পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৮৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ফাগুন বিবিধ প্রসঙ্গ—বঙ্গের অবমত শ্রেণীসমূহের তালিকা ዓ ?› একটা অহমানের উদয় হইয়াছে। আমাদের মনে হয়, প্রধান মন্ত্রী এবং তাহার অঙ্কুব ধী লোকের দেখাইতে চান, যে, বাংলা দেশে খুব বেশীসংখ্যক হিন্দু সামাজিক ও ब्राक्कटेनउिरू भिक् निम्नां चदनङ । cनई सन्न ॐ:शाब्रl সংখ্যাবহুল কোন জাতিকে তালিকা হইতে বাদ দিতে অনিচ্ছুক। এরূপ অম্লমানের কারণ বলিতেছি। বঙ্গে কলু ও ভেলীদের মোটসংখ্যা ২,৯৪,৩০৬, এবং রাজবংশীদের সংখ্যা ১৮,০৬,৩৯০ । সেই জন্ত অপেক্ষাকৃত অল্পসংখ্যক কলু ও তেলীকে বাদ দেওয়া সহজ হইয়াছে, किरू चालेtब्र जाcथब्र खे°ब्र ब्रांछद६*ौ८क दांश cमeञ्च হয় নাই। ১৯৯১ সালের সেন্সসে রিস্থলী ও গেটের তালিকায় স্নবর্ণবণিকদিগকে সেই পঞ্চম শ্রেণীতে ফেলা हहेच्चाहिन “बाइोटलब्र छण अश्नौघ्र नरश्” (“whose water is not taken”) I workifoto fou wiswiss उiणिकाञ्च चयनङrथपौडू कृ कब्रां झग्न नाहें (उोश ठैिकड़े হইয়াছে )। কিন্তু তাংাদিগকে বাদ দিবার একটা কারণ এই অনুমান হয়, যে, তাহাদের সংখ্যা অপেক্ষাকৃত কম । আমাদের অনুমান সত্য হউক বা না হউক, র্যাহারা আপনাদিগকে সামাজিক হিসাবে হীন মনে করেন না, উহাদের তালিকাভূক্ত থাকিতে আপত্তি জানানই উচিত। কপালে অপমানের তিলক পর। অনুচিত। ১৯৩১ সালের সেন্স রিপোটে অবনতদের তালিকছুক্ত কম্বেকট জাতির অন্য যে-সব নাম দেখিভেছি, তাহাতে র্তাহাদের আপত্তি জানান উচিত ও স্বাভাবিক, মনে করি। এই জাতিগুলির নাম নীচে দিeেfছ। বাগদী, ব্যগ্ৰঙ্কত্রিয় ; ভূইমালী, বৈশ্ব-মালী ; ঝালো, বলকথিয় ; মালে, মল্ল-ক্ষত্রিয় ; কপালী, বৈগু-কপালী ; কোচ, ক্ষত্ৰিয়-কোচ, কোচ-ক্ষত্রিয় ; নম্পূদ্র, নম-ব্রাহ্মণ, নমাৱন্ধ পাটনী, লুপ্ত মাহি ; পো, পৌণ্ড-ক্ষত্ৰিয় । পূওী, পুং-ক্ষৰুি রাজবংশ, রাজবংশ ক্ষত্রিয় বা *छिद्र ब्राजवर नौ ; संग्नि, cजोखिक चबिश, ८लासिब्र चद्धिश्च । ७डडिश हांफ़ौब्रा जां★नामित्रंटक टेश्ञ्च कबिग्न बणिब्र থাকেন। ! এখন এই প্রশ্ন উঠিতেছে যে, কতকগুলি জাতি আপনাদিগকে ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয় বা বৈশু বলিয়া থাকেন, এবং উfহাদের দ্বিস্ব ভূ-প্রতিপাদক উক্ত নামগুলি সরকারী সেন্সস রিপোটে পর্ষ স্ত দেওয়া হইয়াছে ; তাহা হইলে অবন দের তালিকায় তাহাদিগকে ফেলা হইল কেন ? সরকারী কৰ্ম্মচারীর যে-কারণেই ত:হাদিগকে অবনত শ্রেণীসমূহের তালিকাভুক্ত করিয়া থাকুন, ধাঙ্গার জিত্বের দাবি করেন, র্তাহারা সত্যবাদিত ও সক্ষতি রক্ষা করিতে চাহিলে উtহাদিগকে বলিতে হুইবে, যে, তাহারা অবনতদের তালিকাভুক্ত থাকিতে চান না। তাহারা যদি তাঁহা না” বলেন, তাহা হইলে ব্যাপারটা দাড়াইবে এই, যে, তাহার এক দিকে আপনাদিগকে সামাজিক মর্যাদার অধিকারী প্রমাণ করিবার নিমিত্ত । বলিবেন, যে, তাহারা ৰিঙ্গ, অন্যদিকে সহজে ব্যবস্থাপক সভার সভ্য হইবার লোভে আপনাগিকে বঞ্চিবেন অবনত । রাজনৈতিক কারণে গবন্মেণ্ট উrহাদিগকে पत्रवनङ वलिञ्चां चौकfघ्र कब्लिग्न ज३८तन । किढु মানুষ অবনত ও অনবনত যুগপৎ দুই-ই হইতে পারে না। কোন জাতির লোকে নিজেদেরই স্বীকৃতি অনুসারে সরকারী অবনত শ্রেণীর তালিকাভুক্ত থাকিলে তাহাদের পক্ষে সামাজিক মৰ্য্যাদা লাভ কঠিন হুইবে । আমরা চাই, সমাজে সকল শ্রেণীর লোক সন্মাণিত স্থান লাভ করেন। কিন্তু ব্যবস্থাপক সভার ৩০টি আসন অনেকের কাছে এমন একটা লোভ উপস্থিত করিয়াছে, ষে, তাহাতে অনেকে ৰিজত্বের দাবি ভুলিয়া গিয়া বা আপাততঃ চাপা দিয়া আপনাদিগকে অবনত বলিয়৷ মানিয়া লইতে পারেন। প্রলোভনবশতঃ এরূপ)করা আশ্চর্য্যের বিষয় নহে—যদিও এরূপ প্রলোভনে মানুষকে ফেল্লা কাহারও উfচত ন.হ । ১৯১৭ সালে ভারত-গবন্মন্টের এডুক্তেগুন কমিশনার স্তর হেনী শাপ অবলভদের একটি তালিকা প্রস্তুত করিয়া তৎসংলগ্ন মন্তব্যে অস্তান্ত কথার মধো বলেন – "Sometimes the whole community declares itself to be depressed with a view to reaping special concessions of education or appointment.”— Indian Franchise Committee # Report, Wol. i. p. 109.