পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৩৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পত্রধারা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ( x ) নামার স্বভাবের আহ্ববৰ্ত্তন ক'রে এসেচি বলেই আমার দশ আমাকে প্রসন্ন মনে গ্রহণ করতে পারচেনা এই কথাই তোমার চিঠি থেকে বুঝতে পারি। পাঁচজনে আমাকে ৰ-রকমটি হতে বলে আমি যদি ঠিক সেই প্যাটার্ণে নজেকে-গড়তে পারি তবেই তারা আমাকে ধন্ত বলবে এ-কথাট। একদিক থেকে এতই সহজ যে আমি তা বুঝতে পারি, আর একদিক থেকে তা এতই কঠিন যে আমি তা মানতে পারি নে। ••• আমাকে ভোমরা তোমাদের পছন্দসই হতে ধলেচ তাতে বকশিষ মিলবে । চেষ্ট হয় তো করতেও পারতুম যদি নিশ্চিত জানতুম তোমাদের পছন্দট। ট্যাক্সই, তাতে আমাকে কোনদিন ঠকতে হবে না। কী ক'রে এত নি:সংশয় হব বলে। অতএব নগদ বিদায়ের প্রত্যাশ ছেড়ে দিলুম। এমনি ক’রেই সত্তর বছর বদি কেটে গেল তা হলে বাকী ক’টা দিনও কাটবে। মামি যা দিতে পারি তাই দেশকে দেব, তারপরে রাগ করে যদি ভাঙা কুলোয় আমার নামটা তোমরা বিদায় করো মৃত্যুর পরে সে আমাকে বাজবে না। ••• কাজের ক্ষতি ক’রেই তোমাকে এত বড়ো চিঠি লিখতে হোলো, কেন-ন আমাকে ভুল বোঝা নিস্তান্তই সহজ। ইতি ৪ কাৰ্ত্তিক ১৩৩৯ ( २ ) আকাশ মেঘাচ্ছন্ন, জোলো বাতাস বেগে বইচে পুবদিক থেকে। পাখীগুলো বিমর্ষ হয়ে আছে ; সামনের ঐ শিউলি ও টগর গাছে টুনটুনি পাণীদের লীলা দেখি রোজ, আজ তারা অস্থপস্থিত। আমার উত্তরদিকের জানলার বাইরে পরিপুষ্ট ভ্যারেও গাছটার শাখায় শাখায় খুৰ দোলাদুলি চলচে, আর দোলা লেগেছে মালতী-বেষ্টিত শিমুলগাছে । হিমঝুরি গাছ থেকে শাদা শাদা ফুলগুলো ঝরে পড়চে রাস্তায়, আর টুপটাপ ক'রে পডুচে গোলক চাপ । আমার ঘরের সামনে মদূরে লালমটির রাস্ত চলে গেছে বোলপুর শহরে—আজ রবিবার হাটবার ; গোরুর গাড়ী চলেছে মন্থর গমনে, পড়ের ম.টি মাথায় নিয়ে চলেছে সাওতাল মেঘেরা। গোয়ালপাড়া গ্রামের দু-চারজন গৃহস্থ মোটা চাদর গায়ে হাট কখতে যাচ্চে, ছাতা হাতে। ঐ এল অকস্মাৎ এক পশল বৃষ্টি, মৰ্ম্মরিত হয়ে উঠল আমার মধুমঞ্জরীর লভামণ্ডপ-বৃষ্টিট দ্রুত চলে গেল সাদা শাড়িতে ঢাকা প্রেতিনীর মতো মাঠের উপর দিয়ে পশ্চিম निभ८छ । श्राण cथाt५माग्नि कब्रदाख्न लिन नग्न-किस्त्र দায় চেপেছে ঘাড়ে—আজ কলমের ভার গুরুভার মনে হচ্চে, তবু টেনে চলতে হবে। আমার গান তোমার sitना लlcभ ७cन शू*ौ ३८घ्नsि । चांभाव्र निtछब्र बन সব চেয়ে আনন্দ করে আমাৰ গানগুলো নিয়ে । ইতি ২৭ কাৰ্বিক, ১৩৩৯ । ( e ) আমি কি আজ পর্য্যস্ত কাউকে fঙভর থেকে আলো দিতে পেরেছি ? আমি কী রকম জানে, যেন স্থধ্যরশ্মিতে উদ্বীপ অগ্নি গুণ সন্ধ্যাবেলাকার মেঘের মতো। সে আলো চোখে দেখতে পাবে, ভালো লাগবেও হয়তে,—কিন্তু রাত্রের অন্ধকার পথে চলবার জন্যে তার ধেকে কেউ কি আলো সঞ্চয় করতে পারবে, কেউ কি জালাতে পারবে আপন ধরে প্রদীপ ? বাহির থেকে দেখে মনে হতে পারে আমার কাছে চেয়ে নেবার জিনিয কিছু আছে, शfम द! श्रारब cन वाग्न cयाँगाड1 कझे ॥ ६Iब्रl cशदाब्र मॉष्ट्रय তার চুপ ক'রে থাকে না, তারা মাস্থ্যকে ডাক দিয়ে বলে, এসে আমার কাছে, নাও আমার হাত থেকে, না দিয়ে তাদের জো নেই। তার সেই শ্রাবণের মেঘ, আজন্ম