পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৬০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

નાના A. 成 S99āD অহঙ্কার সত্ত্বেও সে একদিন না-একদিন মরবে, নিশ্চিত মরবে, নিঃসংশয় মরবে-ভার এই সাড়ম্বর জীবনধারণের তথ্যের চেয়েও তা বড় সভ্যতা, অকাট্য সত্য। প্রাণপণে শত ঘাটি আগলেও মৃত্যুকে সে দাবাতে পারবে না ; এই দেহ তার যত বলবান, যত স্বন্দরই হোক না কেন, মৃত্যুর গ্রাস নিরস্তর তার ওপর মুখিয়ে আছে। জীবনকে १डझे ८कन नl cग खांजनांश्क, cग cयां५ ६ग्न ७ोब्र ক্ষণস্থায়িত্বের জগুই। শরীরে সে হারকিউলিস্-এর সমকক্ষতা করতে পারে, কিন্তু তার মত সে অমর হতে আসে নি । সে মরবে, পৃথিবীতে কেউই শেষ পৰ্যন্ত অমর নয়— এ দার্শনিক তত্বকথাটা শিশুপাঠ্য বইয়ে পৰ্য্যন্ত লেখা আছে । দিননিৰ্ব্বাহের ব্যস্ততায় লোকে তা আপাতদৃষ্টতে ভুলে থাকলেও মনের নির্জন গোপনে তা স্বীকার করতে ভোলে না—নিজেকে সব সময় অপ্রস্তুত অবস্থায় ভাগ্যের হাতে ছেড়ে দিয়ে নিশ্চিম্ভ হ’য়ে বসে থাকে।" যখন যা হবে তা হবে,—প্রতিবাদ করবারও সময় বা সামর্থ্য থাকবে না, মৃত্যুর কাছে জীবনের বগুত৷ স্বটির প্রথম সূর্য্যোদয়ের মুহূৰ্ত্ত থেকেই অবধারিত—এ খবরটা যেন তাই শারীরিক কলঙ্কের মতই লোকে লুকিয়ে রাখে। তারপর তারা মরে ; যার মৃত্যু निtग्न হৈ-চৈ বাধিয়ে জীবনকে বঞ্চিত, অসমাপ্ত রেখে মৃত্যুর মর্শ্বের খোজে বনবাসে যায় তাদেরও মৃত্যু ক্ষমা করে না। জীবনের না হোক, মৃত্যুর আছে এই উদার অপক্ষপাত সমষ্টি : চাবার কাস্তে ও রাজার মুকুট একসঙ্গে পাশাপাশি -ধূলোয় লুটোয়। জন্না কথা, স্বতঃসিদ্ধ কথা—একটি সরলরেখায় একটি সমতল ক্ষেত্ৰ আবৃত করা যায় না এ-সত্যের চেয়েও প্রামাণিক সত্য, আইনষ্টাইনের সময় ও স্থানের পারিপাক্ষিকতার উর্ধে এ বিরাজমান-সমস্ত পূৰ্বপুরুষের ইতিহাসে এ যুগে-যুগে প্রমাণিত হয়ে গেছে। অরিন্দ্রম `श्ङडष इ'ं चाक्षनाश्च उब्रि इांशंब्र रिक्तः cघ्रं ब्रहॆण । किस्त्र cन बब्रएर, ठाम्न cनइभम्न ७द्दे क्लक्ष्ण ब्रख्झजोझण दक्क হয়ে যাবে, চোখের সমুখ থেকে এত বড় আকাশ এক নিমেষে উৰে বাবে,—তার এতদিনের এত আকাজ এত আনন্ম কোন-কিছুর আর চিহ্ন থাকবে না, মস্তিক্ষে থাকবে না এই জীবনধাপনের তীব্র, ধারালো অম্বুদ্ধৃতি— কথাটা সে সহজে বিশ্বাস করতে পারল না । জোর ক'রে বিশ্বাস না করলে কি হবে—এই দেহের বৃদ্ধিই হচ্ছে তার বিনাশের প্রমাণ ; আজ যা মাত্র মনের আড়ালে-আবডালে প্রচ্ছন্ন আছে, তা একদিন, নিশ্চিত একদিন এই দেহু দিয়েই প্রত্যক্ষ করতে হবে। কালক্রমে স্বৰ্য্য নিস্তেজ হোক বা না হোক, কক্ষ থেকে ছুটে এসে ধূমকেতু পৃথিবীর সঙ্গে ধাক্কা লাগাকু বা না লাগাক, এ নিয়মের বিচূতি নেই, মুখ চেয়ে বাউকে ক্ষমা করা নেই, ঘুষ খেয়ে ফিরে যাওয়া নেই। অত্যন্ত সাদাসিঙ্গে, মুখফোড়, কাঠগোটা-তলোয়ারের মত শাণিত, পরিচ্ছন্ন । মরতে তাকে হবেই। ইংলণ্ডে রাজা আছেন বা পর্তুগালের রাজধানীর নাম লিসবন—খবরটা সে এমনি ক’রেই জানত। কলেজে লজিকের ক্লাসে এই সৰ্ব্ববাসিন্মত কথাটাই A *ỉ Univorsal Afỉĩrmativo-g# ữuf##q Q’csĩ qH! হ’ত। অনেককেই তো সে মরতে দেখেছে, এবং অনেকেরই তোমরা উচিত। তাই বলে সে-ও মরবে, সে, অরিন্দ্ৰম মিত্র, দেহে যার উজ্জল উগ্র স্বাস্থা, সামনে যার অফুরন্ত পৃথিবীর পথ পড়ে আছে, মনে যার প্রকৃতির আয়ুর মতই জন্তহীন আশা, অনেক টাকা ইতিমধ্যে যার জমে উঠেছে ব্যাঙ্কে-লে, অরিন্দম মিত্র, সে-ও ७कनिन भब्रप्य-घूनाक्रब्र ७ भिषा श्वाब्र मा, उाब्र যেলায় একচুল এদিক-ওদিক হবে না, এ কি ক'রে বিশ্বাস করা যায়। একটা পিচ্ছিল সরীস্বপের মত মৃত্যুর পঙ্কিগ ছায়া যেন তার সমস্ত শরীরের উপর দিয়ে ঘুরে গেল : মৃত্যুকে সে একটা স্কুল, ভারী স্পর্শের মত অহুভব করলে। সন্দেহ নেই, সে-ও একদিন মরবে,–ই্য, সে এই জরিদম মিত্র। যতই সে শরীরামুণীলন করুক, স্বত্যুকে সে পরাস্ত করতে পারবে না। মরবে, মরবে সে, একদিন কোনো-না-কোনো অবস্থায় মরতে তাকে হবেই। মাথার ৰেণাত্র থেকে পারে নখগ্র পৰ্য্যস্ত সমগ্ৰ দেহ निta uहे ख्६कब्र गङा कथाद्वै वामृद्ध क'tव्र वद्भिव्यय একেবারে ঠাণ্ড, পাণ্ড হয়ে গেল। মৃত্যু ৰে কি তা