ধুর পিচকারী-খেলা অস্বভব করিয়াছেন । বন্ধু এবার গেলবে হোরি শুধু তোরি আঙিনায় । ওরে তোর ছুয়ারেই ফুল ফুটেছে, আর কোথাও ফুল যে নাই ॥ ● ርጻ wood আগে যে তার খবর এসেছে, WSCH ফুলের ফুলের গন্ধে যে তার ধারা লেগেছে ; এবার পিচকারী সেই গঙ্কেতে চলে, তুই বার না হ’লে বন্ধু যে তোর যাবে রে চলে। ওরে আর না রে ভাই, খেলুবি হেৰায়, আর যে এবার সময় নাই। ধিনি স্বামী প্রভু, তিনিই আবার কাঙাল ভিখারী ; যিনি পতিতপাবন ডিনি তো পডিতের চিরসঙ্গী, যিনি বিধাতা তিনিই তো সকলের দাস। সাহসিক বাউল-কবি গাহিয়াছেন— জ্ঞানের অগম্য ভূমি, প্রেমেতে ভিখারী, প্ৰভু প্রেমের ভিখারী। সে যে এসেছে, এসেছে, কাণ্ডালের সম্ভার মাঝে এসেছে, এসেছে,