পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮১৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হার ዓor› ফেরে নি। ছ-মিনিট ব’স না, দিচ্ছি এখুনি। সমস্ত ক্ষণ ঘোড়ায় চড়ে থাকলে তো আর সংসার চলে না।” চা কাল না খাইয়া চলিয়া গিয়াছিল কিন্তু আপিস যাইবার মুখে ভাত না খাইয়া তো আর চলিয়া যাওয়া शाग्न न, उl cन शृङ ब्रांशद्दे झडेक ना ८कन । कांtछहे চুপ করিয়া বসিয়া বসিয়া কেশব মনে মনে গুমরাইতে লাগিল। ভাত খাইয়া যখন আপিসে গিয়া পৌছাইল তখন এগারটা বাজিয়া গিয়াছে । বিকালে দুর্গানাম জপ করিতে করিতে বাহির হুইল, আজ যেন ইন্দিরার দুষ্টামির খেয়াল চুকিয়া গিয়া থাকে। কাল ঘর-বারের অবস্থা যেরূপ দেখিয়াছে তাহা মনে করিয়া তাহার বাড়ি ফিরিবার ইচ্ছা যেন চলিয়া গিয়াছিল। বাড়ি পৌছাইয়া ভয়ে ভয়ে ঘরে উকি মারিয়া দেখে ষে সন্তোষ আসিয়াছে-ইন্দির দাড়াইয় দ্বাড়াইয়া তাহার সহিত কি একটা কথা লইয়া খুব হাসিতেছে—ঘরের অবস্থা পুৰ্ব্ববৎ। আজ কেশবের মনট একটু নৱম হইয়াছিল—তৃতীয় ব্যক্তি উপস্থিত না থাকিলে সে হয়ত আজ ইন্দিরার নিকট ক্ষমা চাহিতেও পারিত, বলিত তাহার প্রাণাস্তুকর পরিশ্রমে ঘর সাজান जहेश्व वनएखांव थकां* कब्र उांशंद्र श्रछाञ्च इहेग्न গিয়াছে। কিন্তু তাহদের হাসাহাসি কানে যাইতেই মনের ভাবটা বদলাইয়া গেল। ঘরে ঢুকিয়া সন্তোষকে লক্ষ্য করিয়া বলিল, “কি হে, এমন সময়ে ধে ?” সন্তোষ হাসিয়া বলিল, “এই তুমি কি রকম হাত-পা মেলে আরামে আছ তাই দেখতে এলাম। আর তো ছবি-টবি উক্টোবার ভয় নেই—দিব্যি বন্দোবস্ত হয়েছে। বৌ-ঠাকরুণ, নতুন বন্দোবস্তের আরামে আপনার স্বামীঠাকুরের যে দেখছি দু-দিনেই বেশ চেহারার সাজপোষাকের বাহার খুলে গেছে, এ আর বদলাবেন না।” পাছে চা নাই শুনিতে হয়, এই ভয়ে কেশব ভগ্নীপতির সামনে আর চায়ের নামোল্লেখ করিল না। বলিল, “চল না হে, ময়দানে একটু হাটতে যাবে? ঘরে বন্ধ হয়ে তাল খেলে কি হবে ? চল, যাওয়া স্বাক-চা *আমি খেয়ে এসেছি।” عيسصصموعات সন্তোষ সমানে সঙ্গ ধরিয়া রহিল, ছাড়ে না, অতএব বৈকালিক চা আজ বাদ গেল,—আটটা বাজিতে না বাজিতে ক্ষুধার জালায় কেশবের আর ময়দানে পায়চারী করা অসম্ভব হুইয়া উঠিল। বলিল, “চল ছে, ফেরা যাক। ময়দানে বেড়ানটা কেমন হেলদি দেখেছ ? অন্যদিন রাত দশটার আগে থিয়েই হয় না, আজ এর মধ্যেই পেটের জাল ধরেছে।” ভগ্নীপতি বলিল, "চল, কিন্তু ভায় তোমার ভগ্নী যে রাত নটার আগে আমার খাবার তৈরি করে পথ চেয়ে বসে আছেন সে ভরসা করতে ভরসা পাই নে। তোমার কথা আলাদা—সবই সময়মত হাতের কাছে পাওয়া তোমার অভ্যাস, তুমি আর কি বুঝবে বল ! তাড়াতাড়ি খাবার চাইলে তোমার বোনটি এমনি মুর্থনাড়া দিয়ে বলবেন, ‘এদিকে তো বেগ দুটা বেজে যায় তবে রান্নাঘর থেকে বেরোতে পাই, আবার এদিকে যদি তোমাদের সব সন্ধ্যে রাত্তিরেই পেতে দিতে হয় তাহলে আর রাস্লাঘর থেকে মোটে বেরিয়েই কাজ নেই বল'। কথাটা ঠিক—কাছেই চুপ ক’রে থাকতে झ्ध्र ।” নিজের বাড়িতেও হাতে হাতে সময়মত জিনিষ পাওয়া সম্বন্ধে দু-দিন হইতে কেশব একটু সন্দিহান হুইয়া উঠিয়াছিল, তাই কিছু উত্তর দিল না। বাড়ি আপিয়া দেখে বিকালে গোক মাছি भाझेझांझिल, ना कि कब्रिग्राझिल cरु छाप्न-दांश्न छुझे-उिन বমি করিয়াছে। এতক্ষণ কাদিতেছিল, এইমাত্র ঘুমাইয়া পড়াতে ইন্দিরা এখন রাধিতে আসিয়াছে—খাবারের একটু দেরি আছে। হতাশ হইয়া কেশব বারান্দায় আসিল, ইজিচেয়ারটায় একটু গুইয়া পড়িবে। কিন্তু বারাঙ্গায় কোনও ইজিচেয়ার নাই, এদিক ওদিক খুজিয়াও সন্ধান পাওয়া গেল না। বিছানাট। মশারির ভিতর হইতে একবার উকি মারিয়া দেখিয়া লইল, কালিকার অপেক্ষীও যেন অপরিষ্কায় দেখাইতেছে। কাল সারারাত মেজেতে মাদুর বিছাইয়া শুইবার ফলে গায়ে আজ ধ ব্যথা হইয়াছে, আজ তে আর মেজেতে শোওয়া চলিবে না।