পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮০৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

“११३ ধ্ৰু প্ৰবামনী ; S99ళేు তিরিশ টাকায় ছ-মণ হ’লে জড়িাই সেরের কি দাম ? বল দেখি শাজাহানের চারটি ছেলের কি নাম ? বল দেখি কোন দেশেতে আছে শহর মক্কা ? বল দেখি সন্ধি কি হয়—‘এতদূ ছিল “চক্কা’ ?” বললে দুলাল—“আড়াই সেরের পাচ আনা হয় দাম । দ্বারা শুজা আরজেব আর মুরাদ-এই চার নাম । अदांहे छांटन व्षांब्रब cम८* वांटझ् अंश्ब्र प्रका । "এতদ ছিল চক্কা –হবে সন্ধি—‘এভডঢঙ্কা ।” জুৰু বলেন—“ভুল বেশী নেই তোমার জবাবেতে । শিখতে যদি আমার কাছে, ফুল নম্বর পেতে । মন দিয়ে খুব পড় খোক, যাচ্চি আমি चांख, সেনেট-হলে আমার এখন আছে একটু কাজ ।” দুলাল বলে—“থামুন মশাই, অনেক সময় পাবেন। এই গরমে ছপুর বেলায় রোদে কোথায় যাবেন ? এই বারেতে আমার পালা, বলুন এখন স্কার এই চারটে কোশ্চেনের ঠিক-ঠিক্ আনসার— রাবণ-রাজার দশমুণ্ডু, নড়বড়ে বিশ হাত, কেমন ক’রে বিছানাতে হতেন তিনি কাত ? গঙ্গা-নদী মহাদেবের জটায় করেন ঘর, ভিজে চুলে শিবের কেন হয় না সন্ধি-জর? সে কোন ঘোড়া, ডিম পাড়ে যে বাচ্চার বদলে ? ভূতের যিনি বাব। তাকে সক্কলে কি বলে ?” ঘাড় চুলকে জুজু বলেন—“তাই তো খোকা তাই তো, জানতে তুমি চাচ্চ যে সব, আমার মনে নাই তো। আচ্ছা তুমি দিন-জাষ্টেক থাক চক্ষু বুজে, বিস্তয় বই আছে আমার, দেখৰ আমি খুজে ।” বললে ছলাল—“ছও মশাই, হেরে গেলেন দ্বও ! দরকারী যা সে-সব কথা জানেন না একটুও । বলচি তন্থন-টুকে নিন সার আপনার খাতাটিতে ; কাজে লাগবে ভবিষ্যতে সভায় স্পীচ দিতে— রারণ-রাজার পাগড়ি ঘিরে ন-টা সোলার মাথা, আঠারোটা কাঠের হাত জামার সঙ্গে গাথা । খুলে শুতেন পাগড়ি জামা নকল মুণ্ডু হাত, অনায়াসে বিছানাতে রাবণ হতেন কাত । মাথায় মেখে বেলের আঠা আর ঘুটের ছাই, শিবের জট ওয়াটার-প্রক্ষ, সর্দির ভয় নাই। পক্ষিরাজ ঘোটকের পক্ষিরাণী যিনি, चछ चछ भाथैौब्र भडन छिय नाटफ़न डिनि । সকল ভূতের বাবা যিনি জাবাগে তার নাম, র্তার শ্রাদ্ধে হয়ে থাকে খুবই ধুমধাম।” জুজু মশাই বলেন তখন—“হার भांनलूय খোক, তুমিই হ’লে বিজ্ঞান, আর আমি হচ্চি বোকা ।” এই না ব’লে মাটির ওপর ছ-বার লাথি ঠুকে জুজুমশাই পালিয়ে গেলেন বাড়ের পেটে ঢুকে। এই সমাচার জানতে পেরে সঙ্গীরা সব মিলে দুলালচাদের পিঠ চাপড়ে খুব বাহবা দিলে। জুজুর খবর রাষ্ট্ৰ হ’ল পটোলডাঙা-ময়, গোলদীঘিতে বললে সবাই—দুলালচাদের জয়। জুলালচাদের কথা এখন সাজ হ’ল ভাই, সকল গল্প সত্যি যেমন, এ গল্পটাও তাই । ব’লে গেলুম তাড়াতাড়ি যা মনেতে এল, বিশ্বাস যদি না করে কেউ, বড় বোয়েই গেল । মিখ্যে যদি বলেই থাকি দোষটা তাতে কিসে?— আমি হুলুম জুলালচাদের চার-নম্বর পিলে।