পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮০৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হার ঐপারুল দেবী ঘর সাজাইবার ঝোকটা ইন্দিরার একটু বেণীমাত্রায় আছে বলিয়াই সাধারণের মনে হয়। বীভন ষ্ট্রীটের গলির মধ্যে বাড়ি, তাহারই এদোপড় ঘর তিনখানা লইয়াই এত বাড়াবাড়ি—না জানি বালিগঞ্জের দিকে ভাল বাড়ি হইলে কি কাগুই করিত . কাছাকাছি বড় ননদ উমাশণীও থাকেন, ছোটননদ রমাও থাকে। আসা-যাওয়া প্রায়ই চলে, কিন্তু সেটা ইন্দিরার নিকট বড়-একটা মুখের বলিয়া মনে হয় না। স্বামীকে এ-পাড়া ছাড়িয়া ভবানীপুরের দিকে বাড়ি লইবার জন্ত বলিয়া বলিয়া ইন্দির হার शनिबारह ; cन चाब्र श्बा खेळ नाई। दफ़ ननश उ. এ-ঘরে পা দিয়াক্ট ইন্দিরার মেমিয়ানা ও অমিতব্যয়িতার ব্যাখা স্থরু করেন। রমা অপেক্ষাকৃত অল্পবয়সী বলিয়া তাহার চোখে বৌদির ফিট্‌ফাটু ঘর কয়খানি অত্যন্ত ভাল লাগিলেও লেও দিদির দেখাদেখি দু-চার কথা শুনাইতে ছাড়ে না। ইন্দিরার ঘরে আসিয়া চাহিয়া চাহিয়া রম দেখিয়া যায় ও জানালাটায় পরদার কাঠিটা বৌদি কিসের লাগাইয়াছে, সোনার মত চক্চক্ করে কেন ? ও পিতলের—তা দিব্যি মানাইয়াছে ত । বাঃ, ও-কোণের টেবিলের উপরকার ফুলদানীটা আবার কবে আসিল—বেশ ত জিনিষটি। বড়বোনকে ঠেলিয়া রমা বলিল, “দিদি দেখছিল কি ? বৌদি একেবারে দাদাবেচারীকে ফতুর না করে ছাড়বে না। যখনই আসি নতুন জিনিষে ঘর একেবারে ভৰ্ত্তি --ই বৌদি, ওফুলদানীটা নতুন কিন্‌লি বুৰি ? কত দাম নিলে ?” ইন্দিরার গা জলিয়া যায়। মনে মনে অত্যন্ত রাগিয়া বলে, “চার টাকা " আসলে কিন্তু দুই টাকার cदलौ निtउ रुग्न नाहे । দিদি চোখ কপালে তুলিয়া বলিলেন, “ও বাৰু, একটা পেতলের ফুলদানী, তার পেছনে চার-চারটে টাকা جمسab ঢাললে ? ষ্ট্যা বেী তোমাকে বললে ত রাগ কর, কিন্তু আদিখ্যেতা দেখে বাবু না বললেও পারি নে। গেরস্থর সংসার, একটু বুঝে না চললে এর পর তোমরাই কই পাযে । তখন বলবে, হ্যা, দিদি একদিন বলেছিল বটে। ফুলদানী কি-এমন দরকারী জিনিষ যে না হ’লে চলে না ? আর ঘরে যে নেই এমনও নয়—এখার-ওধার ফুলদানী রে খেলনা রে, ঘরে ত যেন বাজার বলিছে, তৰু আবার একটা চাই ?...বাব্বা ।” বড় ননদ বয়সে অনেক বড়, ইন্দিরার স্বামী কেশবের অপেক্ষাও বছর-আষ্টেকের বড়। কাজেই তাহার কথাগুলা যেমনই লাণ্ডক উত্তরে কিছু বলিবার জো নাই, চুপ করিয়াই থাকিতে হয়। উমাশশী আবার বলিলেন, “এ মাসে যা কষ্ট গেল। কেশবকে বলেছিলুম পারিস ত গোটাকয়েক টাকা দিস, ও-মাসে তখন দেব আৰায় —তা বললে হাতে এখন মোটে টাকা নেই। টাকা থাকবে কোথা থেকে ? দু-হাতে টাকা ওড়ালে কুৰিরের ভাণ্ডারই বলে থাকে না, তা এ ত ভারী টাকাঁ ! সবই তোমাদের কেবল ফ্যাশান করতেই যাবে তা কার আর কি উপগারটা করবে বল।”—বলিয়া তিনি আলমারীর কো৭ে ঠেসান-দেওয়া মাছরখানা টানিয়া নিজেই বিছাইয়া শুইয়া পড়িয়া বলিলেন, “পান-টান আছে নাকি গো দুটো, না মেমসায়েবের ঘরে তা-ও পাবার পিত্যেশ নেই ?” Q সম্ভব হইলে ইন্দিরা বোধ করি বলিত যে, পান পাইবার প্রত্যাশা নাই, কেন-না তাহার মোটেই ইচ্ছা ছিল না যে দিদি পান জল খাইয়া কায়েমী বন্দোবস্ত করিয়া সারা দুপুর এইখানেই শুইয়া খরচ, সাজ, মেমসাহেৰী ইত্যাদি লইয়। ক্রমাগত তাহাকে কথা শুনাইতে থাকেন। किछ उाश श्छेल ना, फेटैिश्च निंबा छ्हे$ी शान गाबिल्ला এক মাস জল আনিয়া দিদির হাতে দিতে হুইল ।