وهاكوتا নৃপেন্দ্রবাবু বলিলেন, “এ যেতে চাইবেই ষে তার মানে কি ? ওরা ত সেধে বিয়ে করতে আসছে না যে छूमि पा बन्द खां८उहे ब्रांचौ श्रव ? छूधिहे बांक cगएष মেয়ে দিতে, ওদের দাবিই তোমাকে রাখতে হবে। ७द्रा शनि श्लूियटङ विप्न नि:उ काब, उथन छूभि कि তাতেই রাজী হবে ?” জ্ঞানদা বলিলেন, “আচ্ছা, আগে কথাই পাড়া হোক, তারপর হিন্দুমত কি মুসলমান মত তখন দেখা যাবে। ছেলে নিজেই কৰ্ত্তা, মেয়েকে পছন্দ হলে, সে মতামত নিয়ে অত হাঙ্গাম করবে না। ও-রকম আমি ঢের দেখেছি। এই ত শশীবাবুর মেয়ে বনলতার হল নী বিয়ে ? তারা ত গোড়াহিন্দু, কিন্তু ছেলে ব্রাহ্মমতে বিয়ে করল ত ?” র্তাহার স্বামী বলিলেন, “তুমি ভাল করে ভেবে দেখছ না, যেমন তোমার স্বভাব । নিজের ছেলেমেয়ে সামান্ত কিছুতে তোমার বিরুদ্ধাচরণ করলে তুমি রেগে । আগুন হয়ে ওঠ, অথচ পরের ছেলে নিজের মা বাবার বিরুদ্ধাচরণ করুক এটা তুমি কামনা কর কেন ? এছেলেও একেবারে নিজেই নিজের কৰ্ত্তা নয়। বাবা না থাকুন, এর মা এখনও বর্তমান রয়েছেন। তিনি নানা -কারণে আমাদের মেয়েকে বউ করতে ন চাইতে পারেন ।” জ্ঞানদা সগঞ্জনে বলিলেন, “তোমার তাহলে মতলবখানা কি শুনি ? মেয়ে নিজের ইচ্ছামত মুচি মুদ্ধফরাসের भशाब्र भाणा cम८व, ना छिंद्रछद्म चाहेबूक्लौ श्रृंबज्जौ श्ब्र বসে থাকবে ?” নৃপেন্দ্রবাবু বলিলেন, “এ ছাড়াও অন্ত পন্থা থাকতে পারে, কিন্তু তুমি তাত এখন চোখে দেখতে পাবে না। মেয়ের অদৃষ্টে দুঃখ আছে, তা আমি বুঝতে পারছি। ভোমীর একবার জেদ চাপলে স্বয়ং বিশ্বকৰ্ম্মাও তোমাকে থামাতে পারবেন না।” জ্ঞানদা বলিলেন, “তা বেশ ত, মেয়ে তোমার, তুমি বিয়ে দিতে না চাও তা আমারই বা কি এত মাথা ব্যথা? থাক তবে, আমি মুখাকে লিখে দিচ্ছি, আমার শরীর খারাপ, আমি নেমস্তন্ন খেতে যেতে পারব না ।” S99ēు নৃপেন্দ্রবাবু তর্কই করিতেন, কার্ধ্যে স্ত্রীর বিপক্ষে দাড়ান, কোনোদিনই এই দীর্ঘ পঁচিশ বৎসরের বিবাহিত জীবনের ভিতর ঘটিয়া উঠে নাই, আজও ঘটিল না। তিনি উঠিয়া চলিয়া গেলেন। জ্ঞানদা নিজের মনে খানিকক্ষণ গজর গজর করিয়া নিজের কাজে প্রস্থান করিলেন। ঘামিনী ব্যাপারটার একটু একটু আঁচ পাইতেছিল, কিন্তু নিজের দুৰ্ব্বলতা, অক্ষমতা সে ভাল করিয়াই জানিত, কিছু বাধা দিবার বা প্রতিবাদ করিবার কোনো চেষ্টা করিল না। প্রতাপের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর তাহার শরীর মন একেবারে ভাঙ্গিয়া পড়িয়াছিল, নিজের স্বথছঃখ সম্বন্ধেও সে এক রকম উদাসীন হইয়া উঠিয়াছিল। রবিবারের স্বধাদের বাড়ি যাইতে তাহার বিন্দুমাত্রও ইচ্ছা ছিল না । কিন্তু জ্ঞানদার বাক্যবাণের খোচাকে সে সৰ্ব্বাপেক্ষা ভয় করিত, কাজেই আপত্তি জানাইতে সাহস করিল না। মায়ের নির্দেশমত স্নান করিয়া কাপড়-চোপড় পরিতে গেল। জ্ঞানদা একবার আলিয়া তদারক করিয়া গেলেন, “এমন মেয়ে পেলে নাকি আবার ছেলে অমত করবে ? এত যে শরীর খারাপ, তৰু যা চেহারা আছে, কলকাতা উণ্টে ফেললে এর জুড়ি বেরবে না।” মিহির প্রথমে যাইতে চাহিল না। বলিল, “আমি মোটে পরিবেশন করিই নি ত খেতে যাব কেন ? সবাই তারপর লোভী বলে আমাকে ক্ষ্যাপাক আর কি ? তোমরা যাচ্ছ ত হাঙলার মত ?” खानमा श्षक ग्नि बजिरजन,"प्लो क्इ, बउ बग्न মুখ নয় ছেলের ততবড় কথা। হাঙলার মত যাচ্ছি ! কেন আমরা কি বাড়িতে খেতে পাই না নাকি ? তোমার প্রাণের বন্ধু শিশিরও ত যাচ্ছে । সেও হাঙলা তাহলে, তার দাজাও হাঙলা ।” মিহির চুপ করিয়া রহিল। তাহার পর বলিল, “খাওয়া হয়ে গেলেই যদি ওদের বাড়ি যেতে দাও ঘোড়ায় চড়তে তা হলে যাব। তা না হলে না।” निश्चेिब्रटनब्र ग८च घनिर्छड कब्रिबांब्र बछहे यांeब्रां त्राण, স্বতরাং জ্ঞানদা আপত্তি করিলেন না। বলিলেন, “বেশ
পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭১০
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।