পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৯২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ዓ®ህም মন্দির-প্রবেশসম্বন্ধীয় আইন - আমরা যতটুকু বুঝিয়াছি, সকল হিন্দুর হিন্দু-মন্দ্বিরে প্রবেশাধিকার সাব্যস্ত করিবার জন্ত যে-কয়টি বিল ভারতীয় ব্যবস্থাপক সভায় পেশ করা হইবে, তাহাদের উদ্বেগু কাহাকেও জোর করিয়া মন্দিরে ঢুকিবার অধিকার দেওয়া নহে। বৰ্ত্তমানে বৃটিশ আইনে যে বাধা জন্মাইয়াছে, তাহা দূর করাই বিলগুলির উদেশ্য। এইরূপ শুনা গিয়াছে, যে, মান্দ্রাঞ্জ অঞ্চলে, এবং সম্ভবতঃ অস্তান্ত প্রদেশেও, এমন মন্দির অনেক আছে যাহার সেবাইতর ইচ্ছা করিলেও “অস্পৃশ্ব”দিগকে ঢুকিতে দিতে পারেন না —তাহাদের নাকি এরূপ ট্রাইউীড আছে, যাহাতে বাধে । এই বাধা দূর করিয়া এইরূপ নিয়ম করা বিলগুলির অভিপ্রেত, যে, কোনও মন্দিরে র্যাহারা এখন পূজা করেন বা দেন, তাহাদের অধিকাংশের মত হইলে "অস্পৃশ্বে”রাও মন্দিরে প্রবেশ করিয়া পূজা দিতে পরিবেন। এইরূপ একটা রক্ষা প্রস্তাবিত হইয়াছে, যে,“অস্পৃগু”গণ মন্দিরে পূজা দিবার পর মন্দিরকে শুদ্ধ করিয়া লণ্ডয়া হইবে। ইহা আমরা ভাল মনে করি না, তাহীদের পক্ষে অপমানকর মনে করি। তবে, তাহারা নিজে রাজী হইলে আমরা কিছু বলিতে চাই না। ভগবান স্বয়ং পতিতপাবন । র্তাহাকে ও র্তাহার পুজার স্থানকে কেহ স্পর্শ ও সাঞ্জিধা দ্বারা অপবিত্র করিতে পারে না। “গান্ধী দিবস’ “গান্ধী দিবস" এবং রাজনৈতিক “বন্দী দিবস” উপলক্ষ্যে ভারতবর্ষের নানা স্থানে বিস্তর পুরুষ ও নারীকে গ্রেপ্তার করার সংবাদ খবরের কাগজে প্রকাশিত হইয়াছে। ཤུ:ཐོར་ཅ༠ প্রমাণ হইতেছে, যে, কংগ্রেস বিনষ্ট হয় | ঐযুক্ত স্থভাষচন্দ্র বস্থ લિ স্বভাষচন্দ্র বস্থকে চিকিৎসার জন্য গবন্মেণ্ট যে ইউরোপ যাইতে দিতে রাজী হইয়াছেন এবং তিনিও যে যাইতে সম্মত হইয়াছেন, ইহা স্বখের বিষয়। তিনি আরোগ্য লাভ করিলে সাতিশয় আনন্দের বিষয় হইবে । এখনও আশা আছে, যে, তিনি রওনা হইবার পূৰ্ব্বে বৃদ্ধ পিতা-মাতার সহিত দেখা করিয়া যাইতে পারিবেন। গোড়া হইতেই এ-বিষয়ে গবন্মেন্টের তাহাকে যথেষ্ট স্ববিধ দেওয়া উচিত ছিল । জেলে যে-অবস্থায় তাহাকে থাকিতে হইয়াছে, তাহাতে র্তাহার গুরুতর পীড়া হইয়াছে। সে-সকল चदशंe शंदरब्राम्रैक्लष्ठ अहेिन, निइष ७ हकूटबब्र क्ल । S99ు এই প্রকারে গবশ্বেণ্ট যখন পরোক্ষভাবে তাহার পীড়ার জগু দায়ী, তখন দেশে থাকিতে যেমন, বিদেশেও তেমনি, র্তাহার চিকিৎসার ব্যয় গবষ্মেন্ট নির্বাহ করিলে স্কায়সঙ্গত হইত। অন্যান্য রাজনৈতিক বন্দীগণ অন্ত অনেক রাজনৈতিক বন্দীও পীড়িত হইয়া থাকেন, এবং অনেকে এখনও পীড়িত আছেন। তাহারা বিখ্যাত লোক নহেন বলিয়া তাহাদের পীড়ার সম্বন্ধে এবং তাছাদের পরিবারবর্গ ও পোষ্যবৰ্গ সম্বন্ধে বেশী আলোচনা আন্দোলন হয় না। কিন্তু সৰুল স্থানের সকল অবস্থার সমুদয় ছাৰী লোকই সমবেদনার পাত্র। ভারত-সরকারের কৰ্ম্মচারীদের বেতনের ছাট জার্থিক অসচ্ছলত বশতঃ ভারত-সরকার স্বীয় কুৰ্ম্মচারীদের বেতন শতকরা দশ টাকা কমাইয় দিয়াছিলেন। দেশের লোকের আয়বৃদ্ধির কোন লক্ষণ ত আমরা দেখিতে পাইতেছি না। কিন্তু শুনা ধাইতেছে, ভারত-সরকারের রাজস্বে আগামী বৎসর বাড়তি হইবে অস্থমিত হইয়াছে। গুজব রটয়াছিল, সেই জন্ত কৰ্ম্মচারীদের বেতন পূৰ্ব্ববৎ করিয়া দেওয়া হইবে। দেশের সর্বত্র ইহার প্রতিবাদ হইয়াছিল। দেশের লোকদের পক্ষ হইতে এইরূপ মত প্রকাশিত হইয়াছিল, যে, ভারতীয়ের করভারে পীড়িত, সরকারী তহবিলে বাড়তি হইলে আগে ট্যাক্স কমাইয়া দেওয়া উচিত । এখন স্থির হইয়াছে, যে, সরকার শতকরা ১০ টাকা হ্রাসই রহিত না করিয়া শতকরা ৫ টাকা হ্রাস রহিত কৱিবেন, বাকী পাচ টাকা এখন থাকিৰে। এই অৰ্দ্ধেক ছাট আপাততঃ থাকিয়া যাওয়ায় ট্যাক্স কিছু কমিবে কি-না জানা যায় নাই। অৰ্দ্ধেক ছাট যে মাফ করা হইল, তাহ ব্যবস্থাপক সভার অধিবেশনের সময়ও সভাকে জিজ্ঞাসা না করিয়া করায় সভ্যেরা অনেকে অসন্তুষ্ট হইয়াছেন। কিন্তু শাসনকৰ্ত্তারা এই অসন্তোষ খোড়াই কেয়ার করেন । ভারতীয়দের গড়পড়তা আয় স্বেরূপ কম, তাহাতে এদেশে উচ্চ, উচ্চতর ও উচ্চতম সরকারী চাকর্যেদের বেতন খুব বেশী। অনেকের বেতন ধনী আমেরিকার তৎসদৃশ চাকর্যেদের চেয়েও বেশী। এই জন্তু ইহানের বেতন শতকরা দশ টাকার চেয়েও বেশ কমাইয়া দিলে अञ्चोग्न इच्च नी !