পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৯৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৭৬২ প্ত প্রবাসী ; - S99ళేు নয়। অল্প জাতির লোক একটা কিছু করিতেছে বলিয়াই আমাদিগকেও তাঁহাই করিতে হইবে, ইহা ঠিকৃ নয়। বিচার করিয়া দেখিতে হইবে, তাহারা ঠিক পথ ধরিয়াছে কি-না। দ্বিতীয়তঃ, ধর্শ্বের নাম ও আকারট। রুশিয়ার প্রবল দল বর্জন করিলেও ধর্ণের অন্ততম সার বস্তু যে কল্যাণে বিশ্বাস এবং কল্যাণের অবশ্যম্ভাবী প্রতিষ্ঠায় বিশ্বাস এবং তাহার জন্য অদম্য চেষ্টা, তাহ রুশিয়ায় রহিয়াছে। তৃতীয়তঃ, ধর্শ্বের সস্থিত জড়িত আবর্জনাগুলা বাদ দিয়া ভারতীয় মহামানবদের মত বিশ্বাস ও চরিত আলোচনা করিলে বুঝা যাইবে, ধৰ্ম্ম কত বড় ও কিরূপ হিতকর জিনিষ । রাজনৈতিক নিলামের ডাক ভারতবর্ষীয় রাজনীতিক্ষেত্রে নিলাম চলিতেছে, স্তাশঙ্কালিষ্ট অর্থাৎ স্বাজাতিক মুসলমান যাহারা আছেন, র্তাহীদের দল কত বড় জানি না। কিন্তু তাহারা এখনও প্রভাবশালী হইতে পারেন নাই। র্তাহারা স্বাতন্ত্রাকামী মুসলমানদিগকে নিজেদের দলে জানিবার চেষ্টায় র্তাহাদের প্রায় সব দাবিই মানিয়া লইয়াছেন এবং হিন্দু স্বাঞ্জাতিকদিগকেও তৎসমুদয় মানিয়া লইতে অনুরোধ করিয়াছেন। অনেক হিন্দু নেতা এই অনুরোধ রক্ষা করিতে রাজীও হইয়াছেন। কিন্তু এখানে একটি বিঘ্ন ঘটিয়াছে। বিমটির দুটি দিক আছে। একটি দিক্ এই যে, স্বাঞ্জাতিক হিন্দু ও মুসলমানের স্বাতন্ত্রাকামী মুসলমানদিগকে মৌখিক বা কাগজেলেখা অঙ্গীকার মাত্র দিতে পারেন, আসল জিনিষটা দিবার ক্ষমতা তাহাদের নাই। স্বাতন্ত্র্যবাদী মুসলমানেরা वज़उांब्लिक (*realists*), रांकJडांबिक नtश्न ; कथांग्न তাহাঁদের চিড়া ভিজিতে পারে না। গবন্মেণ্ট আসল জিনিষটা সদ্যসদাই দিতে সমর্থ। বিল্পের দ্বিতীয় দিকৃ এই, rয, স্বাজাতিক হিন্দু-মুসলমানরা কেবল কথায় বা কাগজে মৃতটা দিতে চাহিতেছেন, ব্রিটিশ গবন্মেন্ট কাধ্যতঃ তার চেয়ে বেশী দিতেছেন। দৃষ্টান্ত লউন। রাজনৈতিক নিলামে স্বাঞ্জাতিকের স্বাতন্ত্রাকামী মুসলমানদের মৈত্রীর দর হাকিলেন, “সিন্ধুদেশকে আলাদা প্রদেশ করিয়া দিব ; কিন্তু তথাকার হিন্দুদের क्छूि किहू शदिशां ब्रकिङ इ७ब्रां कांहे, ७वर चांलानां প্রদেশের খরচটা কি প্রকারে চলিবে তাহা স্থির করিবার জন্ত উভয় সম্প্রদায়ের একটি কমিটি হইবে।” ভারতসচিব দর চড়াইয়া স্থাকিলেন, "সিন্ধুকে বিনা সর্ভে আলাদা করিলাম।” বাস্—নিলামের একটা দফা শেষ इहेण ! স্বাঞ্জাতিক হিন্দু-মুসলমান বলিলেন, “ভারতীয় ব্যবস্থাপক সভার শতকরা ৩২টি আসন মুসলমানদের জন্ত রক্ষিত থাকিবে।” ভারত-সচিব দর দিলেন, “ভারতীয় ব্যবস্থাপক সভায় শতকরা ৩৩৫টি আসন মুসলমানেরা পাইবেন।” বাস্—নিলামের দ্বিতীয় পৰ্ব্ব শেষ হইল ! প্রধান মন্ত্রী কিন্তু একটা নিলামের ডাকে হারিয়া निंबारख्न । चन्थूथा ७ चदनउटमब्र ४भजौ कब्र कब्रिबाब्र জন্ত তিনি বঙ্গের ঐ শ্রেণীর লোকদিগকে দশটি আসন অঙ্গীকার করিয়াছিলেন। আম্বেদকরী প্ররোচনা, পরামর্শ ও চাপে পুণার চুক্তিকারীরা দশের জায়গায় ত্রিশ ডাকিয়া ফেলিলেন, এবং ভারতীয় ব্যবস্থাপক সভায় যেখানে প্রধান মন্ত্রী তাহাদিগকে কিছুই দেন নাই, সেখানে শতকরা আঠারটি আসন অঙ্গীকার করিলেন। পাছে মহাত্মা গান্ধী উপবাসে মারা যান, সেই ভয়ে প্রধান মন্ত্ৰী ত্রিশেই রাজী হইলেন । চিনির কারখানা পনর বৎসরের জন্য বিদেশী চিনির উপর গুৰু বসায় দেশী চিনি প্রতিযোগিতায় অস্তুতঃ পনর বৎসর টিকিতে পারিবে, এবং সেই সময়ের মধ্যে স্বদ-সমেত কারখানাগুলির মূলধন আদায় হইয়া যাইবে। এই জন্ত যে-যে অঞ্চলে আকের চাষের এবং চিনির কারখানা চালাইবার সুবিধা আছে, সেখানে অনেক চিনির কারখানা স্থাপিত হইয়াছে ও হইতেছে। এক বৎসরে ২৫টি নূভন চিনির কারখানা ভারতবর্ষে স্থাপিত হইয়াছে। কিন্তু তাহার মধ্যে শতকরা ৯০টি অগ্রি-অযোধ্যা প্রদেশে স্থাপিত হইয়াছে। তাহার কারণ, ঐ প্রদেশে আকচাষের উপযুক্ত জমী খুব বেশী ( ৯ লক্ষ একর ) আছে, সেখানে উৎকৃষ্ট জাতের আক-চাষে চাষীরা অভ্যস্ত হইয়াছে, জলসেচনের খালাদি স্থব্যবস্থায় জমীর উৰ্ব্বরতা বাড়িয়াছে, কারখানার কাজে দক্ষ ও অভিজ্ঞ মজুর ঐ প্রদেশে পাওয়া যায়, এবং কারখানাগুলি রেলওয়ে লাইনের ধারে অবস্থিত হওয়ায় কারখানায় আক আনিবার এবং কারখানা হইতে চিনি চালান দিবার স্থবিধা আছে। মাড়োমারীরা কারবারী লোক। কোথায় টাকা খাটাইলে বেশী লাভ হয়, তাহা আমাদের চেয়ে তাহার বেশী বুঝে । এই জন্য তাহারা ইতিমধ্যেই আগ্র-অযোধ্যা প্রদেশে অনেক চিনির কারখানা খুলিতেছে। বাঙালীদের মধ্যে ধাহাদের টাকা আছে এবং বাহারা চিনির কারখানাতে তাহা