ঘলন্তন ধরিয়া বীণা বসিয়া পড়িল। অঙ্গর পাশ হইতে কুৰিয়া কহিল, “কি হ’ল আপনার ? লাগল কি ?” বীণা একথার উত্তর আরও একবার অৰ্দ্ধকূট একটু কাতরোক্তি করিল মাত্র। অজয় কছিল, “খুব বেশী লেগে গেছে বুকি ?” रोौन ईक्ले८ङ उद्र निष्ठा करडे खेटैिब्रा मैफ़िाईल, कश्णि -না, তেমন কিছু লাগেনি।” “এখুনি কি চলতে পারবেন ? একটু না-হয় বসে বিশ্রাম ক'রে নিন " "না, থাকু বাড়ীতে মেয়েটাকে ফেলে এসেছি, এমনিতেই অনেক দেরি হয়ে গিয়েছে, ইলু বেsারিও অপেক্ষা ক'রে বসে থাকৃবে গাড়ীর জন্তে । মাঠে বেড়বার কল্পনাট মাথায় না এগেই ভালো ছিল দেখছি।” ঢালু জায়গাটুকু বাহিয়া ওপারের মাঠে উঠিতে সে কি ক্লেশ ! যে-প-টা মচকাইয়াছে ভাস্কার উপর বীণার তস্থলভার ভার সয় না, মনে হয় ভাঙিয়া পড়ে বুঝি। অজয়ের বুকের মধ্যে কেমন যেন করিয়া উঠিতে লাগিল, কিন্তু পাশাপাশি পথ-চলা ছাড়া সে আর কি করিতে পারে। যদি বাংলা দেশ না বীণাকে পাঞ্জাকোলা করিয়া তুলিয়া সে বাকী পথটুকু পার হইয়া যাইত, কিন্তু এত জোরই বা তাহার গায়ে কোথায় ? সতর্ক হইয়া খামিয়া থামিয়া পথ চলিতে হইত, .இ ޟޫރުކީ শৃঙ্খল ዓ .ፃ চলিতে ঘন নিঃশ্বাগের কাতরতায় বীণা তখন কি বলিতে চাহিতেছিল ? বলিতে চাহিতেছিল, বন্ধু, তোমার কাখে আমার ডান-হাতখানি একটু রাfখতে দাও, তfহাতে আকাশটা হঠাৎ ভাঙিা পণ্ডিবে না, আমার খোড়া ডান পা-টা একটু বিশ্রাম পাইঃ বচুক ? কি জানি, অস্থত অজয় সে ভাষা বুঝিতে পাবে না। কিন্তু ক্লান্ত বীণাকে চৌংঙ্গীর মোড়ে গাড়ী ধরাইয়া দিয়া বাড়ী ফিরিয়া অজয়েরও হঠাৎ কি হইল, গভীর বেদনায় লে একেবারে ভাঙিয়। পড়িল । আজ সে জয়লাভ করিয়া ফিৰিয়াছে । ঐন্দ্রিল তঃহার নি গুট তাহার জীবনে চরিতা তার প্রতি রূপ, তাঙ্গকে অন্তরের সিংহাসন হইতে সে আজ বাপ্লিবের ধূলিৰদ্ধ:ম টানিয়া নামায় নাই । বীণা তাহার নিকট জীবনের উংসবসমারোহের প্রতিরূপ, সে উংসবের আহৰ নকে দে আঞ্জ .অবলীলায় অগ্রাহ বরিয়া ফিরিয়াছে। কত মগ মুহূৰ্ব, কত গভীর ইঙ্গিত, কত স্ববৰ্ণস্থধোগ বুপা বহিয়া গিয়াচে, সে ভ্রক্ষেপ মাত্র করে নাই। নিজের মধ্যে নিজের দুর্গম শক্তিমত্তার রূপ সে আজ পরিপূর্ণভাবে উপলব্ধি করিয়া ফিরিয়াছে। তবু অশ্রীর স্রোত এমন করিয়া উদ্বেল হইয়া উঠে কেন ? * ( ੋ: )
- ब१-अ*८१ाश्न-Gत्रॆ *शश्न८िणश्च श्रड लtषं,is fofखं यशृश्च श्य Forue gri F.urs "ifors or I
