পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭০০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

હિં و اوغاوا অনুষ্ঠান জাতীয় বৈশিষ্ট্যের রক্ষণ করিয়া থাকে, ভtছ। আবঞ্চক হইলে ৰাঙ্ক আকারের পরিবর্তন করিয়া ও নুতন সময়োপযোগা আকারে সৰ্ব্বধা পালনীয় ।...এই দুই দলের মধ্যে প্রথম দলকে পরিবর্জনবাদী নব্যপন্থী...এবং দ্বিতীয় দলকে পরিবর্তনবাদী নব্যপন্থী বলা যাইতে *lfcs l... পরিবর্জনবাদী নব্যপন্থী হিন্দু-সংবাদপত্রে ও সভাসমিতিতে নিঃসঙ্কোচে বলিয়া থাকেন যে, শ্রুতি স্থতি ও পুরাণাদি শাস্ত্রসন্মত বর্ণাশ্রম ধৰ্ম্মই হিন্দুর বর্তমানে ও ভবিষ্যতে সকল প্রকার লৌকিক উন্নতির একান্ত বিরোধী । এই বর্ণাশ্রম ধৰ্ম্ম হিন্দু-সমাজকে শতধ বিচ্ছিন্ন করিয়া রাখিয়াছে---মামুৰ কেবল জন্ম দ্বারা উন্নত বা নিকৃষ্ট হইয়৷ থাকে —ম্পূঞ্চ বা অস্পৃপ্ত হয়, এইরূপ সিদ্ধান্তের উপর এই শাস্ত্রান্বমোদিত বর্ণাশ্রম ধৰ্ম্ম প্রতিষ্ঠিত, এই ধৰ্ম্ম প্রত্যেক মানবের ব্যক্তিগত স্বাধীনতার অত্যন্ত প্রতিকুল, উচ্চতর বিজ্ঞান ও দর্শন দ্বারা পরিচালিত বৰ্ত্তমান সভ্যতার যুগে এই ধৰ্ম্ম শিক্ষিত ব্যক্তির পক্ষে সৰ্ব্বথা উপেক্ষণায় । মানুষ জন্মের পর হইতে মরণ পৰ্য্যস্ত মামুম্বই থাকে—সুধা তৃষ্ণ ভোগ বাসণ প্রত্যেক মামুষেরই আছে ও আমন্ত্রণ থাকিবে। ক্ষুধা তৃষ্ণাকে নিবৃত্ত করিয়া আজন্মসিদ্ধ ভোগ বাসনাকে চরিতার্থ BBBS BBBS BBBB B DBBB BB BBB BBBBB আছে ও থাকিবে । সেই অধিকার যদি অপর মামুষের স্বার্থের বিরোধী না হয়, তাহা হইলে তাহাতে বাধা দিবার শক্তি কাহারও থাকা উচিত নহে, ইহাই হুইল মানুষের আজন্মলন্ধ প্রকৃতিসিদ্ধ অধিকার-যে ধৰ্ম্ম বা আচার এই অধিকারের বিরোধী তাহা মামুষের ধৰ্ম্ম বা আচার বলিয়া পরিগৃহীত হইতে পারে না। এই মানুষের আজন্মসিদ্ধ অধিকারের স্বাহ অমুকুল ও পরিপোষক সেই ধৰ্ম্ম বা সেই আচার-উৎকৃষ্ট ধৰ্ম্ম বা উৎকৃষ্ট আচার,–বৰ্ত্তমানকালে বর্ণাশ্ৰমধৰ্ম্ম বা বর্ণাশ্রমাচার জামাদের মধ্যে প্রচলিত রছিয়াছে তাহা এই প্রকৃতিসিদ্ধ মানৰাধিকারের একান্ত বিরোধী, এই কারণে তাহ যত শীঘ্র সম্ভব, একেবারে পরিবর্জনীয়। - একই জলাশয়ে কুকুর বা শৃগাল জল পান করিতেছে, সেই खजान.५á छज ॐछछांख्ब्रि गप्भः अवर्छनौग्न नप्श्, किड अकछन তথাকথিত নীচ জাতির মামুধ যদি সেই জলাশয় হইতে পানীয় গ্রহণ করে তাহ হইলেই তাহার জল অপেয় হইবে-এই যে আচার তাহ। সমস্ত শাস্ত্র দ্বারা সমর্থিত হইলেও মামুষের বিবেকদ্বার। কিছুতেই সমর্থিত হইতে পারে না। অথচ এই চিরন্তন প্রচলিত আচারকে রক্ষণ করিবার জন্য প্রাচীনপন্থী হিন্দুগণ বিরাট আন্দোলনের স্বষ্টি করিতেছেন --সনাতন ধৰ্ম্ম গেল, হিন্দুজাতির সর্বনাশ হইল, হিন্দুর বৈশিষ্ট্য রসাতলে ছুৰিল--এইরুপ কোলাহলে আকাশপবন মুখরিত করিয়! তুলিতেছেন, ইহা অপেক্ষ বিস্ময়কর ব্যাপার আর কি হইতে পারে? মুসলমানের, খ্ৰীষ্টিয়ানের ছোটেলে ধনী ও মধ্যবিত্ত হিন্দু বিনা সঙ্কোচে উপস্থিত হইয়া সকল প্রকার চৰ্ব্বা, চোষ্য, লেঙ্ক ও পেয়ের জাম্বাদন কঞ্জিতেছে, সমাজ ভাহা দেখিয়াও দেখিতেছে না, অথচ চামার মেথর বা ডোম প্রভূতি S99āు তথাকথিত নীচ জাতির হিন্দু যদি স্নান করিয়া বিশুদ্ধভাবে জাহায্য পরিবেশন করে, ভবে ভাই অগ্রাহ, গ্রহণ করিলে শুক্ল প্রায়শ্চিত্ত ব্যতিরেকে নিস্তার নাই--এইরূপ ধারণ এখনও যত্বের সহিত উচ্চজাতীয় হিন্দুনেতৃগণ হৃদয়ে পোষণ করিতেছেন এবং নানা শাস্ত্রীয় বচন উদ্ধ ও করিয়া ইহার সমর্থন করিতেছেন, ৰাজারের পাউরুটি বিস্কুট সোড লিমোনেড অবাধভাবে উচ্চশ্রেণীর হিন্দুর গৃহে সমাদৃতভাৰে প্রবেশ করিজেচে, তাছাতে সামাজিকগণের কোন আপত্তির চিহ্ন আক্ষ্মপ্রকাশ করিতেছে না আধা অস্পৃষ্ঠ নামে প্রসিদ্ধ হিন্দুৰ হস্তের পানীয় BBB BBBBBB BBBB BB BBBS BB BBBS BBD DDDBB কেন যে উপেক্ষণায় হইবে না, তাহার অনুকূল সাযুক্তি কাহারও মুখে শুনা যাইতেছে না—এই সকল জীর্ণ, গলিত সদাচারের দোহাই দিয়া --র্যাহার হিন্দুর জাতীয় জীবনের উন্নতির জন্ত কোলাহলে দিওঁ মণ্ডল আলোড়িত করিতেছেন, তাছার জাতীয় জীবন বলিলে কি ধুঝায়, তাহা বুঝেন না বলিলে অণুমাত্রও আভুক্তি হয় না--এই সকল শাস্ত্রসন্মত প্রাচীন আচার পালন করিতে করিতে জীর্ণ হিন্দু সমাজ শতথা বিচ্ছিন্ন হইয় পড়িতেছে--মামুষের প্রতি মামুখের ঘূপী ঈধ ও অসহিষ্ণুতাকে সহস্ৰগুণে বাড়াইয়া আন্ধীয়কে পর করিতেছে, হিন্দুবিদ্বেষী অহিন্দু মানবগণের আত্মদলপোষণী শক্তিকে প্রতি পলে বাড়াইয়। দিতেছে-এই শোচনীয় বুদ্ধিবিকারের পরিণাম যে অতি ভয়াবহ, তাছা বুঝিবার শক্তি যে শাস্ত্রবিশ্বাসী সনাতনীগণের লুপ্ত হইয়াছে ইহ জাম্বল্যমান সত্য । - তাই পরিবর্জনকামী নব্যহিন্দুগণ বলিতেছেন, হিন্মুৰে বাচিতে হইলে, ৰাচিয়া পৃথিবীর উদীয়মান জাতিগণের মধ্যে আত্মসন্মান রক্ষা করিতে হইলে প্রাচীন বর্ণাশ্রমাচার পরিত্যাগ করিতে হইবে, হিন্দুর মধ্যে জাতিগত উচ্চনীচ ভাৰ একেবারে ভাঙ্গিয় ফেলিতে হইবে, সামা স্বাধীনতা ও মৈত্রীর বিজয়পতাকার নীচে সকল হিন্দুকে সমবেত হইতে হইবে--সঙ্গ শক্তি সম্পূর্ণ প্রতিষ্ঠা দ্বারা ব্যক্তিগত লুপ্ত শক্তিকে পুনরুজ্জীবিত করা ব্যতিরেকে বর্তমান সময়ে হিন্দুর এই ভারতে সসন্মানে বাচিরা থাকা সম্ভবপর নহে, ইহা প্রত্যেক হিন্দুকে বুঝিতে হুইবে । এই সম্ভবশক্তি লাভ করিবার জঙ্ক তাঙ্গাকে যদি সকল শাস্ত্রগ্রন্থ জাপাততঃ সিন্দুকে পুরির রাখিতে হয়, তাহাও করিতে হইবে, श्रादाब्र पनि छाडौब्र छोवप्नब्र शूर्व यठिठे रुग्न ठथन चडज श्ब्रो ममर्ष হইয়া, সদসদ বিবেক সম্পন্ন সেই সিন্দুকের তাল ভাঙ্গিতে পার--- সেই সকল শাস্ত্রগ্রন্থ পড়িয়া প্রাচীনকালে কি ভাল ছিল—এখন তাহ। গুগল বলিয়া ৰিবেচিত হইতে পারে কি-না তাহার বিচার করিতে পার, তাহাতে কোন ক্ষতি নাই, স্বরাজ লাক্ত যতদিন না হয়, ততদিন পৰ্য্যন্ত एषीब मोक्षोघ्र बळ्नबोभाभ्खांब cङ्गेन बांबश्छङ्ख1 नीरॆ, श्रृिङ्ग পুনরুজ্জীবনের একমাত্র নিদান হিন্দুর সমশক্তির জাগরণের বাহ বাহ। প্রতিকুল তাহার বর্জনই এখন হিন্দুৰ স্বধৰ্ম্ম, ইহা ছাড়া অন্ত ধৰ্ম্ম বর্তমান সময়ে হিন্দুধৰ্ম্ম বলিয়। বর্তমান ভারতে পরিগৃহীত হইতে পারে না। (উত্তর, পৌষ, ১৩৩৯ )