পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৬৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

हेन्रz] ব্ৰহ্মদেশ ও ভারতবর্ষ ՆՑԳ করিয়া বড় বড় ব্যবসায়ীরা পর্যাস্ত আপন জাপন কাজের স্থবিধার জন্তই এদেশে বসবাস করিয়া বহু অর্থ সঞ্চয় করিয়া দেশে ফিরিয়া যাইতেছে । এদেশের সকল প্রকার স্থখ স্ববিধা ভোগ করিবার কত উপায়ই ইহার নিরস্তর খুজিতেছে, কিন্তু যাহাদের হস্ত হইতে সকল স্থখ, সকল তৃপ্তি আলিতেছে, বিধৰ্ম্মী পাহাড়ী বলিয়া সৰ্ব্বদা ইহাদের তফাতে রাখিয়া, সৰ্ব্বদা ইহাদিগকে ঘৃণা করিয়াই উহার চলিতেছে। উহারা ভারতীয়, স্বতরাং সৰ্ব্বদেশে এবং সৰ্ব্বকালে উহারা যে সৰ্ব্বাপেক্ষা শ্রেষ্ঠ, এইরূপ একটা ধারণা উহাদের কথাবাৰ্ত্ত এবং ব্যবহারে সর্বদাই পরিস্ফুট হইয়া শ্বাকে । ■ কিন্তু তথাপি বহুদিন পৰ্য্যস্ত ব্ৰহ্মবাসী তাহাদের সহজ সরল আনন্দময় চরিত্রের গুণে এই অপমান এবং অবহেলা অগ্রাহ করিয়াই আসিয়াছে, কিন্তু বৰ্ত্তমানে এই জাতীয় জাগরণের দিনে তাহাদেরও ভাবিয়া দেখার সময় আসিয়াছে। তাহারা ষে কেবল দানই করিয়া আসিয়াছে, প্রতিদানে ঘৃণা ছাড়া আরও কিছু পাইয়াছে কি ? অবশু ইহাদের দুঃখ এবং সকল প্রকার অভিযোগে সমবেদন প্রকাশ করেন এমন ভারতীয়ও কেহ কেহ আছেন কিন্তু ইহাঙ্গের সংখ্যা খুবই কম। প্রথম দৃষ্টিপাতেই দেখা যায় ব্রহ্মদেশের নূতন রাজত্বের সঙ্গে সঙ্গে দেশের সরকারী চাকুরী ইত্যাদি সকল স্থবিধাই ভোগ করিয়া আসিতেছে ভারতীয়েরা,আরও একটু স্পষ্টভাবে বলিলে বলা চলে বাঙালীরা। নূতন রাজত্ব সংস্থাপনের সময় বাঙালীর সহায়তা ষে রাজশক্তিকে বিশেষ সাহায্য করিয়াছিল, এ-কথা হয়ত অনেকেরই জানা আছে। ইহার ফলে বাঙালী এদেশের সকল প্রধান কৰ্ম্মক্ষেত্রেই বিশেষ সুযোগ লাভ করিয়াছিল। সেই স্বযোগের সদ্ব্যবহার করিয়া এবং মনের ভিতরের $e =e cछनांtख्न नैौडिप्लेकू ना ब्रांथिब्रा बाढाणैौ शनि आहे দেশটিকে আপনার করিয়া লইতে পারিত, তবে ইহাদের অস্তরেও বাঙালী যে একটা বিশেষ স্থান লাভ করিয়া থাকিতে পারিত একথা আজ অনেকেরই মনে হয়।— ওকালতী, ডাক্তারী, ছোটবড় সকল ব্যবসায়—বৰ্ম্মাদের প্রাধান্য আছে ইহাদের কোনটিতে ? এমন কি কুলী মুটে বা খালাসী খানসামগিরি কাজ করিয়াও छांब्राउँौtग्नब्राझे उऋगएल शांजिङ झ्झेtडtछ् किड़ वर्षांटमब्र সঙ্গে অন্ততঃ । প্রকাশ্যেও ভাল ভাব দেখাইয়া উদারতা দেখানে ও উচ্চার প্রয়োজন মনে করে নাই । আজিকার এই বিদ্রোহবহ্নি যে তাই জলিয়া উঠিয়াছে, একথা আর অস্বীকার করিবার উপায় নাই। @ দেখা যায় দীর্ঘকাল প্রবাসবাসের সময় অনেক ভারতীয়ই এদেশীয় মেয়েদের এদেশীয় প্রথামতেই বিবাহ করিয়া অবশেষে দেশে প্রত্যাবৰ্ত্তন কালে ৰছ সন্তান সহ ইহাদিগকে পথে ভাসাইয়া গোপনে পলায়ন করে। ইদানীং বড় বড় শহরগুলিতে সভাসমিতি করিয়া এদেশীয় ফুঙিগণ ( বৌদ্ধভিক্ষু) এরূপ বিবাহ বন্ধ করিবার জন্য চেষ্টা করিতেছেন। শুধু এই বিবাহ ব্যাপারেই নহে, সকল দিকেই ক্রমে ক্রমে বিরক্ত হইয়া উঠিয়া ব্ৰহ্মবাসিগণ এই ৰুে বিক্রোহের ধ্বজ তুলিয়া দাড়াইয়াছে, ব্ৰহ্মদেশে যে জাজ ভারতীয়ের আশ্রয় ভাঙিয়া পড়িবার উপক্রম হুইয়াছে, ইহাতে ব্ৰহ্মবাসীকেই শুধু রক্তলোলুপ, হিংস্র বলিয়া নিশা করিলে छलि८व न, हेश८नब्र अडिथिश्रब्रांब्रभं गब्रण झनदब्र ভারতবাসীই একদিন ষে বীজ রোপণ করিয়াছিল, আজ তাহাই একটি চারাগাছে পরিণত হইয়াছে মাত্র। অদূর ভবিষ্যতে এই বিদ্বেষ আরও কত ঘনীভূতভাবে বাড়িয়া উঠিবে কে জানে।