পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হলন্তন ক্লাব জমিবে স্বভদ্র ভাবিয়া পাইল না । প্রিয়গোপাল তাহার স্বাভাবিক ক্লান্ত স্বরে কহিলেন, “সেই ষে আপনার বন্ধুটি, কি তার নাম, তিনি আঞ্জ আসেননি বুঝি? তিনি ত বেশ গাইতে পারেন।” বীণ। নীরবে একবার স্থলভার মুখের দিকে চাহিল। স্থলত কহিলেন, “অজয়বাবুর আবার কি হয়েছে ? উাকে ত অনেকদিন ক্লাবে দেখিনি ?” স্বভদ্র হাসিয়া কহিল, *defaulterদের দলে সেও নেই, এইটুকুই মাত্র আমি জানি। হয়ত খানিক পরে এসেও পড়তে পারে।” ঐঞ্জিলা ভাবিতে লাগিল, অজয়কে দেখিতে পাইবার কিছুমাত্র আগ্রহ তাহার মনে নাই বটে, কিন্তু সে আসিয়া পড়িলে হয়ভ বা তাহার ভাগই লাগে । মায়ের সঙ্গে কলহ করিয়া মনটা এত ভার হইয়া আছে, অজয়ের সঙ্গে কথা বলিয়া হয়ত সে একটু হালকা বোধ করিতে পারে। কলহ সে ত মায়ের সঙ্গে করে নাই, তাহার কলহ সত্য-গোপনের সঙ্গে, মিথ্যাচারের সঙ্গে, আত্মপ্রপঞ্চনার সঙ্গে । অজয়ের সঙ্গে ঐ একটা জায়গায় তাহার আশ্চৰ্য্য রকম মেলে । অজয়ের সত্যকারের জীবনের চেহারাট। কি তাহা সে জানে না, জানিতে চাহেও না, কিন্তু যেমিথ্যাকে নিজের জীবনে ঐন্দ্রিলা সঙ্গিতে পারিতেছে না, বাহিরে স্পৰ্দ্ধার সঙ্গে তাহার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করিয়াছে অজয় । অজয়ের কণ্ঠস্বরের তীব্রতা তাই ঐঞ্জিলার মনকে একটি বিশেষ অন্তরতম স্থানে অর্ণ করে । কিন্তু অজয়ের রক্তের মধ্যে ভারতবর্ষের নির্লিপ্ততার সাধনা। ক্লাবে যাইবে কিম্বা যাইবে না, এই চিন্তা লইয়া তাহার সমস্ত বিকাল-বেলাটা কাটিয়াছে, সন্ধ্যা৪ কাটিতেছে ---এই নির্লিপ্তভার কারণও এবারে একটু ছিল। নক্ষকে আজও পৰ্য্যস্ত সময় করিয়া সে দেখিতে যাইতে পারে নাই, কিন্তু বীণা-ঐন্দ্রিলার সঙ্গে ইতিমধ্যে আরও কয়েকবার তাছার সাক্ষাৎ ঘটিয়া গিয়াছে। चबछ देश आहेब जखटञ्चब्र भटन ८कांनe भनि नाहे । <अझे क'निन अकयाद्भe ८कांनe cणाटडब्र बलवउँ इहेबां cग वांणिनंtख भिब्रां८इ, निद्रबग्न धान पठांश cग औकांब्र শৃঙ্খল “IS করে না, করিলে নদের কাছে অপরাধী . হইতে হয় ! বিমান মুখ টিপিয়া হালে । মুখ ফুটিয়া কিছু বলে না কেন, অজয় তাহা হইলে বেশ দুকথা তাহাকে শোনাইজে পারে । স্ন ভদ্র মন্দিরার চিকিৎসার ভার হাতে লইয়াছিল, অজয়কে জোর করিয়া রোজ সঙ্গে লইয়া যাইত। কোনও দিন গল্প জমিত, কোনও দিন বা ওষুধ-পত্র বুঝাইয়t fয়াই ফিরিয়া আসিতে হইত, কিন্তু কোন ৪ অবস্থাতেই অঞ্চয়ের মনে মোহের ছোয়াচ লাগিতে পায় নাই, অন্তত অজয় তাহাই জানে। সে নিলোভ, তাহার ভালবাসীকে ঘিরিয়া তাহার তপস্যার দুভেদ্য আবরণ। কেবল চতুৰ্দ্দিকৃকার নিঃস্বত্ত, হীনতা, মিথ্যাচার এবং ব্যাধি জীর্ণ তা দেখিয়া দেখিয়া মনের পারা যখন শূন্তের ঘর ছাড়াইয়াৎ নীচে নামিতে থাকে, তখন প্রাণপণে নিজেকে ডাকিয়া বলিতে হয়, এই হতভাগ্য দেশ আর ঐ অনাবিষ্কৃত ঐজিল। । ঐজিলা আছে, এই দেশের মাটিতে গড়া জীবস্তু দেবী প্রতিমা, এই দেশেরই বহুযুগের পাপক্লিঃ বাতাসে আর-সকলের সঙ্গে সেও নিঃশ্বাস লইতেছে, অথচ হতভাগ্যরা সে-সংবাদ জানে না, জানিম্ন উৎসব করে না । ● উৎসবের প্রয়োজন অজয়ের ৪ জীবনে একটু হয়ত ছিল, কিন্তু নিজের কাছেও সে-কথাটা শেষ পৰ্য্যম্ভ -সে চাপিয়া গেল । বিমানের ঠোট-চাপা হাসিকে তাহার ভারি ভয় । भनिमब्रा शश् श्ध्ना खेटैिन, उलझे झ्हेण । शङय খুব খুলি । বলিল, “দেখলে, দিশি গাছ-গাছড়ার গুণ ? আমাদের দেশের ওষুধগুলি আমাদের দেশের অস্তরের জিনিষ। একই মাটিতে আমাদের জন্ম, একই মাটি এবং জলবায়ু থেকে আমরা প্রাণ আহরণ করি । বিলিতি লেবেল-মারা ওষুদের ভাষা আমাদের দেহের অণুপরমাণু বোঝে না। এদেশের চিকিৎসকদের গবেষণা-বৃত্তিও এই কারণেই স্কৃত্তি পায় না, বিলিতি মার্ক ওষুদের ভাষা তাদের সাধা কি ষে ভালো করে বুঝবে ?---- चबच्च उर्क कं८ब्र न, cन छां८ब, बबिब्रांब्र चिम्नgब्रव्र